জুমবাংলা ডেস্ক : করোনাকালে সরকার সাধারণ ছুটি ঘোষণা করলেও সকল জনপ্রতিনিধিসহ সরকারী কর্মকর্তাদের এলাকায় থাকা বাধ্যতামূলক করে দেয়। কিন্তু নেত্রকোনার দলপা ইউনিয়নে করোনা রোগী শনাক্ত হতেই ইউপি চেয়ারম্যান আমিনুর রহমান খান পাঠান ঢাকায় অবস্থান করছেন বলে জানা গেছে। এই দুর্যোগে তাকে কাছে না পাওয়ায় এলাকায় গুঞ্জন শুরু হয়েছে।
জেলার কেন্দুয়া উপজেলায় প্রথম করোনা রোগী শনাক্ত হওয়ার পর থেকে তাকে এলাকায় দেখা যায়নি। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে ওই চেয়ারম্যান ঢাকাস্থ নিজ বাসায় অবস্থান করছেন। এদিকে রোগী শনাক্তের পরই ওই ইউনিয়ন গত ১১ এপ্রিল লকডাউন ঘোষণা করা হয়। এ নিয়ে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে এক সভায় আলোচনাও উঠে।
এ বিষয়ে চেয়ারম্যান আমিনুর রহমান খান পাঠান বলেন, ‘সকলেরই তো পরিবার রয়েছে। কাজ তো থাকতেই পারে। আমি বাড়ি নেই এইটা অন্যরা বললেই তো হবে না। তাছাড়া আজই আসছি রাস্তায় আছি। কাল তো ভিজিডির চালও দিবো লিষ্ট হয়েছে।’ কবে ঢাকায় গিয়েছেন জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘হবে কয়েকদিন’।
এ ব্যাপারে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আল ইমরান রুহুল ইসলাম বলেন, চেয়ারম্যান লিখিত দেননি। তবে আমাকে মোবাইল ফোনে জানিয়েছিলেন ইউনিয়নটি লকডাউনের পূর্বেই। সরকারী নিয়মে ষ্টেশন লিভ করার কোন সুযোগ নেই বলেও জানান তিনি।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।