স্পোর্টস ডেস্ক: চলতি বছরের ১৮ অক্টোবর অস্ট্রেলিয়ায় বসবে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের সপ্তম আসর। হাতে প্রায় সাত মাস থাকলেও ইতিমধ্যে শঙ্কায় পড়ে গেছে বিশ্বকাপের আসরটি।
বিশ্বজুড়ে ছড়িয়ে পড়া মহামারি করোনাভাইরাসের কারণে এমন শঙ্কায় ছেলেদের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপটি। অস্ট্রেলিয়াতে দিন দিন পরিস্থিতি ভয়াবহ হচ্ছে। দুই হাজারের বেশি মানুষ আক্রান্ত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে এখন পর্যন্ত।
আর তাই জনগণের সুরক্ষার স্বার্থে অস্ট্রেলিয়ান সরকার সীমান্ত লকডাউন করে দিয়েছে। শোনা যাচ্ছে, এই লকডাউন চলতে পারে আরও ছয়-সাত মাস। ফলে বিদেশিরা চাইলেও অস্ট্রেলিয়ায় যেতে পারবেন না।
যার ফলে চলতি মাসের ২৯ মার্চ টুর্নামেন্টের ভবিষ্যত নির্ধারণে সদস্যদের সঙ্গে বসার সিদ্ধান্ত নিয়েছে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সংস্থা (আইসিসি)। তবে যা আলাপ হবে তা ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে আলোচনা করা হবে। ঝুঁকি নিয়ে এই মুহূর্তে কোনো বৈঠকে বসবে না আইসিসি।
সভায় টুর্নামেন্ট পিছিয়ে দেওয়ার সিদ্ধান্ত হতে পারে। যদি এ বছরের টুর্নামেন্টটি পিছিয়ে আগামী বছর নেওয়া হয়, তবে আরেকটা ঝামেলা বাঁধবে। কেননা ২০২১ সালে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের পরের আসরটি হওয়ার কথা ভারতে। সেক্ষেত্রে এবারের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ বাতিল হওয়ার জোর সম্ভাবনা আছে।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।