জুমবাংলা ডেস্ক : ২০০৪ সালের একুশে আগস্ট বঙ্গবন্ধু এভিনিউতে আওয়ামী লীগের সন্ত্রাসবিরোধী শান্তি সমাবেশে নারকীয় গ্রেনেড হামলা হয়। আজ (বুধবার) সেই দিনটির ১৫তম বার্ষিকী।
গ্রেডেন হামলায় ২০০৫ সালের ২৬ জুন কথিত জবানবন্দি দেন জজ মিয়া। জজ মিয়াকে আসামী করার হুমকি দিয়ে সাক্ষী দিতে বাধ্য করা হয়। ওই ঘটনাকে ‘জজ মিয়া নাটক’ হিসেবে পরিচিতি।
কোনো অপরাধ না করেও জজ মিয়া বিনা অপরাধে পাঁচ বছর কারাভোগ করেছিলেন। যদিও ২১ আগস্টের গ্রেনেড হামলায় যাঁরা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন, তাঁদের সবাই কোনো না কোনো সহায়তা পেয়েছেন।
তবে জজ মিয়া কোনো সহায়তা পাননি। এজন্য আপেক্ষ করে তিনি বলেন, ‘আমি হামলায় আহত হইনি। বড় ভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছি। জীবন বিপন্ন করে সত্য উদঘাটনে সাক্ষ্য দিয়েছি। অথচ সরকার থেকে কোনো সহায়তা পাইনি।’
বুধবার (২১ আগস্ট) একটি শীর্ষ দৈনিককে দেয়া সাক্ষাৎকারে জজ মিয়া জানান, তিনি এখন ঢাকার একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের গাড়িচালক। আয়-উপার্জন ভালো হচ্ছে না তার।
জজ মিয়া জানান, সামান্য আয়ে স্ত্রী ও এক সন্তানকে নিয়ে কোনোরকমে সংসার চলে। গ্রামে থাকা মায়ের খরচও দিতে হয় তাকে।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।