Close Menu
Bangla news
  • Home
  • Bangladesh
  • Business
  • International
  • Entertainment
  • Sports
  • বাংলা
Facebook X (Twitter) Instagram
Bangla news
  • Home
  • Bangladesh
  • Business
  • International
  • Entertainment
  • Sports
  • বাংলা
Bangla news
Home দেশের পর্যটনকেন্দ্রগুলো এত ব্যয়বহুল কেন
ট্র্যাভেল

দেশের পর্যটনকেন্দ্রগুলো এত ব্যয়বহুল কেন

Mynul Islam NadimOctober 12, 20244 Mins Read
Advertisement

জুম-বাংলা ডেস্ক : বাংলাদেশের পর্যটনকেন্দ্রগুলোতে বিদেশী পর্যটক খুব একটা দেখা না গেলেও অভ্যন্তরীণ পর্যটকের সংখ্যা খুব একটা কম নয়। ট্যুর অপারেটরসহ নানা সংস্থার হিসাবে স্বাভাবিক সময় বছরে ৭০/৮০ লাখ পর্যটক দেশের মধ্যেই ভ্রমণ করে বা বেড়াতে যায় তাদের পছন্দের জায়গাগুলোতে, যার শীর্ষে আছে কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত।

porjoton kendro

বেসরকারি চাকুরীজীবী তামান্না খায়ের বলেন, আশেপাশের দেশগুলোর তুলনায় বাংলাদেশের পর্যটনকেন্দ্রগুলো পর্যটকবান্ধব পরিবেশ কম। কিন্তু এখানে খরচ অনেক বেশি। একই খরচ দিয়ে বাইরের অনেক দেশের তুলনায় আরো ভালোভাবে থাকা যায়। এমনি হয়ত এখন এখানে ভালো রিসোর্ট হোটেল আছে। কিন্তু অন্য দেশের তুলনায় এগুলোতে খরচ বেশি।

তামান্না খায়ের বাইরের দেশ বলতে ভারত, শ্রীলঙ্কা, নেপাল ও থাইল্যান্ডের প্রসঙ্গ টেনেছেন। বাস্তবতা হলো, এসব দেশে প্রতি বছর যে পরিমাণ বিদেশী পর্যটক বেড়াতে যায় বাংলাদেশ তার ধারে কাছেও নেই।

এমনকি যে পরিমাণ বাংলাদেশী প্রতি বছর এসব দেশে বেড়াতে যায় তার তুলনায় বিদেশীদের এখানে আসার হার অনেক কম। করোনাভাইরাস মহামারীর আগে ২০১৮-১৯ অর্থ বছরে বিদেশ থেকে ১৬ লাখের বেশি বিদেশী পর্যটক এলেও এদের বেশিরভাগই আসলে প্রবাসী বাংলাদেশী। প্রকৃত অর্থে বিদেশী পর্যটক ছিলো আড়াই লাখের মতো। তবে সব মিলিয়ে দেশের অভ্যন্তরে ৮০-৯০ লাখ পর্যটক বছরজুড়ে নানা জায়গায় ঘুরে বেড়ান। এ কারণে অভ্যন্তরীণ পর্যটকদের নিয়ে কাজ করা ট্যুর অপারেটরদের সংখ্যাও বেশ বেড়েছে।

‘ঝটিকা সফর’ নামে একটি প্রতিষ্ঠান গত তিন বছর ধরে পরিচালনা করছেন জান্নাতুল ফেরদৌস। তার মতে, বাংলাদেশের পর্যটন স্থাপনাগুলোতে অতিরিক্ত খরচ হওয়ার মূল কারণ সিন্ডিকেট ব্যবসা আর কয়েকটি বিশেষ সময়ে পর্যটকদের অতিমাত্রায় ভিড় করা। ট্যুরিজম স্পটগুলোতে আলাদা সিন্ডিকেট থাকে। পূর্ণিমায় সুন্দরবন যাবেন কিন্তু সব শিপের ভাড়া একযোগে বাড়িয়ে দেয়া হয়। হাওরেও একই অবস্থা। সাজেকেও তাই। আগে যেটা ছিলো দামটা ধারণা করতে পারতাম। কিন্তু এখন ওরা একটা সিন্ডিকেট। আমার তিন বছরের প্রতিষ্ঠান। কিন্তু কক্সবাজারেই আমি নেই না পর্যটকদের। কারণ দাম। এত হোটেল তাও এত দাম!

অর্থাৎ এখানে পর্যটন স্পটভিত্তিক ব্যবসায়ীরা নিজেদের মধ্যে সিন্ডিকেট করে সবকিছুর দাম বাড়িয়ে তোলে বলেই পর্যটকদের খরচ প্রতিনিয়ত বেড়ে যাচ্ছে। কিন্তু সেই তুলনায় সেবা বা বিনোদনের কোনো সুযোগ পাওয়া যায় না বলেই বিদেশীরা সাধারণত এখানে আসতে আগ্রহী হয় না।

কিন্তু বাংলাদেশে পর্যটন একটি বিশেষ মৌসুম আর সুনির্দিষ্ট কিছু ইভেন্টভিত্তিক হওয়াকেই অতিরিক্ত দামের প্রধান কারণ বলে অনেকে মনে করেন। যেমনটি বলছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্যুরিজম অ্যান্ড হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট বিভাগের শিক্ষক সামসাদ নওরীন।

তিনি বলেন, আমাদের এখানে একটা মৌসুমে অনেক বেশি টুরিস্ট আসে। আর অন্য মৌসুমে থাকেই না। সে কারণে পিক সিজনে ব্যবসায়ীরা বেশি লাভ করে। এখানে যদি সারা বছর বিভিন্ন ট্যুরিজম থাকত তাহলে এমন হতো না। পশ্চিমা বিশ্বে শীতের সময় টুরিস্টরা অন্য দিকে যায়। আমাদের এদিকে শীতে বেড়াতে যায় বেশি। একইভাবে গ্রীষ্ম বা বর্ষা মৌসুমেও পর্যটক টানার ব্যবস্থা করা যেত তাহলে অসামঞ্জস্যতাটা দেখা যেতো না।

আর এই অসামঞ্জস্যতাই দেশের ট্যুরিজমকে ব্যয়বহুল করে তুলেছে বলে মনে করেন তিনি অর্থাৎ সারা বছরের টাকা এক শীত মৌসুম বা কয়েকটি উৎসবের সময় তুলে নেয়ার মতো ব্যবসায়িক নীতিই দেশের পর্যটনকে ব্যয়বহুল করে ফেলেছে। তবে এ অভিযোগ মানতে রাজী নন দেশের সবচেয়ে বড় পর্যটন নগরী কক্সবাজারের হোটেল মোটেল ও রিসোর্ট মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক সেলিম নেওয়াজ। তিনি বলেন, পর্যটকরা বিভিন্ন ক্যাটাগরির হয়। বিভিন্ন জনের বিভিন্ন বাজেট থাকে। কক্সবাজারকে ব্যয়বহুল বলা যায় না। এখানে পাঁচ-এক হাজার থেকে বিভিন্ন দামের হোটেল আছে। দামীও আছে। যে যেভাবে চায়। এখন আপনি ভারত নেপাল যেতে পারেন। ভারতের সাথে আমাদের পার্থক্য হলো ওখানে ভিন্ন ধরণের ব্যবস্থাপনা আছে।

বাংলাদেশ পর্যটন কর্পোরেশনের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ আলী কদর বলেন, পর্যটন ব্যয় বাস্তবতার নিরিখে খুব বেশি বলে তারা মনে করেন না তবে পর্যাপ্ত অবকাঠামো না থাকায় কোনো কোনো ক্ষেত্রে সেটি মনে হয়। যারা এই খাতে ব্যবসা করেন তাদের অবকাঠামোগত সুবিধার ওপর ভিত্তি করে দাম হিসাব করেন। আমাদের সম্ভাবনা আছে কিন্তু সেভাবে অবকাঠামো গড়ে তোলা যায়নি। সে কারণেই কিছু ইউনিট (বেসরকারি) গড়ে তোলার কারণে তাদের বিনিয়োগ বেশি হয়েছে এবং সার্ভিস চার্জ বেশি আছে। কিন্তু সার্বিকভাবে ট্যুরিজম ব্যয় এখানে বেশি বলে যেটা বলা হয় সেটা খুব বেশি যুক্তিসংগত নয়।

বাজাজের ফ্রিডম ১২৫ মোটরসাইকেল দেয় ১০২ কিমি মাইলেজ

তিনি বলছেন, সরকার পর্যটন খাততে অগ্রাধিকার খাত হিসেবে ঘোষণা করায় পর্যটন স্পটগুলোতে খরচের তুলনায় সুযোগ সুবিধা এবং নিরাপত্তা বেড়েছে সে কারণে পর্যটক সংখ্যাও বাড়ছে। আবার বেসরকারি খাতও এগিয়ে আসায় বিলাসবহুল ট্যুরিজম ফ্যাসিলিটিজ তৈরি হয়েছে, যা পর্যটন খাতকে অনেকদূর এগিয়ে নেবে বলেই মনে করছে সরকার।

জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
এত কেন ট্র্যাভেল দেশের দেশের পর্যটনকেন্দ্র পর্যটনকেন্দ্রগুলো ব্যয়বহুল
Related Posts
পাসপোর্ট

বিশ্বের যেসব দেশে ঘুরতে ভিসার কোন প্রয়োজন নেই

December 8, 2025
ভিসা

৫টি দেশে ভিসা ছাড়াই ঘুরে আসতে পারেন, খরচও অনেক কম

December 7, 2025
বাংলাদেশী পাসপোর্ট

৫টি দেশে ভিসা ছাড়াই ঘুরে আসতে পারেন, খরচও অনেক কম

December 7, 2025
Latest News
পাসপোর্ট

বিশ্বের যেসব দেশে ঘুরতে ভিসার কোন প্রয়োজন নেই

ভিসা

৫টি দেশে ভিসা ছাড়াই ঘুরে আসতে পারেন, খরচও অনেক কম

বাংলাদেশী পাসপোর্ট

৫টি দেশে ভিসা ছাড়াই ঘুরে আসতে পারেন, খরচও অনেক কম

Visa

ভিসা পেতে কত টাকা থাকতে হবে ব্যাংকে? জেনে নিন জনপ্রিয় দেশগুলোর শর্ত

Passport

ঘরে বসে ই-পাসপোর্ট করার সহজ উপায়

Passport

৫ বছরেও মেলেনি পাসপোর্ট, মজিবুরের খরচ ২ লাখ টাকা

Travel

৪০ হাজার টাকার মধ্যে দেশের বাইরে ঘুরতে যেতে পারেন এই ৫টি স্থানে

বাংলাদেশী পাসপোর্ট

৫টি দেশে ভিসা ছাড়াই ঘুরে আসতে পারেন, খরচও অনেক কম

পাসপোর্ট

শুধু পাসপোর্ট থাকলেই বিশ্বের যেসব দেশে যেতে পারবেন বাংলাদেশিরা

বাংলাদেশী পাসপোর্ট

৫টি দেশে ভিসা ছাড়াই ঘুরে আসতে পারেন, খরচও অনেক কম

  • About Us
  • Contact Us
  • Career
  • Advertise
  • DMCA
  • Privacy Policy
  • Feed
  • Banglanews
© 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.