জুমবাংলা ডেস্ক : ইলিশ মৌসুমের শেষেও চাঁদপুরের পাইকারি বাজারে স্বাভাবিক রয়েছে সরবরাহ। তবে নদীর চেয়ে সাগর ও মোহনায় ধরা মাছের পরিমাণই বেশি। পেটে ডিমও প্রচুর। দরদামও ক্রেতাদের নাগালের মধ্যে। এদিকে মা ইলিশ রক্ষার সরকারি নিষেধাজ্ঞা আগামীতে আরও পিছিয়ে দেওয়ার দাবি জানান মাছ ব্যবসায়ীরা। এতে ডিমওয়ালা ইলিশ রক্ষা পাবে।
চাঁদপুরে বেশ কয়েকটি মাছের পাইকারি মোকামের মধ্যে অন্যতম বড়স্টেশন মাছঘাট। গত ৩১ অক্টোবর থেকে ফের মাছ ধরা শুরু হলে এ মোকামটি জমজমাট হয়ে উঠে। শুধু চাঁদপুরের পদ্মা-মেঘনা নদীতে ধরা ইলিশই নয়, দক্ষিণের সাগর ও মোহনা থেকেও এ মোকামে আমদানি হচ্ছে মাছ। মূলত খুচরা বিক্রেতারা এখান থেকে ইলিশ কেনেন। তা সরবরাহ হচ্ছে রাজধানীসহ দেশের বড় বাজারগুলোতে। দরদামও ক্রেতাদের নাগালের মধ্যে।
নদী ও সাগর মোহনায় ধরা পড়া এসব ইলিশের পেটে এখনও ডিম থাকায় মা ইলিশ রক্ষার ২২ দিনের অভিযান আগামীতে আরও ১০ দিন বাড়িয়ে দেওয়ার দাবি জানান মাছ চাঁদপুর মৎস্য বণিক সমবায় সমিতির সাবেক সভাপতি মিজানুর রহমান কালু ও চাঁদপুর মৎস্য বণিক সমবায় সমিতির সাধারণ সম্পাদক মো. শবেবরাত।
চাঁদপুরের পাইকারি বাজার বড়স্টেশনে প্রতিদিন দেড় থেকে দুই হাজার মণ ইলিশ আমদানি হচ্ছে বলেও জানান তারা।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।