Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home দেহে ম্যাগনেসিয়াম কমে গেলে কী হয়?
    লাইফস্টাইল স্বাস্থ্য

    দেহে ম্যাগনেসিয়াম কমে গেলে কী হয়?

    July 27, 20243 Mins Read

    লাইফস্টাইল ডেস্ক : শারীরবৃত্তীয় নানা কর্মকাণ্ড পরিচালনা করার জন্য প্রয়োজন খনিজের। গুরুত্বপূর্ণ খনিজের তালিকায় সোডিয়াম, পটাশিয়াম, ক্যালশিয়ামের মতো খনিজ থাকলেও ম্যাগনেসিয়ামের ভূমিকা কম নয়।

    শরীরের ভেতর ঘটে চলা নানা ধরনের রাসায়নিক কার্যকলাপ সুষ্ঠুভাবে পরিচালনা করতেও প্রয়োজন হয় এই খনিজের।

    চিকিৎসকরা বলছেন, রক্তে পর্যাপ্ত মাত্রায় ক্যালসিয়াম, ভিটামিন ডি থাকার পরেও যদি হাড়ের সমস্যা হয়, তা হলে ম্যাগনেসিয়ামের মাত্রা পরীক্ষা করিয়ে নেওয়াই ভালো। আবার কোনো কারণ ছাড়াই হঠাৎ মন খারাপ হওয়ার পেছনেও কিন্তু এই খনিজের হাত থাকতে পারে। হঠাৎ ম্যাগনেসিয়ামের পরিমাণ কমে গেলে আর কী কী সমস্যা হতে পারে?

    পেশিতে টান

    এই ধরনের সমস্যাকে খুব একটা গুরুত্ব দিতে চান না অনেকেই। সারা দিন পানি পান করা কম হলে, পায়ের পেশিতে হঠাৎ করে টান লাগতে পারে। সেই সমস্যা কিন্তু সাময়িক। চিকিৎসকরা বলছেন, এমন পেশিতে টান লাগার সমস্যা যদি নিয়মিত হয়, তাহলে তা ম্যাগনেসিয়ামের ঘাটতির লক্ষণ হতে পারে।
    অনিয়ন্ত্রিত হৃদ্স্পন্দন

    ঘড়ির কাঁটার মতো হৃদ্স্পন্দেরও একটি ছন্দ আছে। সুস্থ, স্বাভাবিক মানুষের হৃদ্যন্ত্র সেই ছন্দ মেনেই চলে। তবে রক্তে ম্যাগনেসিয়ামের মাত্রা কমে গেলে কারও হৃদ্স্পন্দনের হার হঠাৎ কমে বা বেড়ে যেতে পারে। চিকিৎসাবিজ্ঞানের পরিভাষায় এই রোগ ‘অ্যারিদ্মিয়া’ নামে পরিচিত।

    উদ্বেগ, অবসাদ

    তেমন কিছুই ঘটেনি। মনখারাপ হওয়ার কোনো কারণই খুঁজে পাচ্ছেন না। তবু মন খারাপ হচ্ছে। চিকিৎসকরা বলছেন, এই সমস্যার নেপথ্যেও রয়েছে ম্যাগনেসিয়াম। স্নায়ুর কর্মকাণ্ড সুষ্ঠুভাবে পরিচালনা করতে সাহায্য করে ম্যাগনেসিয়াম। বিভিন্ন সমীক্ষা থেকে প্রাপ্ত তথ্যের ভিত্তিতে তৈরি হার্ভাড বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি রিপোর্টেও একই কথা বলা হয়েছে।

    ভঙ্গুর হাড়

    অনেকেই মনে করেন, হাড়ের স্বাস্থ্যের জন্য জরুরি দুটি উপাদান হলো ক্যালসিয়াম এবং ভিটামিন ডি। তবে বিভিন্ন গবেষণা থেকে জানা গেছে, এই দুটি উপাদানের পাশাপাশি হাড়ের যত্নে ম্যাগনেসিয়াম কিন্তু যথেষ্ট গুরুত্বপূর্ণ। পর্যাপ্ত ম্যাগনেসিয়াম না থাকলে অস্টিয়োপোরোসিসের সমস্যাও বেড়ে যেতে পারে।

    অল্প পরিশ্রমে ক্লান্তি

    পরিশ্রম করলে ক্লান্ত লাগা স্বাভাবিক। কিন্তু ঘুম থেকে ওঠার পরও যদি ঘুম পায়, ক্লান্ত লাগে, তা সুস্থ মানুষের ক্ষেত্রে খুব একটা স্বাভাবিক নয়। চিকিৎসকরা বলছেন, এই ক্লান্তির কারণও হতে পারে ম্যাগনেসিয়ামের ঘাটতি।

    যেসব খাবারে ম্যাগনেসিয়াম পাওয়া যায়

    গাঢ় রঙের পাতাযুক্ত শাক

    গাঢ় রঙের পাতাযুক্ত শাক ম্যাগনেসিয়াম ও ভিটামিনের ভালো উৎস। প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় সিদ্ধ করে বা সালাদ হিসেবে শাক রাখতে পারেন। পালং শাকে সবচেয়ে বেশি ম্যাগনেসিয়াম পাওয়া যায়। এছাড়া বাঁধাকপি, পাতাকপিও ম্যাগনেসিয়ামের ভালো উৎস।

    অ্যাভোকাডো

    অ্যাভোকাডো ম্যাগনেসিয়ামের আরেকটি উৎস। একটি মাঝারি আকৃতির অ্যাভোকাডোতে ৫৮ গ্রাম ম্যাগনেসিয়াম পাওয়া যায়। স্মুদি বানিয়ে কিংবা ফলের সালাদ তৈরি করে এ ফলটি খেতে পারেন।

    বাদাম ও বীজ

    দিনে এক কাপ পরিমাণে কুমড়ার বীজ খেলে তা দিনের ম্যাগসিয়ামের চাহিদা পূরণ করে। কুমড়ার বীজ ছাড়াও সূর্যমুখীর বীজে ম্যাগনেসিয়াম পাওয়া যায়। এছাড়া কাজুবাদাম, ফ্ল্যাক্সসিড, পেস্তা বাদাম ও প্রায় ধরনের বাদামেই পর্যাপ্ত পরিমাণে ম্যাগনেসিয়াম থাকে।

    সামুদ্রিক মাছ

    ম্যাগসেয়িামের আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ উৎস হচ্ছে সামুদ্রিক মাছ। ওমেগা থ্রি সমৃদ্ধ সামুদ্রিক মাছ যেমন- টুনা, সার্ডিন, ম্যাকেরেলে পর্যাপ্ত পরিমাণে ম্যাগনেসিয়াম পাওয়া যায়। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সপ্তাহে এক দিন এই মাছগুলো খেলে শরীরে ম্যাগনেসিয়ামের ঘাটতি পূরণ হবে।

    ডার্ক চকোলেট

    ডার্ক চকোলেটও ম্যাগনেসিয়ামের ভালো উৎস। এক টুকরা বর্গাকৃতির ডার্ক চকোলেট খেলে ৯৫ মিলিগ্রাম ম্যাগনেসিয়াম পাওয়া যায়। তবে খুব বেশি পরিমাণে এই চকলেট একবারে খাওয়া ঠিক নয়।

    কলা

    কলা ম্যাগনেসিয়ামসহ অনেক পুষ্টির একটি বড় উৎস। একটি মাঝারি আকারের কলায় প্রায় ৩২ মিলিগ্রাম ম্যাগনেসিয়াম থাকে। আপনি যদি ম্যাগনেসিয়ামের ঘাটতি কাটিয়ে উঠতে চান তবে আপনার ডায়েটে কলা রাখুন।

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    কমে কী? গেলে দেহে ম্যাগনেসিয়াম লাইফস্টাইল স্বাস্থ্য হয়,
    Related Posts
    Red Meat

    লাল মাংস খাওয়ার আগে কিছু পরামর্শ জেনে নিন

    June 7, 2025
    Buy

    অনলাইন কেনাকাটায় ভুলেও যা করবেন না

    June 7, 2025
    লাইফস্টাইল ডেস্ক : পুরুষদের ব্রেস্ট গ্যান্ড বড় হয়ে যাওয়াকে গাইনেকোমাস্টিয়া বলে। এটি এমন একটি অবস্থা, যখন পুরুষদের স্তনের কোষ ফুলে যায়। শরীরের বিশেষ দুটি হরমোনের ভারসাম্য নষ্ট হয়ে গেলে এ অবস্থা হতে পারে। তবে যদি শুধু চর্বি জমার কারণে স্তন বড় হয়ে থাকে, তা হলে তা গাইনেকোমাস্টিয়া নয়। তখন তা পরিচিত হয় সিউডোগাইনেকোমাস্টিয়া নামে। গাইনেকোমাস্টিয়া নবজাতক, বয়ঃসন্ধিকাল ও বয়স্ক পুরুষের মধ্যে বেশি দেখা যায়। এর মধ্যে বয়ঃসন্ধিকালীন গাইনেকোমাস্টিয়া বেশি উদ্বেগের কারণ। সাধারণভাবে ৭৫ শতাংশ পুরুষের বয়ঃসন্ধিকালে খুব অল্প সময়ের জন্য স্তন বড় হওয়ার মতো পরিস্থিতি দেখা দিতে পারে। কারও কারও ক্ষেত্রে ১০ বছর বয়সে দেখা গেলেও মূলত ১৩ থেকে ১৪ বছর বয়সে এটি বেশিসংখ্যক ছেলের মধ্যে দেখা যায়। বয়ঃসন্ধিকালীন হরমোনজনিত পরিবর্তনের কারণে এমনটা হয়। এ অবস্থা সাধারণত দুই বছরের মধ্যে কমে যায়। কারণ জন্মগত ও পারিবারিক কিছু কারণও গাইনেকোমাস্টিয়ায় আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি তৈরি করে। পাশাপাশি যেসব রোগ শরীরে ইস্ট্রোজেন হরমোনের মাত্রা বাড়িয়ে দেয় বা অ্যান্ড্রোজেন হরমোনের মাত্রা কমিয়ে দেয়, বিশেষ করে অণ্ডকোষ, অ্যাড্রিনাল গ্রন্থি, ফুসফুস বা লিভারের রোগে আক্রান্ত হলে এবং কিছু ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ায় গাইনেকোমাস্টিয়া দেখা দিতে পারে। পুরুষদের ব্রেস্ট গ্যান্ড বড় হওয়ার পেছনে ইস্ট্রোজেন নামক মেয়েলি হরমোনের আধিক্যকে বড় কারণ হিসেবে ধরা হয়। কিছু ওষুধ খেলেও গাইনেকোমাস্টিয়া হতে পারে, যেমন কেটকেনাজোল, সিমেটিডিন। এ ছাড়া কুষ্ঠ রোগ, লিভারের সমস্যা, কিডনির সমস্যা, ফাস্ট ফুড, অতিরিক্ত ওজন, হরমোনের সমস্যা বয়ঃসন্ধি গাইনেকোমাস্টিয়ার উল্লেখযোগ্য কারণ হিসেবে ধরা হয়। চিকিৎসা হরমোনের সমস্যা থাকলে হরমোন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। অনেকে বলেন ওষুধের মাধ্যমে স্তন ছোট করা যায়। কিন্তু আজ পর্যন্ত কোনো রোগীর স্তন ওষুধের মাধ্যমে ছোট হতে দেখা যায়নি। স্তন ছোট করতে চাইলে অপারেশন ছাড়া অন্য কোনো উপায় নেই। নিয়মিত ফাস্ট ফুড খাবার কারণে চর্বি জমে যাদের স্তন বড় হয়েছে, তারা ফাস্ট ফুড খাওয়া বন্ধ করলে এবং ওজন কমালে স্তন কিছুটা ছোট হয়। নিয়মিত ব্যায়ামের মাধ্যমেও বড় স্তন কিছুটা ছোট করা সম্ভব কিছু রোগীর ক্ষেত্রে। কিন্তু পুরোপুরি তা কমবে না। পুরুষালি বুক চাইলে অপারেশন প্রয়োজন। ডা. এস এম বখতিয়ার কামাল, সহকারী অধ্যাপক, ঢাকা মেডিকেল কলেজ

    কিছু পুরুষদের বুক মেয়েদের মত কেন বড় হয়? অনেকেই জানেন না

    June 7, 2025
    সর্বশেষ খবর

    খালেদা জিয়ার সঙ্গে ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করলেন দলের শীর্ষ নেতারা

    বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সেনাপ্রধানের সস্ত্রীক ঈদ শুভেচ্ছা বিনিময়

    BGB

    চামড়া পাচার রোধে সীমান্তে কঠোর অবস্থানে বিজিবি

    Lather

    নির্ধারিত দামে চামড়া কিনছে না সাভারের আড়তদাররা

    Rain

    টানা ৫ দিন বৃষ্টির পূর্বাভাস

    DMC

    ঢাকায় কোরবানি করতে গিয়ে আহত শতাধিক

    Deepika

    মুম্বাইয়ের বৃষ্টিতে ভিজে দীপিকার প্রথম প্রেম, কে সেই প্রেমিক?

    Starlink

    কোন কোন দেশে স্টারলিঙ্ক সক্রিয়? কোথায় কত খরচ?

    WhatsApp

    হোয়াটসঅ্যাপে ফোন নাম্বার গোপন রাখবেন যেভাবে

    প্রথমবারের মতো বাংলা ছবিতে সঞ্জয় মিশ্র, সঙ্গী ঋত্বিক-সোহিনী!

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.