Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home ভিনগ্রহে প্রাণীর অস্তিত্ব এবং ড্রেক সমীকরণ
    মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার

    ভিনগ্রহে প্রাণীর অস্তিত্ব এবং ড্রেক সমীকরণ

    Saiful IslamSeptember 10, 20245 Mins Read
    Advertisement

    ড. এম মেসবাহউদ্দিন সরকার : ভিনগ্রহে প্রাণীর অস্তিত্বের ধারণাটি নতুন কিছু নয়। অনেক দার্শনিক পৃথিবীর মতো অন্যান্য গ্রহেও প্রাণের অস্তিত্ব অনুমান করেছেন- এই ধারণা নিয়ে যে পৃথিবীতে যেভাবে বা যে কারণে জীবন সঞ্চার হয়েছিল, অন্য কোনো গ্রহেও তা ঘটতে পারে। মহাবিশ্বে রয়েছে বিলিয়ন বিলিয়ন ছায়াপথ বা গ্যালাক্সি এবং বিজ্ঞানীদের ধারণা, এই ছায়াপথেই রয়েছে প্রায় ৪০ হাজার কোটি নক্ষত্র, যার মধ্যে আমাদের সূর্যও একটি। এ বিশাল মহাবিশ্বে সূর্যের মতো রয়েছে অসংখ্য নক্ষত্র।

    তাদের কোনোটিতে আমাদের সৌরব্যবস্থার মতো ব্যবস্থা থাকতেই পারে, যেখানে থাকতে পারে প্রাণের অস্তিত্ব। এছাড়াও বিজ্ঞানী ও গবেষকরা পৃথিবীর ভূতত্ত্ব, আবহাওয়া পর্যবেক্ষণ করে কতিপয় বৈশিষ্ট্যের কথা উল্লেখ করেছেন, যেগুলো একটি গ্রহের মধ্যে থাকলে সেখানে প্রাণের উদ্ভব হতে পারে বা হয়েছে এমনটি ধারণা করছেন। আবার অনেকে পৃথিবীর বাইরে প্রাণের প্রমাণের জন্য বিভিন্ন সময়ে পৃথিবীর বিভিন্ন স্থানে দেখা যাওয়া ইউএফও (UFO=Unidentified Flying Object) বা অশনাক্ত উড়ন্ত বস্তুর কথা বলেন বা দেখেন। অ্যাস্ট্রোবায়োলজিস্ট, অ্যাস্ট্রোফিজিকস এবং নাসা বিজ্ঞানীরা দাবি করেন যে, ভিনগ্রহের প্রাণীরা পৃথিবীতে প্রায় নিয়মিত যাওয়া-আসা করে এবং তাদের প্রতিনিয়ত দেখাও যায়। তাই এটি অসম্ভব নয় যে, পৃথিবীর বাইরে অন্য কোথাও প্রাণীর অস্তিত্ব আছে। সৃষ্টিজগতে অন্য কোথাও মানুষের মতো প্রাণী থাকার বিষয়ে পবিত্র কুরআনে (সুরা আশ-শুরা, আয়াত নম্বর-২৯) স্পষ্ট উল্লেখ আছে- ‘তাঁর অন্যতম নিদর্শন আকাশম-লী ও পৃথিবীর সৃষ্টি এবং এ দুয়ের মধ্যে তিনি যেসব জীবজন্তু ছড়িয়ে দিয়েছেন সেগুলো; তিনি যখন ইচ্ছা তখনই ওদের সমবেত করতে সক্ষম।’

    সম্প্রতি ইউরোপিয়ান সাউদার্ন অবজারভেটরির আতাকামা লার্জ মিলিমিটার/সাব মিলিমিটার অ্যারে (এএলএমএ) টেলিস্কোপ ব্যবহার করে জীবনের মৌলিক এই উপাদান শনাক্ত করা সম্ভব হয়েছে বলে দাবি করেছেন গবেষকরা। হার্ভার্ড-স্মিথসোনিয়ান সেন্টারের অ্যাস্ট্রোফিজিকসের গবেষক কারিন ওবার্গ তাঁদের এই আবিষ্কারের কথা জানিয়েছেন। সাম্প্রতিক সময়ে জেমস ওয়েব স্পেস টেলিস্কোপের মাধ্যমে পৃথিবী থেকে ১২০ আলোকবর্ষ দূরে সৌরজগতের বাইরের একটি গ্রহে জীবনের উপযোগী পরিবেশ বা প্রাণের অস্তিত্বের অস্পষ্ট প্রমাণ খুঁজে পাওয়ার কথা বলেছে নাসা। সেখানে ডাইমিথাইল সালফাইড (ডিএমএস) অণু শনাক্ত করেছেন বিজ্ঞানীরা, যা পৃথিবীতে কেবল প্রাণীর মাধ্যমেই উৎপন্ন হয়।

    এদিকে পৃথিবী থেকে ৪৫৫ আলোকবর্ষ দূরে এমডব্লিউসি ৪৮০ নামের একটি নক্ষত্রে ধুলো মেঘে কার্বন ও মিথাইল সায়ানাইডের মতো যৌগের (অণুর) সন্ধান পেয়েছেন বলে দাবি করেছেন। এতে বিজ্ঞানীরা নিশ্চিত হয়েছেন যে, অসংখ্য পৃথিবীসদৃশ গ্রহে এ ধরনের প্রচুর জটিল অণুর অস্তিত্ব রয়েছে, যা প্রাণের উদ্ভবের জন্য মৌলিক উপাদান। নাসার গবেষকরা কেপলার টেলিস্কোপের সাহায্যে এমন ২০টি গ্রহের সন্ধান পেয়েছেন, যাদের মধ্যে সম্ভবত প্রাণ আছে। তাদের মতে, ভিন্ন গ্রহে থাকা এলিয়েনদের থেকে নাসা আর বেশি দূরে নেই।

    ২০২৫ সালের মধ্যেই নাসা এলিয়েনদের কাছে পৌঁছে যাবে, যা হবে পৃথিবীর মধ্যে সাম্প্রতিককালের সবচেয়ে বড় আবিষ্কার। এ্যাস্ট্রোবায়োলজিস্টদের ধারণা মতে, আমাদের গ্যালাক্সিতে প্রাণ ধারণের উপযুক্ত গ্রহের সংখ্যা আছে প্রায় ৫০০। অসংখ্য এই ছায়াপথ বা গ্যালাক্সিতে কী পরিমাণ নক্ষত্র-গ্রহ আছে, তা নির্ধারণের জন্য মার্কিন জ্যোতির্পদার্থবিদ ফ্র্যাঙ্ক ড্রেক একটি গাণিতিক মডেল আবিষ্কার করেন, যা ড্রেক সমীকরণ হিসেবে পরিচিত। নক্ষত্রের সংখ্যা, প্রাণ-উৎপত্তির বিভিন্ন পরিবেশ ও পরিস্থিতিÑ এই তিনটি বিবেচনা করে বুদ্ধিমান প্রাণীর গতিপ্রকৃতি এবং তা থেকে উন্নত প্রযুক্তিসম্পন্ন সভ্যতার বিকাশের প্রক্রিয়া বিশ্লেষণ করা যায় এই সমীকরণের মাধ্যমে। সমীকরণটির গ্রহণযোগ্যতা অর্জনের জন্য পৃথিবীতে প্রাণের উদ্ভব ও বিকাশ, নক্ষত্রের জন্ম ও মৃত্যু, গ্রহ বিবর্তনসম্পর্কিত জীববিদ্যা, ইতিহাস, রাজনীতি এবং অ্যাবনরমাল সাইকোলজি বিবেচনা করা হয়েছে।

    সম্পূর্ণ বিষয়টিকে নিচের সমীকরণের আকারে প্রকাশ করা হয়েছে। ঘ = জ দ্ধ চ দ্ধ ঊ দ্ধ খ দ্ধ ও দ্ধ ঞ। এখানে ঘ = এই মুহূর্তে যে কয়টি বুদ্ধিমান প্রাণীর জগৎ থেকে মানুষের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করা হচ্ছে তার সংখ্যা। জ = নক্ষত্রমন্ডলে (Galaxy) নক্ষত্রের (Stars) সংখ্যা। চ = একটা নক্ষত্রকে ঘিরে গ্রহ পাওয়ার সম্ভাবনা। ঊ = এরকম গ্রহ থাকলে প্রাণের বিকাশোপযোগী গ্রহের সংখ্যা। খ= প্রাণ বিকাশোপযোগী গ্রহ থাকলে সত্যি সত্যি প্রাণের বিকাশ হওয়ার সম্ভাবনা। ও = সত্যি সত্যি প্রাণের বিকাশ হলে সেগুলো বিবর্তনের ধারায় অন্য জগতের প্রাণীর সঙ্গে যোগাযোগের মতো বুদ্ধিমত্তা অর্জনের সম্ভাবনা। ঞ = যে সময় পর্যন্ত সেই বুদ্ধিমান প্রাণী টিকে থাকতে পারে।

    মিল্কিওয়ে গ্যালাক্সিতে প্রায় বেশিরভাগ নক্ষত্রের জীবনকাল শতকোটি বছর অথবা তার চেয়ে বেশি, যে সময় ধরে স্থিরভাবে এগুলো কিরণ দিয়ে যাচ্ছে এবং নিকটবর্তী গ্রহগুলোতে প্রাণের উদ্ভব ও বিবর্তনের জন্য শক্তি সরবরাহ করছে। দেখা যাচ্ছে, নক্ষত্রের উৎপত্তি হলে তার সঙ্গে সঙ্গে জন্ম নেয় কিছু অনুষঙ্গী গ্রহ। এবিষয়টি আমরা জানি বিভিন্ন উৎস থেকে, যেমন- বৃহস্পতি, শনি, ইউরেনাসসহ সৌরজগতের বেশিরভাগ গ্রহের উপগ্রহমন্ডল থাকা, যুগ্ম নক্ষত্র ও নক্ষত্রকে ঘিরে আবর্তনরত গ্যাসীয় পদার্থের পর্যবেক্ষণ ইত্যাদি। এর ফলে ধারণা করা যায় যে, বেশিরভাগ নক্ষত্রের গ্রহমন্ডল আছে। বর্তমানে প্রায় ২৭৮০টি গ্রহমন্ডলে প্রায় ৩৭১০টি গ্রহ আবিষ্কৃত হয়েছে। এটা হয়েছে ২০ বছরের মধ্যে। এসব গ্রহগুলোতেও প্রাণের অস্তিত্বের অনেক প্রমাণ দেখিয়েছেন বিজ্ঞানীরা। যেমন- ১. তাপমাত্রা- কোনো গ্রহে জীবনের উদ্ভব কিংবা জীবন ধারণের জন্য প্রথম যে বৈশিষ্ট্যের প্রয়োজন, সেটি হচ্ছে তাপমাত্রা।

    কারণ, তাপমাত্রাই নির্ধারণ করে দেয়, কোন্ গ্রহের পরিবেশ কেমন হবে। গ্রহের তাপমাত্রা অধিক হলে পরিবেশ হবে গ্যাসীয় ও উত্তপ্ত। গ্রহের তাপমাত্রা কম হলে সে গ্রহের পরিবেশ হবে খুবই কঠিন এবং শীতল। ২.পানি-তাপমাত্রার পরেই জীবনের জন্য পানির গুরুত্ব অপরিসীম। পৃথিবীর প্রেক্ষাপটেও আদিম জলজ পরিবেশেই প্রথম প্রাণের উদ্ভব হয়েছিল। জীবনের বেঁচে থাকার জন্যেও পানির প্রয়োজনীয়তা প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে গুরুত্বপূর্ণ। উল্লেখ্য, মঙ্গলপৃষ্ঠে জমে থাকা বরফ, যা ওই গ্রহে পানির অস্তিত্ব নির্দেশ করে- অর্থাৎ সেখানে প্রাণের অস্তিত্ব থাকতে পারে।

    ৩. শক্তির উৎস- পানির পরে জীবনের জন্য প্রয়োজন হয় শক্তির উৎসের। পৃথিবীর প্রাণীরা সাধারণত দুটি উপায়ে শক্তির জোগান পেয়ে থাকে। প্রথমত, সূর্যের আলো এবং দ্বিতীয়ত, জারণ-বিজারণ রসায়ন। কোনো গ্রহে জীবনের অস্তিত্ব থাকতে হলে এই দুই শক্তির উৎসের যে কোনো একটির উপস্থিত থাকতে হবে। পৃথিবীর বাইরে নক্ষত্র ও গ্রহের মধ্যে প্রচুর তাপমাত্রা, প্রচুর বরফ এবং অনেক গ্যাসের মজুদ প্রমাণ করে যে, সেখানে প্রাণের অস্তিত্ব আছে। ৪. নাইট্রোজেন এবং অক্সিজেন- যেখানে জীবনের অস্তিত্ব আছে, সেখানেই প্রোটিন বা অ্যামিনো অ্যাসিড থাকতে বাধ্য। অ্যামিনো অ্যাসিডের জন্য প্রয়োজনীয় উপাদান হচ্ছে নাইট্রোজেন। কাজেই জীবনের রাসায়নিক ক্রিয়াকলাপের জন্য নাইট্রোজেন একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান। পৃথিবীর বায়ুম-লের প্রায় ৭৮ শতাংশই নাইট্রোজেন। গ্রহ-উপগ্রহগুলোতে অক্সিজেন ও নাইট্রোজেনের উপস্থিতি লক্ষণীয়। অর্থাৎ সেখানে প্রাণের অস্তিত্ব থাকা স্বাভাবিক। ৫. মহাবিশ্বের বিশালতাও জীবনের অস্তিত্বের পক্ষে প্রমাণ দেয়। মিল্কিওয়ে গ্যালাক্সিতে প্রায় বেশিরভাগ নক্ষত্রের জীবনকাল শতকোটি বছর অথবা তার চেয়ে বেশি।

    দীর্ঘ সময় ধরে স্থিরভাবে এগুলো কিরণ দিয়ে যাচ্ছে এবং নিকটবর্তী গ্রহগুলোতে প্রাণের উদ্ভব ও বিবর্তনের জন্য শক্তি সরবরাহ করছে। মহাবিশ্ব অনেক বড় হওয়ার কারণেই স্টিফেন হকিং এবং কার্ল সেগানের মতে, পৃথিবীর বাইরে প্রাণের অস্তিত্ব থাকার সম্ভাবনাটাও বেশি। তাহলে প্রশ্ন আসে, এসব প্রাণিজগৎ পৃথিবীর সঙ্গে যোগাযোগ করছে না কেন? এর উত্তর হলো- প্রতিটি সৌরজগত একে অপরের থেকে বহু আলোকবর্ষ (এক আলোক বর্ষ = ৯৪৬ হাজার কোটি কিলোমিটার) দূরে অবস্থান করায় সেখানে প্রাণের অস্তিত্ব খুঁজে বের করা আমাদের জন্য দুঃসাধ্য ও প্রায় অসম্ভব।

    লেখক : অধ্যাপক এবং তথ্যপ্রযুক্তিবিদ, আইআইটি, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    অস্তিত্ব এবং ড্রেক প্রাণীর ভিনগ্রহে মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার সমীকরণ
    Related Posts
    রাজনীতি

    ‘প্রতিরোধ-প্রতিহিংসার পরিবর্তে পরিকল্পনার রাজনীতি করতে হবে’

    August 19, 2025
    নির্বাচন

    ‘রাজনৈতিক সংকট থেকে উদ্ধারের একমাত্র পথ গ্রহণযোগ্য নির্বাচন’

    August 19, 2025
    সারজিস

    মিডিয়া কিছু বলছে মানেই সেটা সত্যি, এটা বিশ্বাস করা বোকামি : সারজিস

    August 19, 2025
    সর্বশেষ খবর
    Joe Burrow Nike contract

    Joe Burrow Nike Contract in Jeopardy as QB Debuts Swooshless Jordans

    Downton Abbey Grand Finale premiere

    Alamo Drafthouse to Screen Downton Abbey in Beverly Hills

    The Last of Us

    The Last of Us Season 2 Finale Delivers HBO’s Most Devastating Hour of Television

    Faissal Khan Animal

    Faissal Khan Animal Controversy: Brother Relates to Ranbir Kapoor’s Film in Family Feud

    hurricane erin puerto rico

    Hurricane Erin Triggers Dangerous Rip Currents, East Coast Rescues

    Trump, Zelensky Hold Key Talks at White House

    Title: Trump and Zelensky Signal Breakthrough in Ukraine War with Potential Putin Summit

    Iga Świątek Claims Maiden Cincinnati Open Title in Straight Sets

    Iga Świątek Outlasts Jasmine Paolini in Thrilling Cincinnati Final to Claim Historic Title

    justin baldoni harassment

    How Do the Justin Baldoni Harassment Allegations Impact Hollywood?

    Justin Baldoni Addresses Isabela Ferrer Bullying Claims

    Justin Baldoni Addresses Isabela Ferrer Bullying Claims

    More Republican Governors Deploy National Guard, Backing Trump

    More Republican Governors Deploy National Guard, Backing Trump

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    • Feed
    • Banglanews
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.