Close Menu
Bangla news
  • প্রচ্ছদ
  • জাতীয়
  • অর্থনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • রাজনীতি
  • বিনোদন
  • খেলাধুলা
  • শিক্ষা
  • আরও
    • লাইফস্টাইল
    • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
    • বিভাগীয় সংবাদ
    • স্বাস্থ্য
    • অন্যরকম খবর
    • অপরাধ-দুর্নীতি
    • পজিটিভ বাংলাদেশ
    • আইন-আদালত
    • ট্র্যাভেল
    • প্রশ্ন ও উত্তর
    • প্রবাসী খবর
    • আজকের রাশিফল
    • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
    • ইতিহাস
    • ক্যাম্পাস
    • ক্যারিয়ার ভাবনা
    • Jobs
    • লাইফ হ্যাকস
    • জমিজমা সংক্রান্ত
Facebook X (Twitter) Instagram
Bangla news
  • প্রচ্ছদ
  • জাতীয়
  • অর্থনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • রাজনীতি
  • বিনোদন
  • খেলাধুলা
  • শিক্ষা
  • আরও
    • লাইফস্টাইল
    • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
    • বিভাগীয় সংবাদ
    • স্বাস্থ্য
    • অন্যরকম খবর
    • অপরাধ-দুর্নীতি
    • পজিটিভ বাংলাদেশ
    • আইন-আদালত
    • ট্র্যাভেল
    • প্রশ্ন ও উত্তর
    • প্রবাসী খবর
    • আজকের রাশিফল
    • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
    • ইতিহাস
    • ক্যাম্পাস
    • ক্যারিয়ার ভাবনা
    • Jobs
    • লাইফ হ্যাকস
    • জমিজমা সংক্রান্ত
Bangla news
Home প্রিয়নবী (সা.) এর ১০ উপদেশ
ইসলাম ধর্ম

প্রিয়নবী (সা.) এর ১০ উপদেশ

Shamim RezaJanuary 16, 20205 Mins Read
Advertisement

ধর্ম ডেস্ক : রাসুল (সা.) ছিলেন পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ শিক্ষক। তিনি বিভিন্ন সময় স্বীয় সাহাবাদের বিভিন্ন বিষয়ে উপদেশ দিয়েছেন। তেমন একজন সাহাবি মুআজ (রা.)। একবার রাসুল (সা.) তাঁকে ১০টি উপদেশ দিয়েছিলেন।

১. ‘আল্লাহর সঙ্গে কাউকে শরিক করবে না, যদিও তোমাকে হত্যা করা হয় অথবা আগুনে জ্বালিয়ে দেওয়া হয়।’ শিরক অন্তত জঘন্য অপরাধ। মহান আল্লাহ পবিত্র কোরআনের অসংখ্য জায়গায় বান্দাকে শিরকের ব্যাপারে সতর্ক করেছেন। এবং শিরক থেকে বেঁচে থাকার আদেশ করেছেন। ইরশাদ হয়েছে, তোমরা ইবাদত করো আল্লাহর, তাঁর সঙ্গে কোনো কিছুকে শরিক কোরো না। (সুরা : নিসা, আয়াত : ৩৬) শিরক অমার্জনীয় অপরাধ। মহান আল্লাহ শিরককারীকে ক্ষমা করেন না। মহান আল্লাহ বলেন, নিশ্চয়ই আল্লাহ তাঁর সঙ্গে শরিক করাকে ক্ষমা করেন না। (সুরা : নিসা, আয়াত : ৪৮) তাই আমাদের উচিত শিরক থেকে মুক্ত থাকার সর্বোচ্চ চেষ্টা করা। এমন কাজ বর্জন করা, যাতে শিরকের আশঙ্কা থাকে।

২. ‘পিতা-মাতার অবাধ্য হবে না, যদি মাতা-পিতা তোমাকে তোমার পরিবার-পরিজন বা ধনসম্পদ ছেড়ে দেওয়ার হুকুমও দেয়।’ পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, তোমার রব ফায়সালা করে (আদেশ) দিয়েছেন, তিনি ছাড়া অন্য কারোর ইবাদত না করতে ও মাতা-পিতার সঙ্গে সদ্ব্যবহার করতে। তাদের একজন বা উভয়েই তোমার কাছে বার্ধক্যে উপনীত হলে তাদের ‘উফ্’ বলো না। এবং তাদের ধমকও দিয়ো না। বরং তাদের সঙ্গে সম্মানসূচক কথা বলো। (সুরা : বনি ইসরাঈল, আয়াত : ২৩)

আলোচ্য আয়াতে এক আল্লাহর ইবাদতের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এর পরেই মাতা-পিতার সঙ্গে সদ্ব্যবহারের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এর কারণ হলো, মহান আল্লাহ মানুষের প্রকৃত স্রষ্টা ও প্রতিপালক। কিন্তু মানুষ পৃথিবীতে আসার বাহ্যিক উপায় ও মাধ্যম হলেন মাতা-পিতা। তাই আল্লাহর ইবাদতের নির্দেশনার পরেই মাতা-পিতার প্রতি কৃতজ্ঞ হওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

রাসুল (সা.) ইরশাদ করেছেন, তিন ধরনের মানুষের দিকে আল্লাহ তাআলা কিয়ামতের দিন দৃষ্টিপাত করবেন না। মাতা-পিতার অবাধ্য, পুরুষের সদৃশ অবলম্বনকারী নারী এবং দাইয়ুস। আর তিন প্রকার লোক জান্নাতে যাবে না। মাতা-পিতার অবাধ্য, মদ পানে আসক্ত এবং অনুদানের পর খোঁটাদাতা।’ (মুসনাদ আহমদ, হাদিস নম্বর : ৬১১)

৩. ‘ইচ্ছাকৃতভাবে কখনো কোনো ফরজ নামাজ ছেড়ে দিয়ো না। কারণ যে ব্যক্তি ইচ্ছাকৃতভাবে ফরজ নামাজ পরিত্যাগ করে, আল্লাহ তাআলা তার থেকে দায়িত্ব উঠিয়ে নেন।’

অর্থাৎ নামাজ বর্জনকারী আল্লাহর নিয়ামত, বরকত ও রহমত থেকে বঞ্চিত হবে। আল্লাহর ফেরেশতারা তার প্রতি অসন্তুষ্ট হন, তার দোয়া কবুল হয় না, তার চেহারার নূর উঠে যায়, তার জীবিকা সংকীর্ণ করা হয়। ফলে সে ক্ষুধা ও তৃষ্ণায় কষ্ট পায়। রাসুল (সা.) ফরজ নামাজ বর্জনকারীর ব্যাপারে কঠিন হুঁশিয়ারি বাক্য উচ্চারণ করেছেন, জাবির (রা.) থেকে বর্ণিত, আমি রাসুল (সা.)-কে বলতে শুনেছি, বান্দা এবং শিরক ও কুফরের মধ্যে পার্থক্য হচ্ছে নামাজ ছেড়ে দেওয়া। (মুসলিম, হাদিস : ১৪৮) তাই কোনো মুসলিম ইচ্ছাকৃত ফরজ নামাজ ত্যাগ করতে পারে না।

৪. ‘মদ পান থেকে বিরত থাকবে। কেননা তা সব অশ্লীলতার মূল।’ মাদক শুধু ব্যক্তিকে নয়, তার গোটা পরিবারকে ধ্বংস করে দেয়। সমাজে তাদের মাথা নিচু করে দেয়। মানুষকে অশ্লীলতার দিকে ঠেলে দেয়। এ ধরনের অভ্যাস জীবনের সফলতার অন্তরায়। যারা এগুলো ত্যাগ করতে পারে না তারা সফল হতে পারে না। পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘হে মুমিনগণ, নিশ্চয় মদ, জুয়া, প্রতিমা-বেদি ও ভাগ্যনির্ধারক তীরসমূহ তো নাপাক শয়তানের কর্ম। সুতরাং তোমরা তা পরিহার করো, যাতে তোমরা সফলকাম হও।’ (সুরা : মায়েদা, আয়াত : ৯০)

৫. ‘সাবধান! আল্লাহর নাফরমানি ও গুনাহ থেকে বেঁচে থাকো, কেননা নাফরমানি দ্বারা আল্লাহর ক্রোধ অবধারিত হয়ে যায়।’ মহান আল্লাহ ইরশাদ করেন, ‘তোমরা প্রকাশ্য ও গোপন পাপ বর্জন করো, যারা পাপ করে অচিরেই তাদের পাপের সমুচিত শাস্তি দেওয়া হবে।’ (সুরা : আনআম, আয়াত : ১২০)

৬. ‘জিহাদ থেকে কখনো পালিয়ে যাবে না, যদিও সব লোক মারা যায়।’ পবিত্র কোরআনে মহান আল্লাহ ইরশাদ করেছেন, নিশ্চয়ই আল্লাহ মুমিনদের থেকে তাদের জান ও মাল ক্রয় করে নিয়েছেন (এর বিনিময়ে) যে তাদের জন্য রয়েছে জান্নাত। তারা আল্লাহর পথে লড়াই করে। অতএব তারা মারে ও মরে। তাওরাত, ইঞ্জিল ও কোরআনে এ সম্পর্কে সত্য ওয়াদা রয়েছে। আর নিজ ওয়াদা পূরণে আল্লাহর চেয়ে অধিক কে হতে পারে? সুতরাং তোমরা (আল্লাহর সঙ্গে) যে সওদা করেছ, সে সওদার জন্য আনন্দিত হও এবং সেটাই মহাসাফল্য। (সুরা : তাওবা, আয়াত : ১১১)

৭. ‘যখন মানুষের মধ্যে মহামারি ছড়িয়ে পড়ে আর তুমি সেখানেই রয়েছ, তখন সেখানে তুমি অবস্থান করবে (পলায়নপর হবে না)।’ মহামারি প্রসঙ্গে রাসুল (সা.) আলোচনা করলেন এবং বললেন, যে গজব বা শাস্তি বনি ইসরাঈলের এক গোষ্ঠীর ওপর এসেছিল, তার বাকি অংশই হচ্ছে মহামারি। অতএব, কোথাও মহামারি দেখা দিলে এবং সেখানে তোমরা অবস্থানরত থাকলে সে জায়গা থেকে চলে এসো না। অন্যদিকে কোনো এলাকায় এটা দেখা দিলে এবং সেখানে তোমরা অবস্থান না করলে সে জায়গায় যেয়ো না। (তিরমিজি, হাদিস : ১০৬৫)

৮. ‘শক্তি-সামর্থ্য অনুযায়ী নিজের পরিবার-পরিজনের জন্য খরচ করবে (কার্পণ্য করে তাদের কষ্ট দেবে না)।’ কৃপণতা মুমিনের বৈশিষ্ট্য নয়। কোনো মুমিন কৃপণ হতে পারে না। আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, আমি রাসুল (সা.)-কে বলতে শুনেছি, যে ব্যক্তির চরিত্রে কৃপণতা, ভীরুতা ও হীন মানসিকতা রয়েছে সে খুবই নিকৃষ্ট। (আবু দাউদ, হাদিস : ২৫১১)

৯. ‘পরিবারের লোকেদের আদব-কায়দা শিক্ষার জন্য কখনো শাসন হতে বিরত থাকবে না।’ রাসুল (সা.) বলেছেন, সাবধান! তোমরা সবাইকে রাখাল (দায়িত্বশীল) এবং তোমাদের প্রত্যেককেই তার রাখালি (দায়িত্ব পালন) প্রসঙ্গে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে। (তিরমিজি, হাদিস : ১৭০৫) তাই পরিবারের লোকদের সর্বাবস্থায় আল্লাহর হুকুম পালনে উদ্বুদ্ধ করতে হবে। প্রয়োজনে শাসন করতে হবে। সব পাপ কাজ বিরত রাখার চেষ্টা করতে হবে।

১০. ‘আল্লাহ তাআলা সম্পর্কে তাদেরকে ভয় প্রদর্শন করতে থাকবে।’ পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, আর তুমি তোমার নিকটাত্মীয়দের সতর্ক করো। (সুরা : শুআরা, আয়াত : ২১৪) এই আয়াত নাজিল হওয়ার পর রাসুল (সা.) বললেন, হে সাফিয়্যা বিনতু আবদিল মুত্তালিব, হে ফাতিমা বিনতু মুহাম্মদ, হে আবদুল মুত্তালিবের বংশধর! আল্লাহ তাআলার (পাকড়াও) হতে তোমাদেরকে বাঁচানোর ক্ষমতা আমার নেই। (তিরমিজি, হাদিস : ২৩১০)

জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
Related Posts
ঈমান

ঈমান ও ইসলামের সম্পর্ক

November 20, 2025
মুমিন

রোগ-ব্যাধি মুমিনের পাপমোচনের মাধ্যম

November 19, 2025
নামাজ

পরিবার-পরিজন ও অধীনস্থদের নামাজের আদেশ দেওয়ার গুরুত্ব

November 18, 2025
Latest News
ঈমান

ঈমান ও ইসলামের সম্পর্ক

মুমিন

রোগ-ব্যাধি মুমিনের পাপমোচনের মাধ্যম

নামাজ

পরিবার-পরিজন ও অধীনস্থদের নামাজের আদেশ দেওয়ার গুরুত্ব

হজ পালনের সুযোগ

নিবন্ধন শেষ ২০২৬ সালের হজের, ৭৮ হাজার ৫০০ বাংলাদেশি যাচ্ছেন হজে

দাঁড়িয়ে প্রস্রাব

কোন ব্যক্তির জন্য কি দাঁড়িয়ে পেশাব করা জায়েয?

জুমার দিন

জুমার দিনের ৫ বিশেষ ইবাদত

মানুষ

মানুষের মৃত্যু-পরবর্তী রহস্যময় এক জগৎ

কিয়ামত

কোরআন ও হাদিসের আলোকে কিয়ামতের ভয়াবহতা

সহনশীলতা

ইসলামে ধর্মীয় সহনশীলতা

ক্ষমা

আল্লাহর ক্ষমাপ্রাপ্তির লক্ষণ

  • প্রচ্ছদ
  • জাতীয়
  • অর্থনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • রাজনীতি
  • বিনোদন
  • খেলাধুলা
  • শিক্ষা
  • আরও
    • লাইফস্টাইল
    • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
    • বিভাগীয় সংবাদ
    • স্বাস্থ্য
    • অন্যরকম খবর
    • অপরাধ-দুর্নীতি
    • পজিটিভ বাংলাদেশ
    • আইন-আদালত
    • ট্র্যাভেল
    • প্রশ্ন ও উত্তর
    • প্রবাসী খবর
    • আজকের রাশিফল
    • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
    • ইতিহাস
    • ক্যাম্পাস
    • ক্যারিয়ার ভাবনা
    • Jobs
    • লাইফ হ্যাকস
    • জমিজমা সংক্রান্ত
© 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.