জুমবাংলা ডেস্ক : নিত্যপণ্যের আকাশছোঁয়া দামে বাজারে গিয়ে হাঁপিয়ে যাচ্ছেন নিম্ন ও মধ্যবিত্তরা। একেক সময় একেক পণ্যের লাগামহীন দাম বেড়ে যায়। কাঁচামরিচের ঊর্ধ্বমুখী দামের পর বাজারে এখন টমেটোর দাপট। ঈদের আগেও বাজারে এক কেজি টমেটো বিক্রি হয়েছে ৮০ থেকে ১২০ টাকায়।
যা এখন বেশিরভাগ বাজারেই ২০০ টাকার উপরে বিক্রি হচ্ছে। ব্যবসায়ীরা বলছেন, ঈদের আগে দেশের বিভিন্ন স্থানের টমেটো ছিল, দামও কম ছিল। ১০০ থেকে ১২০ টাকা করে বিক্রি করেছি। এখন বাজারে টমেটোর দাম ২০০ টাকার উপরে। দেশে সরবরাহ না থাকায় আমদানি করা টমেটোর দাম বেড়েছে। এরমধ্যে আনা-নেওয়ার খরচ আছে। তাই ২০০ টাকার নিচে বিক্রি করলে লোকসানে পড়তে হবে।
শুক্রবার (২১ জুলাই) নগরের বিভিন্ন বাজার ঘুরে দেখা যায়, প্রতি কেজি টমেটো বিক্রি হচ্ছে ২২০ টাকায়। কোথাও কোথাও ২০০ টাকা দামেও বিক্রি হতে দেখা যায়। বাজারে আলু বিক্রি হচ্ছে ৩৮ থেকে ৪০ টাকায়, পটল ৩০ থেকে ৪০ টাকায়, মিষ্টি কুমড়ো ৩০ থেকে ৩৫ টাকায়, লাউ ৩০ থেকে ৩৫ টাকায়, কাকরোল ৩০ থেকে ৪০ টাকায়, তিতকরলা ৬০ থেকে ৭০ টাকায় ও চিচিঙ্গা বিক্রি করা হচ্ছে ৩০ টাকায়।
এছাড়া বাজারে বেড়েছে পাকিস্তানি লেয়ার মুরগির দাম। কেজিতে ৫০ টাকা দাম বেড়ে লেয়ার মুরগি বিক্রি হচ্ছে ৩৫০ থেকে ৩৬০ টাকায়। কমেছে ব্রয়লার ও সোনালির মুরগির দাম। সপ্তাহের ব্যবধানে কেজিতে ৫০ থেকে ৬০ টাকা দাম বেড়েছে। এছাড়া অপরিবর্তিত রয়েছে সোনালি মুরগির দাম। প্রতি কেজি সোনালি মুরগি বিক্রি হচ্ছে ২৯০ টাকায়।
বাজারে রুই মাছ বিক্রি হচ্ছে ২৫০ থেকে ৩৫০ টাকায়, মৃগেল ২০০ থেকে ৩০০ টাকায়, কাতাল ২৫০ থেকে ৩৪০ টাকায়, তেলাপিয়া ২০০ থেকে ২৬০ টাকায়, পাঙ্গাস ১৪০ থেকে ১৮০ টাকায়, লইট্যা ১৫০ থেকে ১৮০ টাকায়, পোপা ২০০ থেকে ৩৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
৬ জন হেভিওয়েট বাঙালি নায়িকা, পর্দায় যারা সরাসরি পোশাক খুলেছিলেন
নগরের বহদ্দারহাট বাজারে টমেটো কিনতে আসা আব্দুল আলীম বলেন, ঈদের আগেও বাজারে এক কেজি টমেটো বিক্রি হয়েছে ৮০ থেকে ১২০ টাকায়। যা এখন বেশিরভাগ বাজারেই ২০০ টাকার উপরে বিক্রি হচ্ছে। এরমধ্যে আমদানি করা টকটকে লাল রঙের পাকা টমেটোর দাম আকাশচুম্বী।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।