জুমবাংলা ডেস্ক : নেত্রকোণার সীমান্তবর্তী উপজেলা দুর্গাপুরের বিজয়পুরের জংখল এলাকা দিয়ে ৩২ জনকে পুশ ইন করেছে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ)
মঙ্গলবার (৩ জুন) দিবাগত রাত ৩টার দিকে বিএসএফের পুশইন রকা ৩২ জন আটক করে বিজিবি। এদের মধ্যে ৯ জন পুরুষ, ২২ জন মহিলা ও একজন শিশু রয়েছেন।
৩২ জন পুশইনের মধ্যে সবচেয়ে বেশি নড়াইল জেলার কালিয়া থানাধীন ১১ জন। তারা হলেন- মো. রমজান আলী (১৮), নুর ইসলাম সরদার (৪২), আলম সরদার (১৮), মিরাজগাজী (২৩), রোজিনা বানু (৩৫), ছামিরা গাজি (১৪), সিরাজ গাজী (২২), ফনুফা (২০), মাসুদ সরদার (৯), মরিয়ম (১২) ও নাসরিন বেগম (৩২)।
খুলনা জেলার বৈইটাঘাটনা থানার মো. শাকিল ইজাদ্দার (২২), মোসা. সোনিয়া (১৯) ও হালিমা ইজ্জাদার (০২) এবং একই জেলার রূপসা থানার মোসাম্মাৎ কবিতা খাতুন (২০), মোসাম্মাৎ এলিনা বেগম (৩০)।
তিনজন করে বাগেরহাট, সাতক্ষীরা ও যশোর জেলার। তারা হলেন- বাগেরহাটের রামপাল থানার মোসাম্মাৎ হাসনা খাতুন (২৫), মোংলা থানার মোসাম্মাৎ মাহমুদা বেগম (২৮) ও কচুয়া থানার ইভা শেখ (১৮)। সাতক্ষীরা জেলার কলারোয়া ধানার মোসম্মাৎ টুম্পা খাতুন (২২), মোসাম্মাৎ সায়েরা খাতুন (৩০) ও আসমা খাতুন (২৮) এবং যশোর জেলার মনিরামপুর থানার মোসাম্মাৎ তানিয়া খাতুন (২৬), মোসাম্মাৎ রেখা খাতুন (২৬) ও ঝিকরগাছা থানার মোসাম্মাৎ পরভিনা শেখ (৩০)।
ঢাকা জেলার দুজন দক্ষিণ কেরাণীগঞ্জ থানার ফাতেমা (২৫) ও ডেমরা থানার রিতা আক্তার (৩০)। এছাড়া একজন করে রয়েছেন দিনাজপুরের কোতোয়ালী থানার মো. জাকারিয়া (৩০), টাঙ্গাইলের গোপালপুর থানার, মোসাম্মাৎ সাবিনা বেগম (৩৫), শেরপুরের নকলা থানার মো. মনঞ্জুরুল ইসলাম (৩৭), ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া থানার জাহানারা বেগম (৪০) এবং জামালপুরের মেলান্দহ থানার জুথি আক্তার (১৭)।
বিজিবি’র নেত্রকোণা ব্যাটালিয়নের (৩১ বিজিবি) সহকারী পরিচালক মো. আব্দুল আওয়াল এসব তথ্য নিশ্চিত করে বলেন, পুশ ইন করার ব্যক্তিদের বাড়ি টাঙ্গাইল, বাগেরহাট, সাতক্ষীরা, যশোর নড়াইল, ঢাকা, জামালপুর, ব্রাহ্মণবাড়িয়া, খুলনা, শেরপুর ও দিনাজপুর জেলার বিভিন্ন এলাকায়। তাদের দুর্গাপুর থানায় হস্তান্তরের প্রক্রিয়া চলছে বলেও জানান তিনি।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।