কয়েকটি দেশের ওপর ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা আরোপের সুপারিশ করবেন বলে জানিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের হোমল্যান্ড সিকিউরিটি (ডিএইচএস) প্রধান ক্রিস্টি নোম। তার মতে, এসব দেশের নাগরিকরা ‘অপরাধমূলক’ কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে যুক্তরাষ্ট্রকে গ্রাস করছে। খবর বিবিসির।

গতকাল সোমবার (১ ডিসেম্বর) সোশ্যাল মিডিয়ায় দেওয়া এক পোস্টে নোম বলেন, প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে সাক্ষাৎ করে তিনি ‘যেসব দেশ আমাদের দেশকে খুনি, পরজীবী ও ভাতৃত্বনির্ভর লোকজন দিয়ে ভরিয়ে দিচ্ছে, সেই সব দেশের ওপর সম্পূর্ণ ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞার’ প্রস্তাব দিয়েছেন। কোন কোন দেশের ওপর এ সম্ভাব্য নিষেধাজ্ঞা কার্যকর হতে পারে কিংবা কবে থেকে শুরু হতে পারে—এ বিষয়ে এখনো স্পষ্ট কিছু জানা যায়নি।
ডিএইচএস জানিয়েছে, তালিকাটি শিগগিরই প্রকাশ হবে।
হোয়াইট হাউসের প্রেস সেক্রেটারি ক্যারোলিন লেভিট সোমবার সন্ধ্যায় ফক্স নিউজকে বলেন, ট্রাম্প কয়েক মাস আগে ‘তৃতীয় বিশ্ব ও ব্যর্থ রাষ্ট্র’ হিসেবে কিছু দেশের ওপর ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা ঘোষণা করেছিলেন। নোমের প্রস্তাব অনুযায়ী সেই তালিকা আরও সম্প্রসারিত হবে।
গত ৪ জুন হোয়াইট হাউস আফ্রিকা, মধ্যপ্রাচ্য ও ক্যারিবীয় অঞ্চলের ১৯টি দেশের নাম প্রকাশ করে, যেগুলো পূর্ণ বা আংশিক অভিবাসন সীমাবদ্ধতার মুখোমুখি হবে।
সম্প্রতি ওয়াশিংটন ডিসিতে ন্যাশনাল গার্ডের দুই সদস্যকে লক্ষ্য করে গুলি চালান এক আফগান নাগরিক। এতে সারা বেকস্ট্রম নামের এক ন্যাশনাল গার্ড সদস্য প্রাণ হারান। এই ঘটনার পর যুক্তরাষ্ট্রে আশ্রয়প্রার্থীদের সব আবেদন স্থগিত করা হয়।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।



