বরগুনায় রিফাত শরীফকে প্রকাশ্যে কু*পি*য়ে হ*ত্যা*র ঘটনার নেপথ্যে মা*দকের বিষয়টিই আলোচনা হচ্ছে। কেননা রিফাত হ*ত্যা*র সাথে জ*ড়ি*তরা সবাই মা*দ*কসেবী ও মা*দক ব্যব*সায়ী। তারা সবাই ০০৭ বন্ড বাহিনীর সদস্য।
রিফাত শরীফ হ*ত্যা*র পরে অংক মেলানো যাচ্ছিলো না। আয়শা সিদ্দিকী মিন্নির সঙ্গে নয়ন বন্ডের স*ম্পর্ক ছিল। সেই সম্পর্কের কারণেই জন্য যদি হ*ত্যা*কা*ণ্ডটি হয়ে থাকে, তবে রিফাত ফরাজী ও রিশান ফরাজী কেন রিফাত শরী*ফকে কোঁ*পা*বে? রিফাত ফরাজী কেন আগে দৌ*ড়ে রা*ম*দা নিয়ে আসলো?
আয়শা সিদ্দিকা মিন্নির গ্রে*প্তারের আগেই বলেছিল, তাকে ফাঁ*সানোর ষ*ড়*যন্ত্র চলছে। তার পরিবারের সদস্যরাও দা*বী করেছেন, রিফাত শরীফ হ*ত্যা*র সঙ্গে একা*ধিক ঘটনা জড়িত। তার মধ্যে রিফাত হ*ত্যা*র দুদিন আগের একটি ঘটনা ও দে*ড় *মাস আগের আ*রেকটি ঘটনা প্রাধান্য পাচ্ছে।
রিফাত শরীফ, রিফাত ফরাজী, নয়ন বন্ড*সহ ০০৭ বাহিনীর সদস্যরা একত্রেই মা*দক সেবন ও ব্যবসা করতো। এক সময় তারা একত্রেই চ*লাফেরা করতো। এমনটি একটি মা*দকের মা*ম*লায় রিফাত শরীফ ও রিফাত ফরাজী একত্রে আসামি ছিল।
মা*মলা সূত্রে জানা গেছে, চলতি বছরের ১১ মে রাত পৌনে ২টার দিকে রিফাত শরীফ ১০০ পিস ই*য়া*বাসহ পুলিশের হাতে আটক হয়েছিল। ব*রগুনা থানার সহ*কারি উপ-পরিদর্শক সোহেল খান তাকে গ্রে*প্তার করে। এসময় রিফাত শরীফকে আ*টকের দৃশ্য মোবাইল ফোনে ভি*ডিও করে নয়ন বন্ড ও তার সহযো*গীরা। তারা ওই*দিনই ভিডিওটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্য*মে ছেড়ে দেয়। ওই মা*মলা*য় আটকের পরে রিফাত শরীফ ১৯ দিন কারাগারে ছিল।
কারা*গার থেকে বের হয়ে রিফাত শরীফ তার প্রতিপক্ষ রিফাত ফরাজী ও নয়ন বন্ডের কাছে জানতে চায়, কেন তারা ই*য়া*বা দিয়ে তাকে পুলিশে ধরিয়ে দিয়েছে। কেন তারা তাকে আট*কের ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মা*ধ্যমে ছেড়েছে। এ নিয়ে দ্ব*ন্দ্বের এক পর্যায়ে রিফাত ফরা*জীকে হাতুড়ি পেটা করে রিফাত শরী*ফের নেতৃত্বে তার সহ*যোগীরা। রিফাত শরীফকে হ*ত্যা*র পেছনে এটিও একটি কারণ হতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
মিন্নির চাচা আবু সালেহ জানি*য়েছেন, রিফাত শরীফকে হ*ত্যা*র দুদিন আগে ঘটেছে আরেকটি ঘটনা। রিফাত শরীফের কাছ থেকে ই*য়া*বা কিনেছিল হেলাল নামে এক যুবক। ই*য়া*বার টাকা না দেয়ায় গত ২৪ জুন হেলা*লের মোবাইল ফোন*সেট কেড়ে নেয় রিফাত শরীফ। হেলালের সঙ্গে রিফাত শরীফের আগে বন্ধুত্ব থাকলেও পরবর্তীতে নয়ন বন্ডের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ* সম্পর্ক তৈরি হয়।
যে কারণে রিফাত শরীফের কাছ থেকে মোবাইল ফো*নসেটটি উদ্ধার করার জন্য আয়শা সিদ্দিকা মিন্নিকে ফোন করেছিল নয়ন বন্ড। মিন্নি নয়নের কথায় ২৪ জুন রা*তেই রিফাত শরীফের কাছ থেকে হেলালের মোবাইল ফোন সেটটি উদ্ধা*র করে। সেদিন মোবাইল উদ্ধার করতে গিয়ে স্বা*মীর মা*র*ধরের শি*কার হয়েছে আয়শা সিদ্দিকা মিন্নি। রিফাত শরীফ হ*ত্যা*র আগের দিন ওই মোবাইল সেট নিয়েই ন*য়নের বাসায় গিয়েছিল মিন্নি। তখন মিন্নি বলেছিল, মোবাইল উদ্ধার করতে গিয়ে তাকে স্বামীর মার খেতে হয়েছে।
নয়ন তখন তাকে বলেছিল, তোমার স্বা*মীকেও পা*ল্টা মা*রা হবে। যাতে রিফাত শরীফ তার স্ত্রী*র গা*য়ে হাত না দেয়, সে শিক্ষা দেয়া হবে। রিফাত শরীফকে শিক্ষা দেয়া নিয়ে ২৫ জুন রাতেও নয়ন বন্ডের সঙ্গে আয়শা সিদ্দিকা মিন্নির মোবাইলে কথা হয়েছে। তার পরের দিন সকালে রিফাত শরীফকে কো*পা*নো হয়েছে। বরিশালে নেয়ার পথে বিকেল ৪টার দিকে রিফাত মা*রা যায়।
এর আগের ঘটনাটি ঘটেছিল, চলতি বছরের ৫ মে সন্ধ্যায়। মা*টিয়াল ক্যাফের পরিচালক মুশফিক আরিফ জানিয়েছেন, ওইদিন সন্ধ্যায় আয়শা সিদ্দিকা মিন্নিকে সঙ্গে নিয়ে তার স্বামী রিফাত শরীফ মাটি*য়াল ক্যাফে এসেছিল। রিফাত শরীফের মোটরসাইকেলটি রেখেছিল মাটিয়াল ক্যাফে ও বরগুনা জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মো. দেলোয়ার হোসেনের বাসার গেটের অর্ধে*কটা জুড়ে।
গেটের সামনে মোটর*সাইকেল রাখায় রিফাত শরীফের সঙ্গে দেলোয়ার হোসেনের স্ত্রী শামসুন্নাহার খুকীর বাক-বিতণ্ডা হয়। পরে দেলোয়ার হোসেনের স্ত্রী শামসুন্নাহার খু*কীর আপন ছোট বনের ছেলে রিফাত ফরাজী ও রিশান ফরাজীকে এই ঘটনাটি জানান এবং না*লিশ করেন। অশালীন এই ঝগ*ড়ার বিষয়টি আশপাশের সব দোকান*দারই জানেন।
মিন্নি
মুশফিক আরিফ জানিয়েছেন, সেদিন শামসুন্নাহার খুকি দুদিনের মধ্যে তাকে ঘর ছেড়ে দিতে বলেছেন। তিনি সময় নিয়ে গত ৩০ জুন ঘর ছেড়ে আরেকটি ঘরে মা*টিয়াল ক্যাফের ব্যবসা চালাচ্ছেন। এ ঘটনার ৫ দিন পরেই রিফাত শরীফ ই*য়া*বাসহ পুলিশের হাতে গ্রে*প্তার হয়েছিলেন। অনেকেই ধারণা করছেন, ওই ঘটনার কারণেই রিফাত ফরাজী ও রিশান ফরাজী ০০৭ বন্ডের সদ*স্যদের নিয়ে রিফাত শরী*ফকে হা*ম*লা করেছিলেন।
বরগুনার সাধারণ মানুষ মনে করে মা*দক ব্যব*সার বিরোধ নিয়েই এ হ*ত্যা*কাণ্ডে*র ঘটনা ঘটেছে। বরগুনা জেলা নাগ*রিক অধি*কার সংরক্ষণ কমিটির সভা*পতি অ্যাডভোকেট মো. আনিসুর রহমান জানিয়েছেন, রিফাত শরীফ হ*ত্যা*র অন্যতম কারণ হচ্ছে, মা*দক ও ০০৭ কিশোর গ্যাং বাহিনী।
এ বাহিনীর সদস্য সংখ্যা ২৬০ জন। তিনটি পরীক্ষায় পাস করে ০০৭ কিশোর গ্যাং বাহিনীর সদ*স্য হতে হয়। প্রথমত: অবশ্য*ই তাকে মাদ*কসে*বী হতে হবে। দ্বিতীয়ত: তাকে মা*দ*ক ব্যব*সা*য় যুক্ত হতে হবে। তৃতীয়ত: এ বাহিনীর সদস্য হিসেবে ছি*নতা*ই, চাঁদা*বাজি, লু*টপাট, অপ*হরণ ও ভাড়াটে স*ন্ত্রা*সী হিসেবে কর্মকাণ্ডে অংশগ্রহণ করতে হবে। এছাড়াও বরগুনায় টিম ৬১, লারেলাপ্পা, হানী*বন্ডসহ বিভিন্ন নামে একাধিক কিশোর গ্যাং গ্রু*প রয়েছে।
সব মিলিয়ে এদের সদস্য সংখ্যা হবে স*হস্রা*ধিক। বরগুনার মতো ছোট্ট একটি জেলায় স*হস্রা*ধিক মা*দক ব্যবসা*য়ী বা স*ন্ত্রাসী বাহিনী থাকলে আইন-শৃঙ্খলার অবনতি হওয়াই স্বাভাবিক। এই কিশোর গ্যাং গ্রুপ সদস্যদের বয়স ১২ থেকে ২৫ বছরের মধ্যে। হাতে গোনা ক*য়েকজন লি*ডারের বয়স ৪০ এর মধ্যে।
তিনি আর জানান, বরগুনায় সড়ক পথ ছাড়াও বঙ্গোপসাগর হয়ে নৌপথে মাদকের বড় বড় চালান আসে। চলতি বছরের ২ এপ্রিল ঢাকা সদরঘাটে বরগুনা থেকে ছেড়ে যাওয়া সপ্তবর্না লঞ্চ এবং আবদুল্লাহপুর বা*সস্ট্যান্ড থেকে ৫০ কোটি টাকা মূল্যের ৮ লাখ ই*য়া*বা র্যাব সদস্য*রা আটক করেছে।
সেসময় যে ৩ জনকে আটক করা হয়েছিল, তাদের দুজনের বাড়ি বরগুনায়। মি*য়ান*মার থেকে সাগর পথে এভাবে ই*য়া*বার চালান বরগু*নায় আসে। যার একটা অংশ কিশোর বয়*সী মা*দক ব্যবসা*য়ী ও মাদ*কসে*বীদের কাছে চলে যায়। বরগুনায় অনেক ভূ*মিহীন পরিবারের সন্তা*ন রয়েছে, যারা অ*ত্যা*ধুনিক দা*মী টা*কার মোট*রসা*ইকেল চালায় এবং ৫০/৬০ হাজার টাকা দামের স্মার্ট ফোন ব্যবহার করে।
এদিকে বরগুনা জেলা নাগরিক অধিকার সংরক্ষণ কমিটির পক্ষ থেকে গত ১৫ জুলাই মানববন্ধন কর্মসূচি পালন শেষে ৭ দফা দাবীতে বরগুনা জেলা প্রশাসকের মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রী ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর কাছে স্মার*কলিপি পাঠানো হয়েছে।
মিন্নি
তাদের ৭ দফা দাবীগুলো হচ্ছে, বরগুনায় মাদক ব্যবসায়ী ও গ*ডফাদা*রদের চিহ্নিত করে আইনের আওতায় আনতে হবে। সড়ক পথ ও নৌপথে নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করতে হবে। বঙ্গোপসাগরে নৌবাহিনী ও কোস্টগার্ডের সংখ্যা বৃদ্ধি করতে হবে। তাদের জন্য অত্যাধুনিক জলযানসহ এক*টি সি-প্লেনের ব্যবস্থা করতে হবে।
বরগুনায় একটি মা*দ*ক নিরাময় কেন্দ্র করতে হবে। সন্ধ্যার পরে সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পাঠদান ও কোচিং বন্ধ রাখতে হবে এবং মা*দক উদ্ধারে নিয়*মিত অভিযান পরিচালনা করতে হবে। বরগুনার সকল গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টে স্থায়ী *চে*কপোস্ট বসাতে হবে এবং সন্দে*হজ*নক ব্যক্তিদের তল্লাশি করতে হবে। রি**ফা*ত হ*ত্যা*সহ বরগুনার সকল হ*ত্যা*কা*ণ্ড এবং মাদক ব্যব*সায়ীদে*র দ্রুত বিচার *নিশ্চিত করতে হবে।
বরগুনার ধূমপান বিরোধী আন্দোলনের সভাপতি ও মানবাধিকারকর্মী মো. হাসানুর রহমান ঝন্টু জানিয়েছেন, বরগুনায় মা*দ*কের র*ম*রমা ব্য*ব*সা চলছে। এই মা*দ*ক ব্য*বসা*য়ীরাই রিফাত শ*রীফকে হ*ত্যা* করেছে। তিনি উদ্বেগ প্রকাশ করে জানান, বরগুনা জেলা শহরের প্রায় প্রত্যেকটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে মা*দক গ্যাং* ও লিডার রয়েছে। তারাই ওই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীদের মাদ*ক*সেবী বানাচ্ছে।
তিনি আরও জানান, মা*দ*ক নিয়ে রিফাত শরীফের সঙ্গে সাব্বির আহমেদ নয়ন ওরফে নয়ন বন্ডের বিরোধ ছিল। সেই বিরোধের জের ধরেই রি*ফা*তকে মা*দক দিয়ে নয়ন ফাঁ*সিয়েছিল। মা*দক সম্পৃক্ত*তার দায়ে রিফাত জেলেও ছিল। পুরো ঘটনা সবার জানা। যদিও পুলিশ সুপার মারুফ হোসেন দাবি করেছেন, রিফাত খু*নে*র সঙ্গে মাদকের কোনও সম্পৃক্ততা নেই। তবে তিনি আ*সামিদের অনেকেই মা*দক*সেবী ও কারবারি বলে স্বীকার করেছেন।
স্থানীয় লোকজন বলছে, বরগুনা শহরে কান পা*ত*লেই শোনা যাবে, রিফাত হত্যার আ*সামি*রা মা*দক ও মোটরসাইকেল চো*রাচা*লানের সংঘবদ্ধ চক্রে*র সদস্য। প্রধান আ*সামি, যে পুলিশের সঙ্গে ক*থিত ব*ন্দু*ক*যুদ্ধে নি*হ*ত হয়েছে সেই নয়ন বন্ড ২৬০ জন সদ*স্য নিয়ে ফে*সবুক মেসেঞ্জার গ্রুপ ০০৭-এর মাধ্যমে অ*পরাধমূলক কর্মকাণ্ড চালাত।
নি*হ*ত নয়ন বন্ডের মা শাহিদা বেগম জানিয়েছেন, তার ছেলের সঙ্গে এ*মপি পুত্র সুনাম দেবনা*থের একসময় ভাল সম্প*র্ক ছিল। গত উপজেলা নির্বাচনের সময় সম্পর্কে একটু ফা*ট*ল ধরে।
বরগুনা জেলা ছাত্রলী*গের সভাপতি জুবায়ের আদনান অনিক জানান, সু*নামের আ*শ্রয়-প্র*শ্রয় ও ম*দদে নয়ন মা*দ*ক চো*রাকা*রবার ও মো*টর*সাইকেল চো*রা*লানে অপ্র*তিরো*ধ্য হয়ে উঠেছিল। মা*দক চো*রাকা*রবার, চোরা*চা*লান ও আরও ক্ষমতা লাভের আশায় সু*নাম সেই গ্যাং গঠন করেন। এর আগেও সংবাদ সম্মেলনে করে সুনামের বিরু*দ্ধে মা*দ*কের
সম্পৃক্ততার অভি*যোগ তুলেছিলেন জুবায়ের। সুনাম দেবনাথ এসব অভি*যোগ অ*স্বীকার করে জানান, তার বাবা ধীরেন্দ্র দেবনাথ শম্ভু যাতে জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দলীয় ম*নো*নয়ন না পান সে জন্য আও*য়ামী লীগের কিছু নেতা*কর্মী তার বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছিল। তার বাবার ভাবমূ*র্তি ক্ষুণ্ণ করতে তার বি*রুদ্ধে মা*দ*কের মিথ্যা অভিযোগ তুলেছিল ওই পক্ষ। তার দাবী, এখনও তারা *মা*দ*কের সঙ্গে জড়িয়ে তাকে ফাঁসানোর চেষ্টা করছে।
বরগুনা থানার ওসি আবির মোহাম্মদ হোসেন জানান, রিফাত শরীফকে যা*রা হ*ত্যা* করেছে তাদের মধ্যে নয়ন বন্ডে*র নামে ৮টি ও রিফাত ফরাজীর নামে ৪টি মা*ম*লা রয়েছে। যার অধিকাং*শই মা*দ*কের মা*ম*লা।
বরগুনা জেলা মহিলা পরিষদের সভাপতি নাজমা বেগম জানিয়েছেন, বরগুনায় মা*দকের কারণেই কিশোর বয়সী ছেলে-মেয়েরা ধ্বং*স হয়ে যাচ্ছে। তার ধারষা, মা*দকের কারণেই রিফাত শরীফ*কে *হ*ত্যা* করা হয়েছে।
তিনি আরও জানান, ন*য়নে*র সঙ্গে মিন্নির ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক থাকতে পারে। কিন্তু রিফাত শরীফ হ*ত্যা*র সঙ্গে মিন্নি জড়িত এটা তাদের বিশ্বাস হচ্ছে না। তারা মিন্নিকে আইনি সহায়তা দিতে চান। তার দাবী, বরগুনায় মা*দ*ক ব্য*বসা*য়ীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা না নিলে আরও হ*ত্যা*র ঘটনা ঘটবে।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।