স্পোর্টস ডেস্ক: ২০২২ সালের ২১ নভেম্বর বিশ্বকাপ ফুটবলের পর্দা উঠবে কাতারের বৃহত্তম শহর আল খোরের আল বায়াত স্টেডিয়ামে।
মধ্যপ্রাচ্যের প্রথম বিশ্বকাপ। আরব বিশ্বে ফুটবলের এই মহাযজ্ঞের জন্য তৈরি হচ্ছে আধুনিক সুযোগ-সুবিধার সব স্টেডিয়াম। নানা সমালোচনা পেছনে ফেলে আপন গতিতে এগিয়ে যাচ্ছে কাতার। বড় হচ্ছে স্বপ্ন। বাস্তবায়নে চলছে কঠোর পরিশ্রম।
বিশ্বকাপের ভেন্যুগুলোর মধ্যে অন্যতম কাতারের দ্বিতীয় সিটি আল খোর আল বায়াত স্টেডিয়াম। ২০২২ সালের ২১ নভেম্বর এখানেই পর্দা উঠবে ফুটবল বিশ্বকাপের ২২তম আসরের।
বিশ্বকাপের উদ্বোধনী ভেন্যু আল খোর আল বায়াত স্টেডিয়ামের শহরে বসবাস করেন প্রায় ২০ হাজার প্রবাসী বাংলাদেশি। ২০২২ সালে ফুটবল বিশ্বকাপে প্রিয় দলের খেলা মাঠে বসে দেখার জন্য অধীর আগ্রহে রয়েছেন এ শহরে বসবাসরত প্রবাসী বাংলাদেশিরা।
তারা জানান, বিশ্বকাপের ম্যাচ দেখার সুযোগ পাব। এটা ভাবতেই দারুণ লাগছে। এখানে আমরা সবসময় কঠোর পরিশ্রম করি। এর মধ্যেও প্রতিদিন দেখছি স্টেডিয়ামসহ বিশ্বকাপের জন্য নতুন অবকাঠামো হচ্ছে। এটা আমরা খুব উপভোগ করি।
এদিকে এমন আয়োজন দেখার সুযোগ দেওয়ায় নিজেদের ভাগ্যবান মনে করছেন আল খোর সিটিতে বসবাসরত বাংলাদেশি কমিউনিটির মানুষজন।
কাতার বাংলাদেশ কমিউনিটির নেতা আবদুর রাজ্জাক ভুঁইয়া বলেন, আমরা সত্যিই ভাগ্যবান। মধ্যপ্রাচ্যের দেশ কাতারে বিশ্বকাপ হবে। এ শহর থেকে বিশ্ব ফুটবলের সবচেয়ে বড় উৎসব শুরু হবে। আমরাও সুযোগ পাবো দেখার। এটা সত্যিই আনন্দের।
প্রসঙ্গত, আরবের ঐতিহ্য তাবুর আদলে নির্মিত কাতারের দ্বিতীয় সিটি আল খোরের আল বায়াত স্টেডিয়াম। ২১ নভেম্বর শুরু হয়ে ১৮ ডিসেম্বর কাতারের জাতীয় দিবসের দিন ফাইনাল খেলার মধ্য দিয়ে পর্দা নামবে ফুটবলের বিশ্ব আসরটির।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।