Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home মে মাসে নক্ষত্রের উদয় ও করোনার বিদায়
    মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার

    মে মাসে নক্ষত্রের উদয় ও করোনার বিদায়

    Saiful IslamApril 22, 20207 Mins Read
    Advertisement

    ড. আব্দুস সালাম আজাদী : আমরা আজ মারাত্মক বিপদের মাঝে। ইতিহাসের খুব মারাত্মক এক বিভীষিকাময় সময় আমরা পার করছি। লক্ষ লক্ষ মানুষ আজ করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত। আজ সকাল পর্যন্ত এক লক্ষ সত্তর হাজারের ও উপরে মানুষ এই ভাইরাসে প্রাণ দিয়েছে। মৃত্যুর মিছিল যে আরো কত লম্বা হবে তা আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ আযযা ও জাল্ল ই ভালো জানেন। তবে আমাদের নবীর (সা) দুআর বরকতে আমাদের মারাত্মক ক্ষতি হবেনা বলে বিশ্বাস করি আমরা।

    আজ একটা হাদীস ফেসবুক পাড়ায় ঘুরে বেড়াচ্ছে। তা হলে কৃত্তিকা বা সুরাইয়া নামক এক তারকা নাকি মে মাসের ১২ তারিখ উদয় হতে যাচ্ছে। তার কারণে করোনা বিদায় নেবে।

    একটা তারকাপুঞ্জ আছে, যার আরবি নাম সুরাইয়া। যেটাকে বাংলায় কৃত্তিকা বলে, ইংরেজিতে বলে Pleiades (প্লায়েডিয)। মে মাসের দ্বিতীয় সপ্তাহে এর উদয় ফজরের সময় হয়। এই সময় এই তারকার উদয়ে মানুষের উপর থেকে নানা ব্যাধি বিদায় নিয়ে চলে যেতে পারে বলে একটা হাদীস আছে। আমার মনে হয় এই হাদীস নিয়ে একটু আলোচনা হওয়া দরকার।

    ইমাম আততাহাওয়ী তার “শারহ মুশকিল আল আসার” গ্রন্থে ইমাম আবু হানিফার সনদে একটা হাদীস নিয়ে এসেছেন। এই হাদীসকে তিনি দূর্বোধ্য হাদীস হিসেবে উল্লেখ করেছেন। এবং অত্যন্ত গভীর পান্ডিত্য দিয়ে তার বিশ্লেষণ করেছেন। হাদীসটাতে আবু হুরায়রা (রা) বলেন, রাসূল (সা) বলেছেন, “যখন তারাটি উঠবে, তখন প্রতিটি শহরবাসী থেকে ব্যাধি উঠিয়ে নেয়া হবে”।

       

    ইমাম আততাহাওয়ী বলেন, এই হাদীস নিয়ে ভাবতে যেয়ে আমি এই তারকার সন্ধান করা শুরু করলাম। কয়েকটা হাদীস নিয়ে গবেষণা করতে যেয়ে আব্দুল্লাহ ইবনে উমারের হাদীসের সন্ধান পেলাম। তিনি বলছেন, ‘মহানবী (সা) ব্যাধি চলে যাওয়ার আগে ফল বিক্রি করতে নিষেধ করেছেন’। বর্ণনাকারী উসমান বলেন, আমি ইবনে উমারের কাছে জিজ্ঞেস করলাম, কখন যাবে সেই ব্যাধি। তিনি বললেন, ঐটা সুরাইয়া তারকাপুঞ্জ উদয়ের পর।

    ইমাম আততাহাওয়ী বলেন, এই হাদীস থেকে আমরা বুঝলাম সুরাইয়া তারকা পুঞ্জ উদিত হলে ব্যাধি চলে যাওয়ার যে কথা বলা হয়েছে, তা হলো খেজুরের ব্যাধি। মূলতঃ গরম আসার আগে বিশেষতঃ বসন্তের সময় খেজুরে রোগের প্রাদুর্ভাব হয়। ঐটা চলে যায় সুরাইয়া উঠলে। আমি আরো হাদীস গবেষণা শুরু করলাম কোন সময়ে এই সুরাইয়া বা প্লায়েডিয উদয় হয় তার কথা কোন হাদীসে পাওয়া যায় কিনা।

    গবেষণায় আবু হুরায়রার বর্ণিত আরেকটা হাদীস পেলাম যেখানে মহানবী (সা) বলছেন, “সকালে তারকাটা উঠলে মানুষদের মাঝে ছড়িয়ে পড়া ব্যাধি আল্লাহ উঠিয়ে নেন, অথবা কমিয়ে দেন”। আমি বুঝলাম যে সুরাইয়ার এই উদয়টা তাহলে ভোর বেলায় বলা হলো। আমি তখন মিশরীয়ের পঞ্জিকা ঘাটতে থাকলাম। সকালে এই তারকার উদয় তাদের সাল অনুযায়ি বাশান্স মাসে হয়, যেটা তাদের পঞ্জিকায় ঐ মাসের ১৯ তারিখে হয়। এইবার এই ক্লু ধরে ইরাকি পঞ্জিকায় এই মাসকে মিলিয়ে আয়ার (মে)কে পেলাম, এবং এই মে মাসের ১২ তারিখ এই তারা সকালে উঠে বলে জানলাম।

    এরপর ইমাম আততাহাওয়ী আবু হুরায়রার আরেকটি হাদীস উল্লেখ করেন যেখানে বলা হচ্ছে, মহানবী (সা) বলেন,
    إِذَا طَلَعَتِ الثُّرَيَّا صَبَاحًا رُفِعَتِ الْعَاهَةُ عَنْ أَهْلِ الْبَلَدِ
    যখন সকালে সুরায়্যা উঠবে তখন শহরবাসিদের কাছ থেকে ব্যাধি উঠিয়ে নেয়া হবে। শারহ মাআনি আলআসার, ৪/২৩।

    এরপরে ইমাম আততাহওয়ী বর্ণিত এই হাদীস গুলো নিয়ে যথেষ্ঠ গবেষণা হয়েছে। আমাদের শায়খ ইমাম আলবানী এই ধরণের ৩টা হাদীস নিয়ে প্রমান করেছেন ৩টা হাদীসই দাঈফ, তথা দূর্বল।
    তবে ইমাম তাহাওয়ীর সনদগুলো বিবেচনা করলে হুট করে দাঈফ বলা যায়না। বরং ইমাম আহমাদের মুসনাদের হাদীস, ইমাম মুহাম্মাদের “আলআসার”এর হাদীস, এবং খেজুর বিক্রি সংক্রান্ত সব হাদীস গুলো একত্রে আনলে আবু হুরায়রার হাদীসকে হাসান সাব্যস্ত করা যায়, এবং ইবন উমারের হাদীসকে সাহীহ মানতে হয়।

    যা হোক এই হাদীসগুলোর সাধারণ আলোচনা ছিলো একটু ভিন্ন। তা হলো আরব পঞ্জিকায় শীতকাল শুরু হয় ইংরেজির অক্টোবরের মাঝামাঝি থেকে। ঐ সময়ে সুরাইয়া নামের এই নক্ষত্রপুঞ্জ সন্ধ্যার পর উদয় হতে থাকে। রাত গভিরে তখন এই তারা খুব সহজে দেখা যায়।

    সৌরাজগতের অনেক তারকার সাথে আমার নানা আমাকে পরিচিত করিয়ে দেন। এই সুরাইয়াকে তিনি “তিত পুঁটির ঝাঁক” বলতেন। এটা ৬ বা ৭ বা ৯ বা ১১ তারকার একটা পুঞ্জ যা অক্টোবরের আকাশে খালিচোখে সুন্দর ভাবে দেখা যায়। কিন্তু এই পুঞ্জে আছে আরো ২৫০টা সংগী তারকা, যারা এক সাথেই কক্ষপথে “পুঁটি মাছের” ঝাঁক মত বেঁধে চলে। সপ্তদশ শতকে গ্যালিলির টেলিস্কোপে পাওয়া তথ্যে তার গতিময়তার বর্ণনা আছে। মধ্য ফেব্রুয়ারিতে এই তারকা পুঞ্জ রাত কিছু গভীর হলে উদয় হয়। তখন বেশ বৃষ্টি হয়। আরব দেশ গুলোতে তখনই বসন্তের পূর্ণতার সময়।

    এরপর থেকে শুরু হয় নানা রকম ভাইরাস ও ব্যাক্টেরিয়ার প্রাদূর্ভাব। একে তো সূর্যের প্রখরতার অভাব, আরো রাত গুলোর দীর্ঘতা ও দিন গুলোর হ্রস্যতা। এই সব কারণে পৃথিবীতে অনেক ব্যাধির প্রকোপ বেড়ে যায়। কখনো তা মহামারির রূপ নিয়ে ও আসতে পারে। এই সময়টা আসলে খুবই কষ্টের সময়।

    আস্তে আস্তে সূর্য তার উদয়স্থল পরিবর্তন করে উত্তর গোলার্ধের দিকে সরতে থাকে, ফলে গাছে গাছে অংকুরোদ্গম হতে থাকে। ঘাষে বনজে বনফুলের সমারোহ শুরু হতে থাকে। আর ভাইরাসের সংক্রমনও বাড়তে থাকে সমান্তরালে।

    এপ্রিল আসার পর সূর্য আরব অঞ্চলে মোটামুটি জোর পায়। সুরাইয়ার উদয় হয় তখন শেষ রাতে। এই ভাবে মে মাসের ১২ তারিখের দিকে তার উদয় আসে ফজরের পর। এই সময় আরব দেশে মারাত্মক গরম শুরু হয়। উত্তর ও দক্ষিণ গোলার্ধে শুরু হয় উষ্ণতার আবহ। ফলে পরিবেশ হয়ে ওঠে অনেকটা ভাইরাস মুক্ত। কারণ গরমে ভাইরাস ব্যাক্টেরিয়া বাড়তে কষ্ট পায়।

    আমাদের নবী (সা) ঐ টাই বুঝিয়েছেন তার হাদীস গুলোতে। তিনি মূলতঃ এখানে দুইটা বিষয়ের অবতারণা করেছেনঃ

    ১- মে মাসে সুরাইয়ার উদয়কে ফসল সুন্দর হবার ক্ষণ হিসেবে নির্ধারণ করেছেন। ঐ সময় খেজুর বিক্রির জন্য ভাল, কারণ খেজুরে কোন ব্যাধি ও শষ্যে কোন পোকা থাকেনা। কাজেই মে মাসের পর থেকেই খেজুর কেনা বেচার মওসুম ধার্য্য হলে ক্রেতা বিক্রেতা দুই জনেই সমস্যা মুক্ত হবে।

    ২- সুরাইয়া যখন সকালে উদয় হওয়া শুরু করে, অর্থাৎ মধ্য মে থেকে সূর্যের তাপ বাড়তে থাকে। সাথে সাথে শীতের কারণে যে সব পরিবেশিক সমস্যার সৃষ্টি হয় তা কমতে শুরু করে।

    এই হাদীস গুলো পড়লে আমাদের বর্তমান প্রক্ষিতে করোনার আঘাতে ক্ষত বিক্ষত ও আশাহীন মানবতা অনেক আশার আলো লাভ করে। কারণ গরমের আগমন হচ্ছে, তাই হাদীস অনুযায়ী রোগ বালায়ের প্রাদুর্ভাবও কমতে শুরু করবে। এইটাই হলো ঐ কৃত্তিকা বা প্লায়েডিয নক্ষত্রপুঞ্জ উদয়ের ব্যাপারে হাদীসগুলোর মর্মকথা।

    এখানে আমাদের যে জিনিষটা মাথায় রাখতে হবে তা হলো সারা বছর সূর্য, চন্দ্র ও তারকা রাজির আকর্ষণের কারণে জল বায়ূর যথেষ্ঠ পরিবর্তন হয়। আমি একবার মদীনায় আমার শায়খ ডঃ প্রফেসর যায়দ আলজুহানীর কাছে সৌরজগতের তারাকার অবস্থানের সাথে জল বায়ুর প্রভাব নিয়ে কিছু শেখার চেষ্টা করেছিলাম। উনি বলেছিলেন, চাঁদ সূর্য ও সূরাইয়ার কক্ষ পথের অবস্থান সমান বিন্দুতে এলে প্রচুর বৃষ্টি হয়। এইটা প্রাকৃতিক সিস্টেমের মধ্যে আল্লাহ দিয়েছেন। যেমন ভাবে দিয়েছেন চাঁদের আকর্ষণে জোয়ারের স্ফিতি, ও তার বিকর্ষণে ভাটার টান। এই সিস্টেমের প্রভাবের প্রতি বিশ্বাস করলে গুনাহ নেই। কেও যদি বলে চাঁদের আকর্ষণে জোয়ার ভাটা হয়, তা হলে এই কথায় কোন গুনাহ হবে না। কিন্তু যখন বলা হয় আল্লাহ নন, চাঁদই এই কাজটা করে, তখন হয় শিরক।

    সপ্তম হিজরিতে মক্কার কাফিরদের সাথে সন্ধির সময় আমাদের নবী (সা) হুদায়বিয়্যাহতে অবস্থান করেন কয়েকদিন। একদিন সকালে ফাজরের সালাত আদায় করলেন। এরপর তিনি সাহাবিগণের দিকে ফিরলেন। ঐ রাতে বেশ বৃষ্টি হয়। তিনি বললেন, আজ তোমাদের রাব্ব আল্লাহ তাআলা কি বলেছেন জানো? সাহাবিগণ বললেন, আল্লাহ ও তাঁর রাসূল ভালো জানেন। তিনি বললেনঃ

    أَصْبَحَ مِنْ عِبادي مُؤْمِنٌ بِيَ وَكافِرٌ، فَأَمّا مَنْ قَالَ مُطِرْنا بِفَضْلِ اللهِ وَرَحْمَتِهِ فَذَلِكَ مُؤْمِنٌ بِيَ وَكافِرٌ بِالْكَوْكَبِ وَأَمّا مَنْ قَالَ مُطِرْنا بِنَوْءِ كَذا وَكَذا فَذَلِكَ كافِرٌ بِيَ وَمُؤْمِنٌ بِالْكَوْكَبِ
    এই সকালে আমার বান্দাদের কেও কেও আমার উপর ঈমান নিয়ে জেগেছে, কেও কেও হয়েছে কাফির। যে বলেছে, আমরা আল্লাহর রহমতে ও তাঁর কৃপায় বৃষ্টি দ্বারা সিঞ্চিত হয়েছি, তারা আমার উপর বিশ্বাসী, এবং তারকায় অবিশ্বাসী। কিন্তু যে বলেছে আমরা ঐ ঐ তারকার জন্য বৃষ্টি পেয়েছি, তারা আমার প্রতি অবিশ্বাসী ও তারকার প্রতি বিশ্বাসী।

    এই হাদীসটা আমাদের ঈমানকে শানিত করে। ইনশাআল্লাহ করোনা আক্রমন কমে আসবে। পৃথিবী থেকে সে বিদায় নেবে। আমাদের অনেক ক্ষতিও করবে। সামনে গরমের মৌসুম আসতেছে, তখন তার তীব্রতা, তীক্ষ্ণতা ও প্রসার কমে যাবে ইনশাআল্লাহ। তা হবে আল্লাহর রহমতে ও ফদ্বলে। কোন তারকার শক্তিতে নয়, নয় তাদের প্রভাবে।

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    Related Posts
    রাশেদ

    প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্য গণতান্ত্রিক মূল্যবোধের কথা নয়: রাশেদ খান

    October 4, 2025
    রিজভী

    ফেব্রুয়ারিতে দল অনুগত প্রশাসন দিয়ে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব হবে না: রিজভী

    October 4, 2025
    ভোট

    নির্বাচনে জামায়াতকে ভোট না দেওয়ার আহ্বান হেফাজত আমিরের

    October 4, 2025
    সর্বশেষ খবর
    Gold Mining Operations

    Mali Fuel Blockade Cripples Gold Mining Operations

    Lori Loughlin separation

    Lori Loughlin and Mossimo Giannulli Separate After 27 Years of Marriage

    Survivor 49 elimination

    Survivor 49: Annie Davis on Being Blindsided in Week 2

    Taylor Swift

    Taylor Swift’s New Album Reveals Heartbreaking Tribute to Late Friend

    Santa Fe Hollywood filming

    Santa Fe Emerges as Major Film Hub with New Studios and Star Power

    Crisis Readiness Accelerator

    New Crisis Readiness Accelerator Launches in Colombia with Tech Grants

    Nutty Chest

    Grow a Garden Guide: Unlocking the Nutty Chest

    Bruce Springsteen

    Bruce Springsteen’s New Documentary Premieres to Acclaim at New York Film Festival

    Nobel Prizes 2025

    Nobel Prizes 2025 Set to Announce Winners, Celebrating Global Achievement

    Chelsea vs Liverpool where and how to watch

    Chelsea vs Liverpool: Where and How to Watch, Prediction, Kick-Off Time, Team News and Odds

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    • Feed
    • Banglanews
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.