রোববার জাতীয় সংসদে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী জাকির হোসেন এ তথ্য জানান। তিনি বলেন, ২০০৯ সাল থেকে ২০১৯ সাল পর্যন্ত সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ১ লাখ ৭৯ হাজার ৭১৭ জন শিক্ষক নিয়োগ দেয়া হয়েছে।
এছাড়া অতি সম্প্রতি ঘোষিত শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষায় চূড়ান্ত ফলাফল অনুযায়ী শিগগিরই সারা দেশে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোতে ১৮ হাজার ১৪৭ জন সহকারী শিক্ষক নিয়োগ দেয়া হবে।
তিনি আরও বলেন, প্রতি বছর শিক্ষকদের অবসরজনিত কারণে শূন্য পদগুলোতে নিয়মিত শিক্ষক নিয়োগ করা হচ্ছে।
বদলি, মৃত্যুজনিত কারণ, পিটিআই, বিপিএড প্রশিক্ষণ, মাতৃত্বকালীন ছুটি, চিকিৎসাজনিত ছুটি, বিভিন্ন সময় প্রশিক্ষণজনিত কারণে সাময়িক শূন্য পদ পূরণের উদ্দেশ্যে সহকারী শিক্ষকের মোট পদের ২০ শতাংশ অর্থাৎ ৬৮ হাজার ৩৩৮ ছুটি রিজার্ভ পদ সৃজন সরকারের সক্রিয় বিবেচনাধীন রয়েছে।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, আমাদের শিক্ষক স্বল্পতা আছে। তবে এ বিষয়ে নতুন নিয়োগকৃত শিক্ষক-শিক্ষিকারা তাদের অগ্রাধিকার ভিত্তিতে উপকূলীয় অঞ্চলে প্রথমে পদায়ন করতে চাচ্ছি।
এ বিষয়ে সমস্ত ডিপিওদের চিঠি দিয়েছি এবং নির্দেশনা দেয়া হয়েছে। তবে চর অঞ্চল, উপকূল, হাওর-বাওর অঞ্চলে এবং পাহাড়ি অঞ্চলে পাঠদানের উপযুক্ত পরিবেশ সৃষ্টির লক্ষ্যে ইউনিয়ন, স্থানীয় সরকার কোটায় শিক্ষক নীতিমালা প্রণয়নে আপাতত কোনো পরিকল্পনা সরকারের নেই।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।