জুমবাংলা ডেস্ক: ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে মোসারাত জাহান মুনিয়ার ময়নাতদন্ত শেষে নেওয়া হচ্ছে তার গ্রামের বাড়ি কুমিল্লায়।
মঙ্গলবার (২৭ এপ্রিল) সকালে ঢামেকে তার মরদেহের ময়নাতদন্ত হয়। তবে এ বিষয়ে ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসকের কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
এর আগে সোমবার (২৬ এপ্রিল) সন্ধ্যার পর গুলশান-২ একটি ফ্ল্যাট থেকে গলায় ওড়না প্যাঁচানো অবস্থায় মোসারাত জাহান মুনিয়ার মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ।
এ ঘটনায় আত্মহত্যার প্ররোচনার অভিযোগে মুনিয়ার বড় বোন মামলা করে। মামলায় আত্মহত্যায় প্ররোচনা দেয়ায় দেশের শীর্ষস্থানীয় একটি ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের ব্যবস্থাপনা পরিচালককে (এমডি) আসামি করা হয়েছে।
২১ বছর বয়সী মুনিয়ার বাড়ি কুমিল্লা শহরে। তার পরিবার সেখানেই থাকে। গুলশান বিভাগের অতিরিক্ত উপকমিশনার নাজমুল হাসান গণমাধ্যমকে বলেন, দেশের একটি শীর্ষস্থানীয় ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠানের ব্যবস্থাপনা পরিচালকের সঙ্গে মুনিয়ার সম্পর্ক ছিল। তিনি ফ্ল্যাটে যাতায়াত করতেন বলেও আমরা জানতে পেরেছি।
মামলার এজহারে জানা যায়, দুই বছর আগে মামলার আসামি ওই শিল্পপতির সঙ্গে পরিচয় হয় মোসারাত জাহান মুনিয়ার। চলতি বছরের মার্চ মাসে এক লাখ টাকা ভাড়ায় ফ্ল্যাটটি ভাড়া নেন মুনিয়া। ১ মার্চ থেকে ওই শিল্পপতি মাঝে মাঝে ফ্ল্যাটে আসা-যাওয়া করতেন।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।