জুমবাংলা ডেস্ক : তেল নির্ভর অর্থনীতি থেকে বেরিয়ে আসতে পর্যটন ভিসা চালু করেছে সৌদি আরব। তবে সৌদি আরব পর্যটন ভিসা চালু করলেও সে সুবিধা পাচ্ছে না বাংলাদেশ।
গত শুক্রবার সৌদি কমিশন ফর ট্যুরিজম অ্যান্ড হেরিটেজের চেয়ারম্যান আহমেদ আল খাতিব রিয়াদের আদ-দিরিয়াহ শহরে এক অনুষ্ঠানে এই ভিসার কার্যক্রম উদ্বোধন করেন। যে ৪৯টি দেশের নাগরিকদের জন্য এ ভিসা চালু করা হয়েছে সে তালিকায় নেই বাংলাদেশের নাম।
সৌদি আরবের পর্যটন ভিসার জন্য যে ৪৯টি দেশের নাগরিক আবেদন করতে পারবে সে দেশগুলো হলো- যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা, কাজাখস্তান, সিঙ্গাপুর, ব্রুনেই দারুস সালাম, নিউজিল্যান্ড, দক্ষিণ কোরিয়া, জাপান, স্পেন, বেলজিয়াম, মালয়েশিয়া, অস্ট্রিয়া, সাইপ্রাস, যুক্তরাজ্য, ক্রোয়েশিয়া, এস্তোনিয়া, অ্যান্ডোরা, ডেনমার্ক, জার্মানি, বুলগেরিয়া, ফ্রান্স, হাঙ্গেরি, চেক প্রজাতন্ত্র, হল্যান্ড, ইতালি, ফিনল্যান্ড, আয়ারল্যান্ড, লিথুয়ানিয়া, গ্রিস, লিচটেনস্টেইন, মোনাকো, আইসল্যান্ড, মাল্টা, পোল্যান্ড, লাটভিয়া, নরওয়ে, রাশিয়া, লুক্সেমবার্গ, রোমানিয়া, স্লোভেনিয়া, মন্টিনেগ্রো, স্লোভাকিয়া, সুইজারল্যান্ড, পর্তুগাল, সুইডেন, অস্ট্রেলিয়া, স্যান ম্যারিনো, ইউক্রেন, চীন (হংকং, ম্যাকাউ ও তাইওয়ান চীনের অন্তর্ভুক্ত হিসেবে ভিসা পাবে)।
এই ৪৯টি দেশের নাগরিক সাধারণ ভিসা বা ই-ভিসার জন্য আবেদন করতে পারবে। এজন্য ভিজিটসৌদি.কম নামের একটি অনলাইন পোর্টাল চালু করা হয়েছে। বিমানবন্দরগুলোতে ইলেক্ট্রনিক কিওস্কও থাকবে।
পর্যটকদেরকে দেওয়া এই পর্যটন ভিসার মেয়াদ থাকবে এক বছর। এই এক বছরের মধ্যে তারা একাধিকবার সৌদি আরবে যেতে পারবেন। তারা প্রতিবার দেশটিতে প্রবেশের পর সর্বোচ্চ তিন মাস অবস্থান করতে পারবেন।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।