Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home ডিআইজির স্ত্রীর নামে ৬ হাজার কোটি টাকার সম্পদ
    জাতীয়

    ডিআইজির স্ত্রীর নামে ৬ হাজার কোটি টাকার সম্পদ

    Shamim RezaAugust 19, 20248 Mins Read
    Advertisement

    জুমবাংলা ডেস্ক : ‘আনন্দ পুলিশ পরিবার বহুমুখী সমবায় সমিতির’ নাম প্রচার করে গড়ে তোলা একটি আবাসন প্রকল্পের বর্তমান বিক্রয়যোগ্য সম্পদের পরিমাণ প্রায় ছয় হাজার ৬৫০ কোটি টাকা। পুলিশ কর্মকর্তা গাজী মো. মোজাম্মেল হক আবাসন প্রকল্পের পরিচালক।

    DIG

    যদিও পুলিশ সদর দপ্তরসহ সংশ্লিষ্ট সব জায়গায় খোঁজ নিয়েও এ ধরনের কোনো সমবায় সমিতির অস্তিত্ব পাওয়া যায়নি।

    অনুসন্ধান বলছে, আবাসন প্রকল্পটির মালিক পুলিশের এই ঊর্ধ্বতন কর্মকতা। তবে আইনের মারপ্যাঁচ এড়াতে কৌশলে এই বিপুল সম্পদের মালিকানা তিনি স্ত্রীর নামে করেছেন।

    পুলিশের সহকারী কমিশনার পদে ১৭তম বিসিএসে নিয়োগপ্রাপ্ত হয়ে ১৯৯৭ সালে চাকরিজীবন শুরু করেন গাজী মো. মোজাম্মেল হক। বর্তমানে তিনি পুলিশ হেডকোয়ার্টার্সে অতিরিক্ত ডিআইজি পদে কর্মরত।

    সম্প্রতি অনুসন্ধানে অতিরিক্ত ডিআইজি মোজাম্মেল হক ও তার স্ত্রীর বিপুল পরিমাণ সম্পদের নথিপত্র পাওয়া গেছে। এতে দেখা যায়, স্ত্রীর নামে পুলিশের শীর্ষ এই কর্মকর্তা দেশের বিভিন্ন এলাকায় গড়ে তুলেছেন প্রায় সাড়ে তিন হাজার বিঘা জমি। এর মধ্যে নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে আবাসন প্রকল্পেই রয়েছে তিন হাজার বিঘা জমি, যার বাজারমূল্য প্রায় ছয় হাজার ৬৫০ কোটি টাকা। এর পাশে প্রায় ১০০ বিঘা জমিতে রয়েছে বাগানবাড়ি; যার বর্তমান মূল্য প্রায় ১৬৫ কোটি টাকা।

    দাউদপুর ইউনিয়নের ওলপ গ্রামে ৩০ বিঘা জমি কিনেছেন, যার বর্তমান বাজারদর প্রায় ৩০ কোটি টাকা। সদর ইউনিয়নের গুতিয়াবো মৌজায় সরকারি সম্পত্তি দখল করে ৮৩ শতাংশ জমিতে বাড়ি নির্মাণ করছেন। বর্তমানে আরো জমি কেনার প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে। সুনামগঞ্জের হাসাউড়ায় ১০ কোটি টাকা মূল্যের প্রায় ১০০ বিঘা জমি রয়েছে।

    অনুসন্ধানে আরো জানা গেছে, কুমিল্লার মেঘনা উপজেলার বড়কান্দা ইউনিয়নের হরিপুর গ্রামে স্ত্রীর নামে গড়েছেন সম্পদের পাহাড়। সেখানে আছে ‘মেঘনা রিসোর্ট’ নামে একটি বাগানবাড়ি ও বিশাল মাছের খামার। ২০০ বিঘা আয়তনের এ খামারটির বাজারদর অন্তত ২০ কোটি টাকা। এখানে অবকাঠামোগত ও মৎস্য প্রকল্প উন্নয়নে ব্যয় করেছেন কয়েক কোটি টাকা। নগদ টাকায় কেনার পাশাপাশি ক্ষমতার অপব্যবহার করে বিভিন্ন মানুষের সম্পদ দখলও করেন মোজাম্মেল। এমনকি মেঘনা নদীও গিলে খাচ্ছেন তিনি।

    অনুসন্ধানে দেখা গেছে, নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জ থানার কায়েতপাড়া ইউনিয়নে পূর্বাচলের ৩ নম্বর সেক্টরের পাশে ‘আনন্দ পুলিশ হাউজিং সোসাইটি’ নামে একটি আবাসন প্রকল্প গড়ে উঠছে। একটানা প্রায় তিন হাজার বিঘা জমি ভরাট করে প্লট আকারে বিক্রি করা হচ্ছে। কয়েকটি প্লটে দাঁড়িয়ে গেছে বহুতল ভবনও।

    সরেজমিনে জানা যায়, আবাসন প্রকল্পের জমিতে মিশে আছে অনেক নির্যাতিত মানুষের চোখের জল। বাজারমূল্যের চেয়ে অনেক কমে নামমাত্র মূল্যে জমির মালিকানা লিখে নিয়েছেন মোজাম্মেল। জমি কবজা করতে কাউকে রিমান্ডে নিয়ে নির্যাতনও করেছেন। এমনকি হুমকি দিয়ে জবরদস্তির মাধ্যমে কোনো মূল্য ছাড়াই জমি লিখে নিয়েছেন, এমন বিস্তর অভিযোগ পাওয়া গেছে। এসব কাজে তাকে সহায়তা করছে স্থানীয় প্রভাবশালী একটি চক্র।

    অতিরিক্ত ডিআইজি কর্তৃক মেঘনা নদী দখল করে রিসোর্ট ও মাছের খামার গড়ে তোলার বিষয়টি অবগত করলে জাতীয় নদী রক্ষা কমিশনের সাবেক চেয়ারম্যান ড. মনজুর আহমেদ চৌধুরী বলেন, ব্যক্তি মালিকানাধীন কিংবা খাস, যে ধরনের জমিই হোক না কেন, নদীর মধ্যে বালু ফেলে সেই জমির শ্রেণি বদলে ফেলা পুরোপুরি বেআইনি। কেউ যদি এমন অন্যায় করে থাকেন তাহলে অবশ্যই তার বিরুদ্ধে নদী রক্ষা কমিশনের ব্যবস্থা নেওয়া উচিত।

    স্ত্রীর নামে আবাসন কোম্পানি

    আবাসন প্রকল্পের জমি কেনাবেচায় সবখানে প্রকাশ্যে পর্দার সামনে থাকেন অতিরিক্ত ডিআইজি মোজাম্মেল হক। প্রকল্পের পরিচালক হিসেবে নথিপত্রে সইও করেন তিনি। এমনকি প্রকল্পের কর্মকর্তারাও নির্দ্বিধায় স্বীকার করেছেন, এই প্রকল্পের মালিক মোজাম্মেল। কিন্তু আইনের মারপ্যাঁচ এড়াতে কৌশলে স্ত্রীর নামে খুলে দিয়েছেন একটি কোম্পানি।

    আর স্থানীয়ভাবে ছড়িয়ে দিয়েছেন আবাসন প্রকল্পের জমিগুলোর মালিক তার স্ত্রীর মালিকানাধীন কোম্পানি ‘আনন্দ প্রপার্টিজ লিমিটেড’। ঘটনা বিশ্বাসযোগ্য করে তুলতে প্রকল্পের কিছু জমির মালিকানাও দেখানো হয়েছে এই কোম্পানির নামে।

    নথি ঘেঁটে দেখা যায়, মোজাম্মেলের স্ত্রী ফারজানা মোজাম্মেল ‘আনন্দ প্রপার্টিজ লিমিটেডের’ ব্যবস্থাপনা পরিচালক। এই কোম্পানির ১৫ হাজার শেয়ারের মধ্যে সাড়ে ১৩ হাজারের মালিকানা তার, যা মোট শেয়ারের ৯০ শতাংশ। বাকি দেড় হাজার শেয়ারের মালিক হলেন খাইরুল আলম ও শহিদুল ইসলাম লিটন নামের দুই ব্যক্তি। এ দুজনকে প্রতিষ্ঠানটির মালিকানায় দেখালেও মূলত তারা প্রতিষ্ঠানটির কর্মচারী। কোম্পানিটি নিবন্ধিত হয় ২০১৩ সালের ১৬ জুন। নম্বর সি ১০৯৭১৬। নিবন্ধিত মূলধন তিন কোটি টাকা।

    নথিপত্রে দেখা গেছে, ২০১৬ সালের নভেম্বরে আনন্দ প্রপার্টিজ ৭৭২ শতাংশ বা ৬৮ দশমিক ৬১ বিঘা জমি নিজেদের মালিকানায় আছে বলে ঘোষণা দেয়। জায়গাগুলো মোগলান, গুতিয়াব, পিতলগঞ্জ প্রভৃতি মৌজায় দেখানো হয়েছে। রূপগঞ্জে প্রতিবিঘা জমির সর্বনিম্ন বাজারমূল্য দেড় কোটি টাকা ধরে হিসাব করলে ফারজানা মোজাম্মেলের নামে থাকা আনন্দ প্রপার্টিজের বর্তমান বাজারমূল্য শতকোটি টাকার বেশি। তবে অনুসন্ধানে দেখা গেছে, এই প্রপার্টিজের দখলে অন্তত তিন হাজার বিঘা জমি রয়েছে। যার বাজারমূল্য প্রায় ছয় হাজার ৬৫০ কোটি টাকা।

    এদিকে, আবাসন প্রকল্পটির নাম নিয়েও রয়েছে ধোঁয়াশা। প্রতিষ্ঠানের ওয়েবসাইট এবং রূপগঞ্জের ভূমি অফিসে কোম্পানির দেওয়া ব্লুপ্রিন্টে ‘আনন্দ পুলিশ হাউজিং সোসাইটি’ উল্লেখ রয়েছে। অথচ প্রকল্পের সাইনবোর্ডে লেখা ‘আনন্দ হাউজিং সোসাইটি’।

    খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, এটির সঙ্গে পুলিশ বাহিনীর কোনো অফিশিয়াল সংশ্লিষ্টতা নেই। হাউজিং কোম্পানিতে পুলিশের শীর্ষ কর্মকর্তারা মালিকানায় আছেন বলে প্রচার করা হলেও এটি মূলত ডিআইজি মোজাম্মেল পরিচালনা করেন। আর সামনে রাখেন তার স্ত্রী ফারজানা মোজাম্মেলকে।

    স্থানীয়দের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে প্রায় তিন হাজার বিঘা জমি কবজা করে ফেললেও ভূমি অফিসের নথি বলছে, প্রকল্পের খারিজ করা জমির পরিমাণ মাত্র ৪০০ বিঘা। আবার এই ৪০০ বিঘা জমি নিয়েও রয়েছে মামলা। প্রায় আড়াই শ ভুক্তভোগী এই জমির মালিকানা দাবি করে মামলা করেছেন। হাউজিংয়ের দখলে থাকা বাকি জায়গার মালিকানা নিয়ে তো বিরোধের অন্ত নেই।

    নামসর্বস্ব আনন্দ পুলিশ হাউজিং ২০২৪ সালের মার্চ মাস পর্যন্ত আনন্দ প্রপার্টিজের একটি সিসটার কনসার্ন প্রতিষ্ঠান হিসেবে ছিল। কিন্তু গত ৩১ মার্চ পুলিশের সাবেক আইজি বেনজীর আহমেদের বিপুল পরিমাণ সম্পদের সংবাদ প্রকাশের পর তড়িঘড়ি করে এপ্রিলের প্রথম সপ্তাহে রেজিস্ট্রার অব জয়েন স্টকে এটির আলাদা কোম্পানি হিসেবে নিবন্ধন করা হয়। সেখানে মোজাম্মেল নিজের স্ত্রীকে বাদ দিয়ে এটির নিবন্ধন করান।

    স্ত্রীর নামে আরো যত সম্পদ

    অতিরিক্ত ডিআইজি গাজী মোজাম্মেল হকের গ্রামের বাড়ি কুমিল্লার মেঘনা উপজেলার বড়কান্দা ইউনিয়নের হরিপুর গ্রামে। সেখানেও স্ত্রী ফারজানা মোজাম্মেলের নামে গড়েছেন অঢেল সম্পদ। এর মধ্যে ২০০ বিঘা জমির ওপর গড়ে তোলা হয়েছে বিশাল বাগানবাড়ি ও মৎস্য খামার। নাম দিয়েছেন ‘মেঘনা রিসোর্ট’। শুধু রিসোর্টই নয়, হরিপুরে স্ত্রী ফারাজানার নামে চারতলা ভবনের সুরম্য অট্টালিকা গড়ে তুলেছেন মোজাম্মেল।

    এই বাড়ি থেকে রিসোর্টে যেতে হয় ট্রলারে। গত ৭ নভেম্বর ট্রলারে চেপে রিসোর্টের দিকে এগোয় অনুসন্ধানী দল। প্রায় ২০ মিনিট পর ট্রলার থামে মোজাম্মেলের রিসোর্ট ও মৎস্য খামারের ঘাটে। সেখানে দেখা যায়, মেঘনা নদী ও চরঘেঁষে গড়ে উঠেছে এই রিসোর্ট। আলাপচারিতার এক পর্যায়ে রিসোর্টের ম্যানেজার মামুন বলেন, ‘দেড় শ বিঘার মতো জমি ভরাট হয়েছে। ওই পাশে আরো আছে। এখানে স্যার (মোজাম্মেল) রিসোর্ট করবেন। নদীর দুই পাশে থাকা অংশের আরো এক হাজার ফিট করে ভরাট হবে। এখানে খাসজমি ছিল, এলাকার মানুষের ছিল, লিজের জমি ছিল; স্যার সেগুলো কিনে নিয়েছেন। খালি জায়গাগুলোর জন্য মাটি কেনা আছে। খুব শিগগিরই ভরাট হবে। ’

    সরেজমিনে দেখা গেছে, এই রিসোর্টে আটটি পুকুর রয়েছে। এগুলো সর্বনিম্ন ৯ বিঘা থেকে সর্বোচ্চ ২১ বিঘা আয়তনের। এ বছর পুকুরগুলোতে ২১ লাখ টাকার মাছ ছেড়েছেন মোজাম্মেল। এ ছাড়া রিসোর্টে রয়েছে বিদেশি বিভিন্ন ফল ও সবজির বাগান।

    বিভিন্ন সময় মোজাম্মেলের স্ত্রীর এই রিসোর্টে অবকাশে আসেন পুলিশ হেডকোয়ার্টার্সের কর্মকর্তারা। মামুনের ভাষায়, এটি মোজাম্মেলের সুদূরপ্রসারী প্রজেক্ট। এখানে আনন্দ হাউজিংয়ের নামেও জমি রয়েছে। ভবিষ্যতে ফলের আইটেম করা হবে। পাশে বিদ্যুতের সাব-স্টেশন করার পরিকল্পনাও রয়েছে।

    খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, নিজ এলাকার বাইরেও সম্পদের পাহাড় গড়েছেন অতিরিক্ত ডিআইজি। তবে কৌশলে প্রায় সবখানেই সম্পদের মালিকানা দিয়েছেন স্ত্রীর নামে। সুনামগঞ্জ সদর উপজেলার রঙ্গারচর ইউনিয়নের হাসাউড়া গ্রামেও তাঁদের একটি বাগানবাড়ির খোঁজ পাওয়া যায়। অনুসন্ধানে জানা যায়, হাসাউড়া গ্রামের বাড়িটি গড়ে তোলা হয়েছে প্রায় ১০০ বিঘা জমির ওপর। বর্তমানে এই জমির মূল্যও কমপক্ষে ১০ কোটি টাকা।

    স্থানীয় বাসিন্দারা নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানান, এই বাগানবাড়ির জন্য জমি কেনার পাশাপাশি দখল ও ক্ষমতার অপব্যবহার করছেন মোজাম্মেল। পুরো অর্থ পরিশোধ না করেই জমি দখল করেছেন তিনি।

    ‘র’ আদ্যক্ষরের এক ভুক্তভোগী বলেন, ‘আমার থেকে প্রায় দেড় শ শতাংশ জমি কিনেছেন অতিরিক্ত ডিআইজি। কিন্তু চুক্তি মূল্যের অর্ধেক টাকা দিয়েই তিনি জমি লিখে নিয়ে যান। এখন টাকা চাইতে গেলে মামলা ও পুলিশি হয়রানির ভয় দেখান। ’

    ভুক্তভোগীরা যা বলছেন

    রূপগঞ্জের আবাসন প্রকল্প যেখানে গড়ে উঠেছে সেখানে একসময় বসতভিটা এবং বিশাল মাছের খামার ছিল স্থানীয় বাসিন্দা হাজি সোলেমানের। এখন তার খামারের কোনো চিহ্নই নেই। তার জমি কবজায় নিয়েছেন অতিরিক্ত ডিআইজি মোজাম্মেল। সোলেমান বলেন, ‘এখানে আমার মাছের খামার ছিল। তিন-চার বিঘা জমি ছিল। সব দখল করেছেন ডিআইজি মোজাম্মেল।

    তিনি আরো বলেন, জমি রক্ষায় স্থানীয় প্রশাসন থেকে পুলিশের সর্বোচ্চ পর্যায় পর্যন্ত অভিযোগ করেও কোনো সুফল মেলেনি। হয়তো শেষ সম্বল বসতভিটাটাও বিনা মূল্যে ডিআইজি দখল করে নেবেন। এই কথাগুলো বলতে বলতে কান্নায় ভেঙে পড়েন সোলেমান।

    আব্দুল সাত্তার নামে স্থানীয় আরেক বাসিন্দা বলেন, ‘অভাব এখন আমার নিত্যদিনের সঙ্গী। পুশিলের অতিরিক্ত ডিআইজি মোজাম্মেল নিজের স্ত্রীর নামে করা হাউজিংয়ে আমার সম্পদ দখল করে না নিলে এই অভাবে পড়তে হতো না। জমির ওপর থাকা আমার সাইনবোর্ড সরিয়ে থানায় নিয়ে গিয়ে আটকে রাখেন ডিআইজি। পরে জোর করে জমি লিখে নেন। ’

    অভিযোগ রয়েছে, ২০১৯ সালে রূপগঞ্জের স্থানীয় বাসিন্দা সত্তরোর্ধ্ব জাহের আলীকে টানা ১৩ দিন ডিবি অফিসে আটকে রেখে অকথ্য নির্যাতন চালিয়েছিলেন অতিরিক্ত ডিআইজি মোজাম্মেল। জাহের আলীর ভাষ্য, তার ব্যক্তিমালিকানাধীন ৬২ বিঘা জমি মোজাম্মেলের নামে লিখে দিতেই তাকে আটকে রেখে নির্যাতন চালানো হয়েছিল। নির্মম নির্যাতন থেকে রক্ষা পেতে শেষ পর্যন্ত নিজের জমি মোজাম্মেলের নামে লিখে দিতে বাধ্য হয়েছিলেন তিনি। এ ঘটনা তখন গণমাধ্যমেও ফলাওভাবে প্রকাশ হয়েছিল। এমনকি স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী পর্যন্ত এ ঘটনাটি অবগত হয়েছিলেন।

    বাংলাদেশের যে জায়গায় নিজের মেয়েকেই বিয়ে করা হয়

    এ বিষয়ে জাহের আলীর পুত্রবধূ আফরোজা আক্তার আঁখি বাদী হয়ে মোজাম্মেল, তার স্ত্রী ফারজানাসহ ২০ জনের নামে মামলা করেছিলেন। কিন্তু নিজেদের জমি রক্ষা করতে পারেননি কোনোভাবেই।

    সৌজন্যে: কালের কণ্ঠ

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    ‘জাতীয় ৬ কোটি টাকার ডিআইজির ডিআইজির স্ত্রী নামে সম্পদ স্ত্রীর হাজার
    Related Posts
    Current

    শনিবার ৮ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়

    September 11, 2025
    ইউরোপীয় পার্লামেন্টে

    বাংলাদেশ সফরে আসছে ইউরোপীয় পার্লামেন্টের প্রতিনিধিদল

    September 11, 2025
    পুলিশের ১৪ কর্মকর্তাকে বদলি

    পুলিশের ১৪ কর্মকর্তাকে বদলি

    September 11, 2025
    সর্বশেষ খবর
    Emmy Awards 2025 presenters

    Emmy Awards 2025 Presenters: Full List Revealed

    Current

    শনিবার ৮ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়

    USB port on monitor

    What Your Monitor’s USB Port Actually Does

    Samsung most recommended brand

    Samsung Tops US Appliance and TV Brand Recommendations

    Youth Coach Arrested

    Youth Coach Arrested on Minor Sexual Abuse Charges

    Business Insider AI articles

    Business Insider Removes Dozens of Articles in AI Content Scandal

    iPhone 17

    iPhone 17-এ দ্রুত USB-C চার্জিং, ২০ মিনিটে ৫০% ব্যাটারি

    Nepal Gen Z protests

    Nepal Protests Turn Violent as Former PM Attacked

    China's longest rainy season

    North China Rainy Season Breaks 1961 Record Amid Hottest Summer

    Bo Nix performance

    Sean Payton Rejects Weekly Bo Nix Evaluation After Broncos Win

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    • Feed
    • Banglanews
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.