জুমবাংলা ডেস্ক : অনলাইনে লটারির মাধ্যমে সরকারি বিদ্যালয়গুলোতে ভর্তি প্রক্রিয়ার ফলাফলে সুনামগঞ্জের সরকারি সতীশ চন্দ্র বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ে এক ছেলে শিক্ষার্থী গত সোমবার ভর্তির সুযোগ পেয়েছে। এ নিয়ে আলোচনা সমালোচনার পাশাপাশি রসিকতাও করছেন অনেকে।
ভর্তির সুযোগ পাওয়া শিক্ষার্থীর নাম লিয়ন রায়। সে পৌর শহরের ষোলোঘরের বাসিন্দা তপন রায়ের ছেলে। ষষ্ঠ শ্রেণিতে মর্নিং শিফটে ভর্তির সুযোগ পেয়েছে বলে প্রকাশিত ফলাফলের তালিকায় তার নাম উল্লেখ করা হয়েছে।
তবে বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ বলছে, কম্পিউটারে আবেদন করার সময় ভুল হয়েছে।
বিদ্যালয় সূত্রে জানা যায়, ৬ষ্ঠ শ্রেণির দুই শিফটে ২৪০টি আসন রয়েছে। লটারিতে ছেলের নাম ছাড়াও তালিকায় একই শিক্ষার্থীর নাম একাধিকবার এসেছে। তাদের বিষয়ে মন্ত্রণালয়ে যোগাযোগ করে পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেয়া হবে।
শিক্ষার্থী লিয়ন রায়ের বাবা তপন রায় বলেন, ‘অনলাইনে আবেদন করার সময় দোকানদার ভুল করে প্রথমে সতীশ চন্দ্র বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ে আবেদন করেছে। পরে আবারও দোকানদারের পরামর্শে সরকারি জুবিলী উচ্চ বিদ্যালয়ে আবেদন করা হয়। লটারির ফলাফল প্রকাশের পর দেখা যায়, সে সতীশ চন্দ্র বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ে চান্স পেয়েছে।
সতীশ চন্দ্র (এসসি) বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক হাফিজ মাশহুদ চৌধুরী বলেন, কম্পিউটারে আবেদন করার সময় ভুল করে সতীশ চন্দ্র বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ে আবেদন করা হয়েছে। অনেক শিক্ষার্থী তিন-চারবার করে আবেদন করেছে। ফলে তাদের নাম লটারিতে তিন-চারবার করে এসেছে। যাদের একাধিকবার নাম এসেছে তাদের বিষয়ে মন্ত্রণালয়ে যোগাযোগ করে পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেয়া হবে।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।