জুমবাংলা ডেস্ক : নেত্রকোণার কলমাকান্দায় অষ্টম শ্রেণির এক ছাত্রীর (১৪) বিয়ে বন্ধ করে দিয়েছেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা। সোমবার রাতে উপজেলার নাজিরপুর ইউনিয়নের বেলুয়াতলি গ্রামে এঘটনা ঘটে। করোনা পরিস্থিতির মাঝে বাল্যবিয়ের মতো ঘটনায় বিস্মিত সকলে।
সূত্র জানায়, বেলুয়াতলি গ্রামের রমজান আলী তার মাদরাসা পড়ুয়া কন্যাকে বিয়ে দিতে দিনধার্য্য করেন। রহিমপুর ডিএস দাখিল মাদরাসার অষ্টম শ্রেনীর এ ছাত্রীকে বিয়ে দেয়া হচ্ছিল ময়মনসিংহে বসবাস করা খালাতো ভাইয়ের সাথে। সোমবার এ তথ্য জেনে রাতেই বিয়ে বাড়িতে হাজির হন ইউএনও মো. সোহেল রানা।
পুলিশ নিয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার উপস্থিতি দেখে কনেকে বাড়িতে রেখে পালিয়ে যান বাবা-মাসহ আত্মীয়রা। পরে ইউপি সদস্য সিরাজুল ইসলামসহ উপস্থিত মুরুব্বিদের মাধ্যমে বিয়ে বন্ধ করা হয়। এ সময় মাদরাসাছাত্রীকে ১৮ বছর পূর্ন হওয়ার আগে বিয়ে দেয়া হবেনা বলে মুচলেকা দেন জনপ্রতিনিধি।
ইউএনও মো. সোহেল রানা বলেন,‘বাল্যবিয়ের সংবাদ পেয়ে দ্রুত ঘটনাস্থলে গিয়েছিলাম। বিয়ে বন্ধ করেছি।’
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।