Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home অধ্যাপক হলেন হাবিপ্রবি’র শিক্ষক ড. আতিকুল ইসলাম
    ক্যাম্পাস জাতীয় শিক্ষা

    অধ্যাপক হলেন হাবিপ্রবি’র শিক্ষক ড. আতিকুল ইসলাম

    June 11, 2024Updated:June 12, 20243 Mins Read

    নিজস্ব প্রতিবেদক : সহযোগী অধ্যাপক থেকে পদোন্নতি পেয়ে অধ্যাপক হয়েছেন দিনাজপুরের হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের রসায়ন বিভাগের শিক্ষক ড. মো. আতিকুল ইসলাম।

    গত ৮ জুন বিশ্ববিদ্যালয়ের ৫৬ তম রিজেন্ট বোর্ডের সভায় তাকে এ পদোন্নতি দেওয়া হয়।

    পদোন্নতি পাওয়ায় দিনাজপুরের ফুলবাড়ী উপজেলার কৃতি সন্তান ড.  আতিক জুমবাংলাকে বলেন, ‘মহান আল্লাহ পাকের দরবারে হাজারো শুকরিয়া যে আমাকে অধ্যাপক হওয়ার যোগ্যতা অর্জনের তৌফিক দান করেছেন। আমার সকল শিক্ষাগুরু, পরিবারবর্গ, বন্ধুবান্ধব, সহকর্মী ও প্রাণপ্রিয় শিক্ষার্থীদের প্রতি কৃতজ্ঞতা যারা আমাকে সবসময় সহযোগিতা ও মনোবল দিয়েছেন।’

    এই দীর্ঘ পথ অতিক্রম করার জন্য সহধর্মিনী ইয়াছমিন আক্তারের প্রতি বিশেষভাবে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন তিনি।

    তার এই অর্জন যেন দেশ ও জাতির জন্য কল্যাণকর হয় সেজন্য সবার নিকট দোয়া চেয়েছেন ড.  আতিক।

    দিনাজপুরের ফুলবাড়ী উপজেলার উত্তর কৃষ্ণপুর গ্রামের মো. সিরাজুল ইসলাম ও মোছা. নাসিমা খাতুন দম্পতির প্রথম সন্তান অধ্যাপক ড. আতিক একজন গবেষক ও সমাজসেবক। এলাকায় তিনি রুবেল নামে পরিচিত।

    ড. আতিক ১৯৯৫ সালে রেজিয়া খাতুন ইনস্টিটিউট থেকে প্রাথমিক শিক্ষাজীবন শেষে ২০০০ সালে সুজাপুর উচ্চ বিদ্যালয় থেকে প্রথম বিভাগে এসএসসি ও বীর উত্তম শহীদ মাহবুব সেনানিবাস স্কুল এন্ড কলেজ থেকে প্রথম বিভাগে এইচএসসি পাস করেন। ২০০৮ সালে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যায়ের রসায়ন বিভাগ থেকে প্রথম বিভাগে বিএসসি অনার্স (রসায়ন) এবং ২০১০ সালে প্রথম বিভাগে এম এস (জৈব রসায়ন) পাশ করেন।

    বর্ণাঢ্য শিক্ষাজীবন শেষ করে ২০১০ সালে প্রথমে বড়পুকুরিয়া কোল মাইনিং কোম্পানী লিমিটেড এ সহকারী রসায়নবিদ হিসেবে যোগদান করেন। পরে ২০১২ সালে তিনি হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের কৃষি রসায়ন বিভাগে প্রভাষক হিসেবে যোগদানের মধ্য দিয়ে শিক্ষকতা পেশায় পদচারণ করেন। পরবর্তীতে ২০১৪ সালে একই বিশ্ববিদ্যালয়ে রসায়ন বিভাগে সহকারী অধ্যাপক হিসেবে যোগদান করেন।

    ২০১৮ সালে উচ্চ শিক্ষার জন্য দক্ষিণ কোরিয়া’র চুছান বিশ্ববিদ্যালয়ে পি.এইচডি’র উদ্দেশ্যে গমন করেন এবং আগষ্ট ২০২১ এ কৃতিত্বের সাথে পি.এইচডি ডিগ্রি সম্পন্ন করে দেশে এসে পদোন্নতি নিয়ে সহযোগী অধ্যাপক পদে পুনরায় রসায়ন বিভাগে যোগদান করেন। একই সাথে তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের ডরমিটরি-২ হলের সহকারী হল সুপার হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন।

    ড. আতিক বাংলাদেশের পাঁচ ধরনের পান পাতার কেমিক্যাল ও বায়োকেমিক্যাল স্টাডিজ এর উপর গবেষণা করে পি.এইচ.ডি ডিগ্রী অর্জন করেন। বিশেষ কোন রসায়নিক পদার্থের (হাইড্রক্সিকেভিকল, ইউজিনল, বিটা-ক্যারোফিলিন, গামা-মিউরোলিন, ভালেনসিন, ইত্যাদি) জন্য পান পাতা ঔষধিগুন সম্পন্ন তা বিভিন্ন আধুনিক পদ্ধতিতে তিনি পরিমাপ করেন।

    তিনি কয়লা, পানি, বায়ু দূষন, মধু ও দুধের ভেজাল নির্ণয়ের পদ্ধতি, এসেনশিয়াল অয়েল, পান পাতা, পেরিলা পাতা সহ বিভিন্ন বিষয়ের উপর গবেষণা করে দেশি ও বিদেশি খ্যাতনামা জার্নালে ৩০ টি গবেষণা পত্র প্রকাশ করেন এবং সেই সাথে দেশি-বিদেশি বিজ্ঞান বিষয়ক কনফারেন্সে ৪০ টির অধিক গবেষণা প্রবন্ধ উপস্থাপন করেছেন।

    বর্তমানে দেশি ও বিদেশি সংস্থার অর্থায়নে মধু ও দুধের ভেজাল নির্ণয়ের জন্য সহজ পদ্ধতি উদ্ভাবন, এসেনসিয়াল ওয়েলের নিষ্কাশন পদ্ধতি, দিনাজপুর শহরের বায়ু দূষন এবং বড়পুকুরিয়া বিদ্যুৎ কেন্দ্রের আশে পাশে মাটি ও খাদ্যের তেজস্ক্রিয় পদার্থের পরিমাণ নির্ণয় নিয়ে কাজ করছেন।

    দক্ষ গ্রাজুয়েট তৈরি সহ বেশকিছু পরিকল্পনা নিয়ে গবেষণা কার্যক্রম পরিচালনা করছেন অধ্যাপক ড. আতিকুল ইসলাম। গবেষণা কার্যক্রম নিয়ে তিনি জানান, বাংলাদেশের প্রাকৃতিক জিনিস দিয়ে গুণগত এসেনশিয়াল অয়েল তৈরি করা সম্ভব যা রপ্তানি যোগ্য হবে এবং দেশের অর্থনীতিকে সমৃদ্ধ করতে সাহায্য করবে। এসেনসিয়াল অয়েল থেকে জৈব কীটনাশক তৈরি করা যায়, যার প্রয়োগে খাদ্যের গুণগত মান বাড়াবে। এছাড়াও সহজ স্পেকট্রোস্কোপিক এনালাইটিক্যাল পদ্ধতি উদ্ভাবন করার মাধ্যমে আমরা কোন কিছুর গুণগত মান দ্রুত পরীক্ষা করতে পারি।

    ড. আতিক ২০১১ সালে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের সহপাঠী ইয়াছমিন আক্তারের সাথে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন। বর্তমানে তাদের এক কন্যা (নাফিয়া ইসলাম) ও এক পুত্র (ইয়াফি ইসলাম) সন্তান রয়েছে।

    ওকালতি পড়ে কৃষি উদ্যোক্তা : মাসুদের ‘হালাল আয়’ কোটি টাকারও বেশি

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    ‘জাতীয় অধ্যাপক আতিকুল ইসলাম ক্যাম্পাস ড. শিক্ষক শিক্ষা হলেন হাবিপ্রবির
    Related Posts
    Jhoor

    রাতে যেসব জেলায় ঝড় বইতে পারে

    June 7, 2025
    Land Documents

    চলতি জুনেই চিরতরে বাতিল হচ্ছে যেসব জমির দলিল

    June 7, 2025
    Tareq-Younus

    প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যে বিএনপিতে ‘তীব্র ক্ষোভ’!

    June 7, 2025
    সর্বশেষ খবর
    Jhoor

    রাতে যেসব জেলায় ঝড় বইতে পারে

    ওয়েব সিরিজ

    প্রয়োজনের চেয়েও বেশী সাহসী, নতুন ওয়েব সিরিজে ঝড় তুললেন আয়েশা কাপুর!

    Buy

    অনলাইন কেনাকাটায় ভুলেও যা করবেন না

    ওয়েব সিরিজ

    রোমাঞ্চে ভরপুর নতুন ওয়েব সিরিজ, দেখার জন্য প্রস্তুত!

    লাইফস্টাইল ডেস্ক : পুরুষদের ব্রেস্ট গ্যান্ড বড় হয়ে যাওয়াকে গাইনেকোমাস্টিয়া বলে। এটি এমন একটি অবস্থা, যখন পুরুষদের স্তনের কোষ ফুলে যায়। শরীরের বিশেষ দুটি হরমোনের ভারসাম্য নষ্ট হয়ে গেলে এ অবস্থা হতে পারে। তবে যদি শুধু চর্বি জমার কারণে স্তন বড় হয়ে থাকে, তা হলে তা গাইনেকোমাস্টিয়া নয়। তখন তা পরিচিত হয় সিউডোগাইনেকোমাস্টিয়া নামে। গাইনেকোমাস্টিয়া নবজাতক, বয়ঃসন্ধিকাল ও বয়স্ক পুরুষের মধ্যে বেশি দেখা যায়। এর মধ্যে বয়ঃসন্ধিকালীন গাইনেকোমাস্টিয়া বেশি উদ্বেগের কারণ। সাধারণভাবে ৭৫ শতাংশ পুরুষের বয়ঃসন্ধিকালে খুব অল্প সময়ের জন্য স্তন বড় হওয়ার মতো পরিস্থিতি দেখা দিতে পারে। কারও কারও ক্ষেত্রে ১০ বছর বয়সে দেখা গেলেও মূলত ১৩ থেকে ১৪ বছর বয়সে এটি বেশিসংখ্যক ছেলের মধ্যে দেখা যায়। বয়ঃসন্ধিকালীন হরমোনজনিত পরিবর্তনের কারণে এমনটা হয়। এ অবস্থা সাধারণত দুই বছরের মধ্যে কমে যায়। কারণ জন্মগত ও পারিবারিক কিছু কারণও গাইনেকোমাস্টিয়ায় আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি তৈরি করে। পাশাপাশি যেসব রোগ শরীরে ইস্ট্রোজেন হরমোনের মাত্রা বাড়িয়ে দেয় বা অ্যান্ড্রোজেন হরমোনের মাত্রা কমিয়ে দেয়, বিশেষ করে অণ্ডকোষ, অ্যাড্রিনাল গ্রন্থি, ফুসফুস বা লিভারের রোগে আক্রান্ত হলে এবং কিছু ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ায় গাইনেকোমাস্টিয়া দেখা দিতে পারে। পুরুষদের ব্রেস্ট গ্যান্ড বড় হওয়ার পেছনে ইস্ট্রোজেন নামক মেয়েলি হরমোনের আধিক্যকে বড় কারণ হিসেবে ধরা হয়। কিছু ওষুধ খেলেও গাইনেকোমাস্টিয়া হতে পারে, যেমন কেটকেনাজোল, সিমেটিডিন। এ ছাড়া কুষ্ঠ রোগ, লিভারের সমস্যা, কিডনির সমস্যা, ফাস্ট ফুড, অতিরিক্ত ওজন, হরমোনের সমস্যা বয়ঃসন্ধি গাইনেকোমাস্টিয়ার উল্লেখযোগ্য কারণ হিসেবে ধরা হয়। চিকিৎসা হরমোনের সমস্যা থাকলে হরমোন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। অনেকে বলেন ওষুধের মাধ্যমে স্তন ছোট করা যায়। কিন্তু আজ পর্যন্ত কোনো রোগীর স্তন ওষুধের মাধ্যমে ছোট হতে দেখা যায়নি। স্তন ছোট করতে চাইলে অপারেশন ছাড়া অন্য কোনো উপায় নেই। নিয়মিত ফাস্ট ফুড খাবার কারণে চর্বি জমে যাদের স্তন বড় হয়েছে, তারা ফাস্ট ফুড খাওয়া বন্ধ করলে এবং ওজন কমালে স্তন কিছুটা ছোট হয়। নিয়মিত ব্যায়ামের মাধ্যমেও বড় স্তন কিছুটা ছোট করা সম্ভব কিছু রোগীর ক্ষেত্রে। কিন্তু পুরোপুরি তা কমবে না। পুরুষালি বুক চাইলে অপারেশন প্রয়োজন। ডা. এস এম বখতিয়ার কামাল, সহকারী অধ্যাপক, ঢাকা মেডিকেল কলেজ

    কিছু পুরুষদের বুক মেয়েদের মত কেন বড় হয়? অনেকেই জানেন না

    ওয়েব সিরিজ

    নেট দুনিয়ায় ঝড় তুললো এই ওয়েব সিরিজ, ভক্তদের জন্য নতুন চমক!

    Elon

    ট্রাম্পের সঙ্গে বাবার বিরোধ নিয়ে মাস্ক-কন্যার ব্যঙ্গ

    Land Documents

    চলতি জুনেই চিরতরে বাতিল হচ্ছে যেসব জমির দলিল

    নারীদের-ভুল

    নারীদের এই ৩টি ভুলে সম্পর্কে ভাঙন ধরতে পারে

    ওয়েব সিরিজ

    বিশ্বের সবচেয়ে সাহসী ওয়েব সিরিজ এটি, একা দেখাই নিরাপদ!

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.