নিজস্ব প্রতিবেদক, গাজীপুর: কৃষি মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনা মোতাবেক দেশের খাদ্য নিরাপত্তার স্বার্থে এবং দেশের বন্যার্ত কৃষকদের পাশে দাঁড়িয়েছে বাংলাদেশ পরমাণু কৃষি গবেষণা ইনিস্টিটিউট (বিনা) গাজীপুর আঞ্চলিক গবেষণা কেন্দ্র।
![বন্যার্ত কৃষকদের পাশে দাঁড়িয়েছে বিনা](https://i0.wp.com/inews.zoombangla.com/wp-content/uploads/2024/08/%E0%A6%AC%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%A4-%E0%A6%95%E0%A7%83%E0%A6%B7%E0%A6%95%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%B6%E0%A7%87-%E0%A6%A6%E0%A6%BE%E0%A6%81%E0%A6%A1%E0%A6%BC%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A7%87%E0%A6%9B%E0%A7%87-%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%A8%E0%A6%BE.jpg?resize=788%2C392&ssl=1)
রোববার (২৫ আগস্ট) বিকেলে তথ্যটি নিশ্চিত করেছেন বিনার আঞ্চলিক গবেষণা কেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ফরিদ আহম্মেদ।
তিনি বলেন, বর্তমানে বাংলাদেশের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের প্রায় ১৩টি জেলায় ভয়াবহ বন্যার কবলে পতিত হয়েছে। যে কারণে দূর্যোগ কবলিত এলাকার কৃষকদের জমির রোপনকৃত আমন ধান নষ্ট হয়ে গেছে । বন্যা দূর্গত এ বৃহৎ অঞ্চলে আমন ধানই মূলত প্রধান ফসল । তাই এ আমন ফসল যদি কৃষক তাদের ঘরে তুলতে না পারে, তাহলে সংশ্লিষ্ট অঞ্চলের মানুষ খাদ্যাভাবে পড়ার পাশাপশি সারা দেশেও এর বিরূপ প্রভাব পড়বে।
তিনি আরো বলেন, কৃষি মন্ত্রণালয়ের নির্দেশে বন্যা পরবর্তী সময়ে চাষের লক্ষ্যে প্রায় ২ একর জমিতে বিনাধান-১৬, বিনাধান-১৭, বিনাধান-২০ ও বিনাধান-২২ জাতের স্বল্প-জীবনকালীন, উচ্চ-ফলনশীল আমন ধানের চারা উৎপাদনের কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়েছে। এই চারা সেপ্টেম্বর মাসের ১৫-১৬ তারিখের মধ্যে ফেনী, নোয়াখালী ও কুমিল্লা জেলাসহ বন্যা কবলিত সকল জেলার সংশ্লিষ্ট এলাকায় পৌঁছে দেয়া হবে। তবে কার্যক্রম সফল করার জন্য বিনার সকল কর্মকর্তা-কর্মচারী নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন বলেও জানান তিনি।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।