জুমবাংলা ডেস্ক : ইন্টারনেট ব্যবহারের সুযোগ একটি মানবাধিকার এবং সাম্প্রতিক আন্দোলনের সময় ইন্টারনেট সীমিত বা বন্ধ করে দেওয়ার ঘটনা তদন্ত করা হবে বলে জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম।
আন্দোলনের সময় ডিজিটাল ক্র্যাকডাউন ও ইন্টারনেট শাটডাউনে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানান তিনি। তিনি বলেন, আজ থেকেই তদন্ত শুরু হবে।
রবিবার (১১ আগস্ট) সকালে সচিবালয়ে কর্মদিবসের প্রথম দিনে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে এসব কথা বলেন নাহিদ ইসলাম।
তিনি বলেন, ইন্টারনেট বন্ধ করা কিংবা স্পীড সীমিত করে দেওয়া মানবাধিকারের লঙ্ঘন। তথ্য জানার অধিকার সবার আছে। তাই মানুষকে সত্য জানা থেকে বাধা দেওয়ায় মানবাধিকার লঙ্ঘিত হয়েছে।
নাহিদ আরও বলেন, ‘সচিবালয়ে আমার প্রথম দিনেই বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় সারাদেশে ইন্টারনেট বন্ধ ও ডিজিটাল ক্র্যাকডাউনের পেছনে কারা জড়িত ছিল, তাদের বিরুদ্ধে তদন্তের ব্যবস্থা করব।’
ছাত্র-জনতার গণ-অভ্যুত্থানের মুখে ৫ আগস্ট প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে ইস্তফা দিয়ে দেশ ছাড়েন শেখ হাসিনা। এরপর গত ৮ আগস্ট অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে শপথ নেন শান্তিতে নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।