Close Menu
Bangla news
  • Home
  • Bangladesh
  • Business
  • International
  • Entertainment
  • Sports
  • বাংলা
Facebook X (Twitter) Instagram
Bangla news
  • Home
  • Bangladesh
  • Business
  • International
  • Entertainment
  • Sports
  • বাংলা
Bangla news
Home বিশ্বের বহু তরুণীর স্বপ্নের মানুষ রোনালদোর জীবনে যত নারী
খেলাধুলা

বিশ্বের বহু তরুণীর স্বপ্নের মানুষ রোনালদোর জীবনে যত নারী

জুমবাংলা নিউজ ডেস্কNovember 29, 20228 Mins Read
Advertisement

জুমবাংলা ডেস্ক : পর্তুগিজ তারকা ফুটবলার ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদো বিশ্বের বহু নারীরই স্বপ্নের মানুষ। ফুটবল ইতিহাসের অন্যতম সফল এই খেলোয়াড়ের ভালোবাসা ও হৃদয়বিদারকের তালিকাও বেশ দীর্ঘ। পুরো ক্যারিয়ারজুড়ে ক্রিশ্চিয়ানো একজন সত্যিকারের হার্টথ্রব হয়ে উঠেছেন। এই নিবন্ধে আমরা সেইসব নারীর কথা জানাবো, যারা তাকে জয় করতে পেরেছিলেন এবং রোনালদোর হৃদয়ে চিহ্ন রেখে যেতে পেরেছেন।

বিশ্বের বহু নারীর স্বপ্নের মানুষ রোনালদোর জীবনে যত সুন্দরী

‘নট সো রিচ, নট সো হ্যান্ডসাম’ 

আপনি কী ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদোকে অসুন্দর এবং দরিদ্র হিসেবে কল্পনা করতে পারবেন? ঠিক আছে, আপনায় এই ক্রীড়াবিদের শৈশব নিয়ে বেশি কল্পনা করতে হবে না। তবে এটাই সত্য এই ফুটবল খেলোয়াড়ের শৈশব এমনই ছিল।

ক্রিশ্চিয়ানো মাদেইরার সবচেয়ে দরিদ্রতমপাড়ায় জন্মগ্রহণ করেন এবং তার পরিবারের বেঁচে থাকার জন্য যথেষ্ট সম্বলটুকুও ছিল না। এই ক্রীড়াবিদ তার তিন ভাইয়ের সঙ্গে একটি ছোট ঘরে ঘুমাতেন। কেননা, তিনি যে বাড়িতে থাকতেন সেখানে আর থাকার জায়গা ছিল না। সৌভাগ্যবশত, ছোট বয়সেই তিনি ফুটবল খেলতে শুরু করেছিলেন। পরবর্তীতে এই খেলাই তাকে এতো দূরে তুলে এনেছে।

তার মা কী গোপন করেছিলেন? 

আপনি যদি তার সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদোর জীবন অনুসরণ করেন তাহলে লক্ষ্য করবেন, রোনালদোর মায়ের সঙ্গে তার বেশ ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক রয়েছে। যাইহোক, কয়েক বছর আগে মিসেস মারিয়া ডোলোরেস এমন একটি স্বীকারোক্তি করেছিলেন যা পুরো বিশ্বকে হতবাক করে দিয়েছিল। রোনালদোর মা স্বীকার করেন, তিনি যখন জানতে পেরেছিলেন তিনি গর্ভবতী তখন তিনি তার গর্ভপাত করতে চেয়েছিলেন।

কারণ, তার পরিবারের অর্থনৈতিক পরিস্থিতি এতটাই অনিশ্চিত ছিল যে তিনি ভয় পেয়েছিলেন যে চতুর্থ সন্তান এসে সবকিছুকে আরও খারাপ করে দেবে।

তরুণ কিন্তু প্রতিভাবান

ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদোর ফুটবলবলের সঙ্গে প্রথম যোগাযোগ হয় তিন বছর বয়সে। সাত বছর বয়সে তিনি শিশুদের ক্লাবে খেলা শুরু করেন। তার প্রতিভা এতটাই লক্ষণীয় ছিল যে তিনি তার সতীর্থদের মধ্যে আলাদা হয়ে উঠতে শুরু করেন।

তার বয়স যখন নয় তখন মাদেইরা স্পোর্টস ক্লাব এবং ন্যাশনাল স্পোর্টস ক্লাব তাকে ক্লাবে যুক্ত করতে আগ্রহী হয়। সেই মুহূর্তে ছোট ক্রিশ্চিয়ানো এবং তার পরিবার বুঝতে পেরেছিল যে খেলাধুলাই অনুসরণ করার মতো আদর্শ পথ।

এক রোগ নির্ণয়ে সবকিছুর পরিবর্তন 

যদিও ক্রিস্টিয়ানো মোটামুটি সুস্থ যুবক ছিলেন। ১৫ বছর বয়সে তিনি ভাগ্য পরিবর্তনকারী খবর পেয়েছিলেন। নিয়মিত পরীক্ষার পর ডাক্তাররা আবিষ্কার করেন, রোনালদো হৃদপিন্ডের সমস্যায় ভুগছেন। এর জন্য দ্রুত অস্ত্রোপচারের প্রয়োজন ছিল।

যখন ডাক্তাররা তার স্বাস্থ্য সমস্যা বুঝতে পেরেছিলেন তখন তারা রোনালদোর মাকে জরুরি অপারেশন করার অনুমতির জন্য ফোন করেন। সৌভাগ্যবশত লেজারের সাহায্যে অস্ত্রোপচার করা হয়েছিল।

অতি দ্রুত সাফল্য?

এটা স্পষ্ট যে ক্রিশ্চিয়ানো খুব তাড়াতাড়ি সাফল্যের মিষ্টি স্বাদ নিতে শুরু করেছিলেন। ১৭ বছর বয়সে তিনি স্পোর্টিং লিসবনে চুক্তি স্বাক্ষর করে যুক্ত হন। ইন্টার মিলানের বিপক্ষে তার পেশাদার ফুটবলার হিসেবে অভিষেক হয়। বল নিয়ে তার প্রতিভা তাকে দ্রুত সংবাদ মাধ্যমের নজরে আনে। ২০০২ সালে ১৭ বছর বয়সেই তিনি জুভেন্টাসে স্বাক্ষর করেন।

লাভ ইন্টারেস্ট?

যদিও রোনালদো বিপাশা বসুর সঙ্গে স্ক্যান্ডালে জড়িয়ে গিয়েছিলেন তবে এই উত্তেজনা স্বল্পস্থায়ী ছিল। এই যুগল মাত্র কয়েক সপ্তাহ সম্পর্কে ছিলেন। বিচ্ছেদের কারণ হিসেবে বলা হয়, বিপাশা বসু ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদোকে তার নতুন সিনেমার প্রচারে সাহায্য করতে বলেছিলেন। রোনালদো এটি প্রচার করতে অস্বীকৃতি জানিয়েছিলেন এবং এরপরই তাদের সম্পর্ক ভেঙে যায়।

শুধুমাত্র অভিনেত্রীর সঙ্গে প্রেম

মনে করা হচ্ছিলো ক্রিশ্চিয়ানো ইতোমধ্যেই সঙ্গী পরিবর্তন করতে অভ্যস্ত হয়ে উঠছিলেন। বিপাশার সঙ্গে স্ক্যান্ডালের কয়েক সপ্তাহ পরে রোনালদো মডেল এবং অভিনেত্রী জেমা অ্যাটকিনসনের সঙ্গে ডেটিং শুরু করেন।

ল্যাটিন প্রেমিকা 

ইউরোপিয়ান এবং এশিয়ান নারীদের সঙ্গে বেশ কয়েক বছর ধরে প্রেম করার পর ক্রিশ্চিয়ানো ল্যাটিন আমেরিকায় প্রেম খোঁজার চেষ্টা করেন। এক্ষেত্রে ভাগ্যবতী ছিলেন কলম্বিয়ান মডেল মিরেলা গ্রিসেলস। উভয়েই একলাল গালিচায় পরিচিত হয়েছিলেন।

কলম্বিয়ান থেকে স্প্যানিশ

মিরেলা গ্রিসালেসের সঙ্গে তার সম্পর্ক শেষ হওয়ার পর ক্রিশ্চিয়ানো স্প্যানিশ মডেল নেরিডা গ্যালার্দোর সঙ্গে ডেটিং শুরু করেন। অভিজাত রেস্তোরা এবং রাতে বিভিন্ন স্থানে তাদের রোমান্টিক ডিনার করতে দেখা গেছে। এই সব ২০০৮ সালের প্রথম দিকে ঘটে। তাদের সম্পর্কটি খুব ভালই চলছিলো। যদিও গুজব ছিল যে নেরিডার হিংসাই তাদের সম্পর্ক নষ্ট হবার অন্যতম প্রধান কারণ। অবশ্য ক্রিশ্চিয়ানো কখনোই এ বিষয়ে কিছু প্রকাশ করেননি।

সিআর৭ এবং প্যারিস হিলটন?

ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদো ও প্যারিস হিলটন ২০০৯ সালে প্রেমের সম্পর্কে জড়ান। ক্রিশ্চিয়ানো এবং প্যারিসকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের একটি প্রাইভেট পার্টিতে দেখা গিয়েছিল। জানা যায়, প্যারিস তখন পূর্বের সম্পর্ক শেষ করে এবং ক্রিশ্চিয়ানো কয়েক মাস ধরে সিঙ্গেল ছিলেন।

কিমের সঙ্গে প্রেম

প্যারিসের সেরা বন্ধুদের একজন ছিলেন কিম কার্দাশিয়ান। কিমকে প্যারিস রোনালদো সম্পর্কে সব বলেছিলেন। লস অ্যাঞ্জেলেসে একটি ইভেন্টের সময় কিম রোনালদোর সঙ্গে দেখা করেন এবং এখান থেকেই তাদের ভালোলাগা সৃষ্টি।

তাদের এই ভালোলাগা এতটাই শক্তিশালী ছিল যে কয়েক সপ্তাহ পরে কিম মাদ্রিদে ভ্রমণ করেন এবং ফুটবলারকে আরও একটু জানার সুযোগ চান।দুজনেরই সম্পর্ক শুরু করার বিষয়ে আগ্রহ ছিল। তাদের এজেন্ডা এবং দূরত্ব তাদের সম্পর্কে সমস্যা সৃষ্টি করেছিলো। কিমের জীবনে ক্যানি ওয়েস্টের আগমন রোনালদোর সঙ্গে তার বিচ্ছেদ ঘটায়। পরবর্তীতে ২০১৪ সালে কিম ক্যানি ওয়েস্টকে বিয়ে করেন।

সংক্ষিপ্ত কিন্তু গভীর প্রেম

২০০৯ সালে ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদো একজন ইতালীয় গায়িকা এবং মডেল রাফায়েলা ফিকোর সঙ্গে সম্পর্কে জড়িয়েছিলেন। ফিকোর সঙ্গে তার খুব ক্ষণস্থায়ী সম্পর্ক ছিল। দুজন এক পার্টিতে দেখা করেছিলেন এবং একে অপরকে আরও ভালোভাবে জানার জন্য ডেটিং শুরু করেছিলেন। এটা জানা যায় যে রাফায়েলা এই রোম্যান্সে খুশি ছিল। তবে সেই সময়ে তাদের কেউই দীর্ঘ দূরত্বের সম্পর্ক বজায় রাখতে আগ্রহী ছিলেন না। তাই তারা আপোসের মাধ্যমে বিচ্ছেদের সিদ্ধান্ত নেন।

ইরিনার মুহূর্ত

ক্রিশ্চিয়ানো রাশিয়ান মডেল ইরিনা শাইকের সঙ্গে তার সম্পর্কের ঘোষণা দেন। তারা কীভাবে দেখা করেছিল তা জানা যায়নি। তবে এই যুগল আন্তর্জাতিক শো ব্যবসায়ের অন্যতম আকর্ষণ হয়ে উঠেছিলেন।

অনেকে বলেন, কারিনা ফেরোর সঙ্গে ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদোর আনুষ্ঠানিক সম্পর্ক ছিল না কিন্তু দুজনেই প্রেমের সম্পর্কে জড়িয়ে ছিলেন। সুন্দরী পর্তুগিজ মডেল কারিনা ফেরোর সঙ্গে ক্রিশ্চিয়ানোর যখন দেখা হয় তখন তিনি ততটা বিখ্যাত ছিলেন না। স্পষ্টত, ২০০২ সালে দুজনের মধ্যে স্বল্পস্থায়ী সম্পর্ক ছিল।

যদিও কারিনা বলেন, রোনালদো স্পোর্টিং এর হয়ে খেলার সময় তার সঙ্গে দুই বছর সম্পর্কে ছিলেন। এটি আনুষ্ঠানিক বা গুরুতর কিছু ছিল না, তাই তারা সম্পর্ক ভেঙে ফেলেন।

অনেকের প্রথম

স্পোর্টিং লিসবনে থাকাকালীন ক্রিশ্চিয়ানো তার সতীর্থ মারিও জার্দেলের বোন জর্ডানা জার্দেলের সঙ্গেও সম্পর্কে জড়িয়েছিলেন। ব্রাজিলের মেয়ে জর্ডানা ইউরোপে মডেল হিসেবে কাজ করতেন। ২০০২ থেকে ২০০৩ এর মধ্যে ক্রিশ্চিয়ানোর সঙ্গে তার সম্পর্ক ছিল। এই যুগল সম্পর্কে অনেক বিবরণ জানা যায়নি।

তবে জানা যায়, তাদের একটি সুন্দর ও স্বাস্থ্যকর সম্পর্ক ছিল। জর্ডানা ছিলেন ক্রীড়াবিদের প্রথম আনুষ্ঠানিক প্রেমিকা। এর আগে ক্রিশ্চিয়ানোর অন্য কোনো প্রেমিকা ছিল কি না তা অজানা।

যে অভিষেকে রোনালদোর স্বর্ণযুগ শুরু 

২০০৩ সালে স্পোর্টিং লিসবন ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের বিপক্ষে একটি প্রীতি ম্যাচ খেলে। এই ম্যাচে ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদোর পারফরম্যান্স এতটাই ভালো ছিল যে ইংলিশরা তাকে নিয়ে আগ্রহী ছিল। অল্প সময়ের মধ্যে ক্রিশ্চিয়ানোর কোচ তার বদলির সব ব্যবস্থা করে দেন।

স্পোর্টসম্যান কেবল রেড ডেভিলসের প্রথম পর্তুগিজ খেলোয়াড়ই হননি। তিনি ইংলিশ দলের ইতিহাসে যুব খেলোয়াড়ের সবচেয়ে ব্যয়বহুল স্থানান্তরও। এখান থেকেই সিআর৭- এর স্বর্ণযুগ শুরু হয়েছিল। ইরিনা শাইকের সঙ্গে সম্পর্কে থাকার সময়ই ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদো অন্য একটি সম্পর্কে জড়ান। ব্রাজিলিয়ান মডেল আন্দ্রেসা উরাচ মিস বুম বুম বুম খেতাব জেতার পরই রোনালদো তাকে ফোন করেন। ফোন করার উদ্দেশ্য ছিল মডেলকে আরও ভালোভাবে জানা। তবে কয়েক মাস পর একটি সাক্ষাত্কারে মডেল এই গোপন বিষয়টি প্রকাশ করেছিলেন। অবশ্য ইরিনা আগেই এই বিষয়টির আভাস পেয়েছিলেন।

লুসিয়া কী তার সান্ত্বনা ছিল?

২০১৫ সালে ইরিনা শাইকের সঙ্গে বিচ্ছেদের পর রোনালদো ক্রীড়া সাংবাদিক লুসিয়া ভিলনের সঙ্গে সম্পর্কে জড়ান। লুসিয়া সামাজিক নেটওয়ার্ক মাধ্যমে রোনালদোর সঙ্গে একটি ছবি প্রকাশ করার পরে থেকে তাদের সম্পর্ক শুরু হয়। ছবিতে তাদের দুজনকেই খুব খুশি এবং প্রেমময় সম্পর্কে দেখা গেছে। সম্পর্ক অস্বীকার করা কয়েক সপ্তাহ ধরে গুজবের পর ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদোর সঙ্গে কথিত সম্পর্কের বিষয়ে বিবৃতি দেওয়া ছাড়া আর কোনো উপায় ছিল না লুসিয়ার। তবে লুসিয়া নিশ্চিত করেন যে তাদের দুজনের মধ্যে সুন্দর বন্ধুত্ব ছিল এবং এর বেশি কোনো সম্পর্কে জড়াতে তারা আগ্রহী নন।

অ্যালেসিয়া টেডেস্কির সঙ্গে সম্পর্ক

লুসিয়া ভিলনের সঙ্গে স্ক্যান্ডাল শেষ হবার পর ক্রিশ্চিয়ানো ইতালীয় মডেল অ্যালেসিয়া টেডেস্কির সঙ্গে জড়ান। দুজনকে ইতালিতে বিভিন্ন অনুষ্ঠানে একসঙ্গে দেখা গেছে এবং এটা স্পষ্ট যে তাদের মধ্যে বন্ধুত্বের চেয়েও বেশি কিছু ছিল। রোনালদো এ বিষয়ে কোনো মন্তব্য করেননি। অ্যালেসিয়া নিজেই নিশ্চিত করেন যে রোনালদোর সঙ্গে তার সংক্ষিপ্ত সম্পর্ক ছিল। পূর্বের মতো দূরত্ব এবং এজেন্ডার পার্থক্যের কারণে সম্পর্কটি ভেঙে যায়।

মিস স্পেন, স্বাগতম

ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদো সব ধরণের মডেলের সঙ্গেই সম্পর্কে ছিলেন কিন্তু তার পছন্দের তালিকার কোনো অভাব নেই। ২০১৪ সালে মিস স্পেন ছিলেন ডিজায়ার কর্ডেরো। বিভিন্ন ম্যাগাজিনে ক্রিশ্চিয়ানোর সঙ্গে মিস স্পেনের সম্পর্কের বিষয়ে খবর প্রকাশিত হতে থাকে। কিন্তু মিস স্পেনের প্রতি বিশ্বাসহীনতাই এ সম্পর্কের অবনতি ঘটে। তবে তারা উভয়েই এ বিষয়ে চুপ থাকেন।

অবশেষে জর্জিনা

২০১৬ সালে ক্রিশ্চিয়ানো তার সত্যিকারের প্রেম খুঁজে পেয়েছিলেন। সে বছর তিনি জর্জিনা রদ্রিগেজের সঙ্গে দেখা করেছিলেন। জর্জিনা একজন আর্জেন্টিনা বংশোদ্ভূত মডেল এবং নৃত্যশিল্পী। তিনি একটি পার্টিতে রোনালদোর হৃদয় হরণ করেন। ক্রিশ্চিয়ানো তার প্রতি এতটাই মুগ্ধ হয়েছিলেন যে তাকে আবার আকস্মিকভাবে দেখার জন্য সবকিছু আয়োজন করতে হয়েছিলো।

শিখা নিভে গেলো

ক্রিশ্চিয়ানো যখন ম্যানচেস্টারে স্থানান্তরিত হন তখন জর্ডানা জার্দেলের সঙ্গে তার সম্পর্ক ধীরে ধীরে স্তিমিত হয়ে যায়। এটা স্পষ্ট যে, এই খেলোয়াড়কে পর্তুগালের চেয়ে ইংল্যান্ডে বেশি সময় কাটাতে হয়েছিল, তাই তারা একে অপরকে সময় দিতে পারতেন না। সম্পর্কটি ২০০৩ সালে খুব পরিপক্ক উপায়ে এবং সর্বোত্তম শর্তে শেষ হয়। একাধিক অনুষ্ঠানে উভয়েই লাল গালিচায় এবং সামাজিক অনুষ্ঠানে একত্রিত হয়েছেন।

সবচেয়ে দীর্ঘস্থায়ী প্রেম?

জর্ডানার জন্য ক্ষোভ প্রায় দুই বছর স্থায়ী হয়। ২০০৫ সালে এই তারকা খেলোয়াড় আবার প্রেমে পড়েন। এবার ভাগ্যবতী মেয়েটি ছিলো মার্চ রোমেরো। মার্চ পর্তুগিজ বংশোদ্ভূত একজন মডেল এবং উপস্থাপক ছিলেন।

একটি সাক্ষাৎকারের সময় রোনালদোর সঙ্গে তার পরিচয় হয়। সম্পর্কটা বেশ ভালোই চলছিলো। প্রকৃতপক্ষে ম্যানচেস্টারে ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদোর চুক্তি করার সময় থেকে এই সম্পর্কটি ছিল সবচেয়ে দীর্ঘ। প্রায় দুই বছর ধরে তারা প্রেমময় সম্পর্কে ছিলেন।

মারিয়া শারাপোভার সঙ্গে সম্পর্ক 

ক্রিশ্চিয়ানো এবং মারিয়া খেলাধুলায় পারস্পরিক বন্ধুদের ধন্যবাদ দেওয়ার জন্য মিলিত হন। শিগগিরই তারা একটি সুন্দর বন্ধুত্ব গড়ে তোলেন। এরপরই সংবাদমাধ্যমগুলো তাদের এই বন্ধুত্বকে সম্ভাব্য প্রেমের সম্পর্ক হিসেবে ব্যাখ্যা করতে শুরু করে। দুজনকেই বেশ কয়েকবার ডেটিং করতে দেখা গেছে।

তবে দুজনের মধ্যে রোম্যান্স ছিল কি না তা সত্যিই অজানা। আজ অবধি ক্রিশ্চিয়ানো এবং মারিয়ার খুব বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক রয়েছে। তাদের কেউই তাদের কথিত প্রেমের গুজব অস্বীকার বা নিশ্চিত করেনি। এটা হতেও পারে যে তাদের মধ্যে কিছু ছিল। সুত্র : ইত্তেফাক

জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
খেলাধুলা জীবনে তরুণীর নারী বহু বিশ্বের মানুষ যত রোনালদোর স্বপ্নের
Related Posts
আইপিএল নিলাম

আইপিএল নিলাম: দলগুলোর বাজেট কত, কিনতে পারবে কতজন

December 16, 2025
অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপ

নেপালকে উড়িয়ে টানা দ্বিতীয় জয় বাংলাদেশের

December 15, 2025
তানজিম সাকিব

আইপিএল মক নিলামে ৭৫ লাখ রুপিতে যে দলে তানজিম সাকিব

December 14, 2025
Latest News
আইপিএল নিলাম

আইপিএল নিলাম: দলগুলোর বাজেট কত, কিনতে পারবে কতজন

অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপ

নেপালকে উড়িয়ে টানা দ্বিতীয় জয় বাংলাদেশের

তানজিম সাকিব

আইপিএল মক নিলামে ৭৫ লাখ রুপিতে যে দলে তানজিম সাকিব

পিএসএল

জানা গেল কবে শুরু হবে পিএসএল

রেসলিং - জন সিনা

রেসলিং থেকে বিদায় জানিয়ে দিলেন জন সিনা

সৌদি যুবরাজ

বার্সেলোনা কিনতে ১০ বিলিয়ন ইউরোর প্রস্তাব সৌদি যুবরাজের!

জন সিনা

রেসলিংকে বিদায় জানালেন জন সিনা

গোট ইন্ডিয়া ট্যুর

ভারতে যা যা করলেন লিওনেল মেসি

বিশ্বকাপে চাহিদার শীর্ষে রোনালদোর ম্যাচের টিকিট

আর্জেন্টিনা-ব্রাজিল নয়, বিশ্বকাপে চাহিদার শীর্ষে রোনালদোর ম্যাচের টিকিট

রেসলিং থেকে বিদায় নিচ্ছেন জন সিনা

আজ রেসলিং থেকে বিদায় জানাবেন জন সিনা

  • About Us
  • Contact Us
  • Career
  • Advertise
  • DMCA
  • Privacy Policy
  • Feed
  • Banglanews
© 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.