Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home সরকার দেশব্যাপী রেল যোগাযোগ আরও সম্প্রসারিত করার উদ্যোগ নিয়েছে : প্রধানমন্ত্রী
    জাতীয়

    সরকার দেশব্যাপী রেল যোগাযোগ আরও সম্প্রসারিত করার উদ্যোগ নিয়েছে : প্রধানমন্ত্রী

    Mohammad Al AminNovember 29, 2020Updated:November 29, 20205 Mins Read
    Advertisement

    জাতীয় ডেস্ক: স্বল্প মূল্যে পণ্য ও জন পরিবহন নিশ্চিত করতে সারাদেশে শক্তিশালী যোগাযোগ নেটওয়ার্ক প্রতিষ্ঠার অংশ হিসেবে সরকার দেশব্যাপী রেল যোগাযোগ আরও সম্প্রসারিত করার উদ্যোগ নিয়েছে। এমনটিই বলেছেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। খবর: বাসস।

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, রেলকে আরও শক্তিশালী করার আমাদের পরিকল্পনা রয়েছে। সারাদেশে অভ্যন্তরীণ যোগাযোগের জন্য রেলনেটওয়ার্ক আমরা সৃষ্টি করবো। যাতে অল্প খরচে পণ্য পরিবহন এবং মানুষের যাতায়াতের অনেক সুবিধা হয়।

    প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যমুনা নদীর ওপরে বঙ্গবন্ধু সেতুর উজানে ১৬ হাজার ৭৮১ কোটি টাকা ব্যয়ে ৪ দশমিক ৮ কিলোমিটার দৈর্ঘ্যের পৃথক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব রেলওয়ে সেতু’র ভিত্তিপ্রস্থর স্থাপনকালে একথা বলেন।

    তিনি আজ সকালে গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে বঙ্গবন্ধু সেতুর পশ্চিমপাড় সিরাজগঞ্জের সয়দাবাদে আয়োজিত মূল অনুষ্ঠানে ভার্চুয়ালি অংশগ্রহণ করেন।

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, সারা বাংলাদেশে আমরা রেলের নেটওয়ার্ক তৈরী করতে চাচ্ছি। একেবারে ঢাকা থেকে বরিশাল, পটুয়াখালী হয়ে পায়রা বন্দর পর্যন্ত রেললাইন নিয়ে যাব। তার সমীক্ষা শুরুর ব্যাপারে আমরা উদ্যোগ নিয়েছি। ঢাকা থেকে চট্টগ্রাম, সেখান থেকে কক্সবাজার ও টেকনাফ পর্যন্ত যাবে রেললাইন।

    তিনি বলেন, রেলপথ, সড়ক পথ, আকাশ পথ এইসবগুলোর উন্নয়নেই আমরা ব্যাপক কর্মসূচি বাস্তবায়ন করে যাচ্ছি। তাতে আমাদের দেশের অর্থনীতি আরও শক্তিশালী ও মজবুত হবে।

    তিনি আরও বলেন, তাছাড়া ট্রান্সএশিয়ান রেলওয়ের সঙ্গে যখন আমরা সংযুক্ত হয়ে যাব, এটাও আমাদের জন্য বিরাট কাজ হবে।

    শেখ হাসিনা বলেন, জাতির পিতা বলেছিলেন বাংলাদেশ হবে প্রাচ্যের সুইজারল্যান্ড। অর্থাৎ বাংলাদেশ হবে প্রাচ্য ও পাশ্চাত্যের মধ্যে একটা সেতুবন্ধন। আর সেই সেতুবন্ধন করতে গেলে আমাদের ট্রান্স এশিয়ান রেলওয়ের সঙ্গে সংযোগ করতে হবে।

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, তিস্তা নদীর ওপর যে রেল সেতু সেখানে গাড়ি চলার কোন সেতু ছিল না। তিনি সরকারে আসার পর সেখানে পৃথক সড়ক সেতু করে দেন। নইলে আগে রেলসেতুর ওপর দিয়েই ঝুঁকিপূর্ণভাবে গাড়ি পারাপার চলতো।

    তিনি বলেন, ভৈরবে রেল লাইনের ওপর দিয়েই অপেক্ষমান থেকে একটা করে গাড়ি পার হোত। সেখানেও পৃথক সড়ক সেতু করেছেন। কালুরঘাটেও রেল সেতুর পাশাপাশি পৃথক সড়ক সেতু হয়েছে।

    সরকার প্রধান বলেন, এভাবে সারা বাংলাদেশে রেল যোগাযোগকে উন্নত, আধুনিক এবং বহুমুখী করার, যাতে মানুষের আর্থসামাজিক উন্নয়নে ব্যাপক অবদান রাখতে পারে। সেদিকে লক্ষ্য রেখেই আমরা করে যাচ্ছি।

    শেখ হাসিনা দেশের উন্নয়নে সকলকে আন্তরিকতার সঙ্গে স্ব-স্ব দায়িত্ব পালনের পাশপাশি করোনাভাইরাস থেকে রক্ষা পাবার জন্য স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার বিষয়টিও স্মরণ করিয়ে দেন।

    অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন রেলপথ মন্ত্রী নুরুল ইসলাম সুজন। বাংলাদেশে জাপানের রাষ্ট্রদূত ইতো নাওকী অনুষ্ঠানে বক্তৃতা করেন। রেলপথ মন্ত্রণালয়ের সচিব সেলিম রেজা স্বাগত বক্তৃতা করেন। মুখ্য সচিব ড.আহমদ কায়কাউস গণভবন প্রান্ত থেকে অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন।

    গণভবন প্রান্তে এবং মূল অনুষ্ঠানস্থলে বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশী, স্থানীয় সংসদ সদস্যবৃন্দ, উন্নয়ন সহযোগী জাপানের জাইকার উর্ধ্বতন কর্মকর্তা সহ স্থানীয় জনপ্রতিনিধি, রেলপথ মন্ত্রণালয় ও স্থানীয় প্রশাসনের কর্মকর্তাবৃন্দ, স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ এবং সাধারণ জনগণ উপস্থিত ছিলেন।

    অনুষ্ঠানে বঙ্গবন্ধু রেলওয়ে সেতুর ওপর একটি ভিডিও চিত্র প্রদর্শিত হয়।

    যমুনা নদীর ওপরে বঙ্গবন্ধু সেতুর ৩০০ মিটার উজানে নির্মিত হচ্ছে ডাবল লেনের ৪ দশমিক ৮ কিলোমিটার দৈর্ঘ্যের বঙ্গবন্ধু রেলওয়ে সেতু। জাপান ও বাংলাদেশ সরকারের যৌথ অর্থায়নে ১৬ হাজার ৭৮০ কোটি টাকা ব্যয়ে এই রেল সেতুটি নির্মাণ করা হবে। প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করবে জাইকা। ২০২৫ সাল নগাদ এর নির্মাণ কাজ শেষ হবার কথা রয়েছে।

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, করোনাভাইরাস যাতে আমাদের দেশের মানুষের ক্ষতি করতে না পারে, তার জন্য যা যা করা দরকার আমরা প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি। তবে আমি আবারও দেশবাসীকে আহবান জানাব, সকলেই স্বাস্থ্য সুরক্ষার নিয়মগুলো মেনে চলবেন।

    শেখ হাসিনা মাস্ক ব্যবহারের প্রতি গুরুত্বারোপ করে বলেন, নিজেকেও সুরক্ষিত করেন এবং অপরকেও সুরক্ষিত রাখেন। যাতে করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাব আমাদের ক্ষতিগ্রস্থ করতে না পারে।

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, আজকে আমি খুবই আনন্দিত। কেননা রেল সেতু করার ব্যাপার নিয়ে আমাকে অনেক তর্ক করতে হয়েছে,অনেক দেন দরবার করতে হয়েছে। আজকে একটা আলাদা সেতু হয়ে যাচ্ছে যার ফলে আমি মনে করি দেশের অভ্যন্তরীণ আর্থসামাজিক উন্নয়নতো হবেই তেমনই আঞ্চলিক এবং আন্তর্জাতিকভাবেও আমরা আরও সমৃদ্ধ হব, যা আমাদের দেশকে ভবিষ্যতে আরও উন্নত করবে।

    তিনি বলেন, জাতির পিতা আমাদের স্বাধীনতা দিয়ে গিয়েছেন। তার কাঙ্খিত উন্নত সমৃদ্ধ সোনার বাংলাদেশ আমরা গড়ে তুলতে সক্ষম হব, ইনশাল্লাহ।

    প্রধানমন্ত্রী এ সময় দাতাগোষ্ঠীর প্রেসক্রিপশনে বিএনপি’র রেলবন্ধ করে দেওয়ার প্রচেষ্টার উল্লেখ করে বলেন, অথচ তিনি নিজের উদ্যোগে বঙ্গবন্ধু সেতুর সঙ্গে রেল সংযোগ প্রদান করেন। আর এখন দাতাগোষ্ঠীরাই সেখানে পৃথক একটি রেলসেতু করারও প্রয়োজনীয়তা অনুভব করছেন।

    একের পর এক রেলষ্টেশন বন্ধ করে দিয়ে রেলকর্মচারিদের কর্মচ্যুতি ঘটানোর প্রসংগ টেনে শেখ হাসিনা বলেন, রেলকে প্রায় গলাটিপে হত্যা করতে গিয়েছিল বিএনপি সরকার। আমরা ক্ষমতায় এসে তাকে জীবিত করেছি। এখন রেলই মানুষের সবথেকে বড় ভরসা। আমরা দেখতে পাচ্ছি যে রেল সবকিছুতেই মানুষকে সুযোগটা করে দিচ্ছে, যা অর্থনীতিতে বিরাট অবদান রাখবে বলে আমি মনেকরি।

    শেখ হাসিনা বলেন, জাতির পিতাকে হত্যা করে যারা অবৈধভাবে ক্ষমতা দখল করেছিল তারা দেশ ও দেশের মানুষের কথা কখনও চিন্তা করেনি। তাদের কোনও দায়বদ্ধতা ছিল না। তারা নিজেদের সম্পদ গড়ার কাজে ব্যস্ত ছিল। তারা রেলকে ধ্বংসের পথে নিয়ে গেছে।

    তিনি বলেন, আওয়ামী রীগ সরকার ২০০৮ সালে দ্বিতীয় দফায় ক্ষমতায় এসে সারাদেশে রেল যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়নে কাজ করে নতুন রেল,বগি, ক্যারেজ, ইঞ্জিন আমদানীর পাশাপাশি নতুন রেলপথে সৃষ্টি করলেও ২০১৩, ১৪ ও ১৫ সালে অগ্নিসন্ত্রাসের নামে বিএনপি-জামায়াত সবচেয়ে বড় আঘাতটা হানে এই রেলের উপরেই।

    প্রধানমন্ত্রী জাতির পিতার অবদান শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করে বলেন, জাপান আমাদের সত্যিকার পরীক্ষিত বন্ধু এবং জাতির পিতা ১৯৭৩ সালে জাপান সফরের সময়ই যমুনা নদীর ওপর সেতুর জন্য জাপানকে অনুরোধ করেছিলেন।

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, ৯৬ সালে জাপান যাওয়ার পর জাপানের প্রধানমন্ত্রীর জানতে চাওয়ার প্রেক্ষিতে খুলনা ও বাগেরহাটের মধ্যে সংযোগ স্থাপনকারি রুপসা সেতু এবং পদ্মা সেতু নির্মানে জাপানের সহযোগিতা চান তিনি।

    তিনি বলেন, এ সময় জাপানের প্রধানমন্ত্রী রাজী হয়ে জানতে চান প্রথম কোনটা করা হবে।

    যেহেতু রুপসাটা তাড়াতাড়ি হবে, আর পদ্মা খরস্রোতা নদী,এটার সমীক্ষায় সময় লাগবে, ব্রীজ বানাতেও সময় লাগবে, তাই রুপসা সেতুর কথাই আগে বলেন বলে জানান প্রধানমন্ত্রী।

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, জাপান সরকার পদ্মা সেতুর বর্তমান স্থলে ফিজিবিলিটি স্টাডি শেষ করার পর তার সরকার ২০০১ সালে সেখানে ভিত্তিপ্রস্থর স্থাপন করলেও পরবর্তী খালেদা জিয়া সরকার সে সেতুর নির্মাণ কাজ বন্ধ করে দেয়।

    তিনি বলেন, দুর্ভাগ্য যে বিএনপি ক্ষমতায় এসে সেটা বন্ধ করে দেয়। খালেদা জিয়া বলল এখানে সেতু করা যাবে না।

    ২০০৮ সালে আওয়ায়ামী লীগ সরকারে আসার পর থেকে এ পর্যন্ত নিজেদের অর্থায়নে পদ্মাসেতুর নির্মাণ কাজ আল্লাহর রহমতে প্রায় শেষ পর্যায়ে নিয়ে এসেছে বলেও তিনি উল্লেখ করেন।

    তিনি বলেন, আমি যখনই জাপান গিয়েছি তখনই সবসময়ই জাপান সরকার আমাদের পাশে দাঁড়িয়েছে। এজন্য বিশেষভাবে আমি জাপান সরকারকে ধন্যবাদ জানাই।

    সর্বশেষ তিনি যখন জাপান সফর করেন তখন শিনজো আবে ছিলেন প্রধানমন্ত্রী। যিনি দুহাত খুলেই বাংলাদেশকে সহযোগিতা করেছেন উল্লেখ করে সরকার প্রধান বলেন, তাকে এবং জাপানের বর্তমান প্রধানমন্ত্রীকেও আমি ধন্যবাদ জানাই তারা সবাই বাংলাাদেশের অকৃত্রিম বন্ধু।

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    Related Posts
    Upodastha

    আগুনের ঘটনাস্থল পরিদর্শনে বিমান উপদেষ্টা

    October 18, 2025
    Koyek

    সরানো হচ্ছে উড্ডয়নের অপেক্ষায় থাকা বিমানগুলো

    October 18, 2025
    agun

    কার্গো সেকশনে এখনও দাউ দাউ করে জ্বলছে আগুন

    October 18, 2025
    সর্বশেষ খবর
    Upodastha

    আগুনের ঘটনাস্থল পরিদর্শনে বিমান উপদেষ্টা

    Koyek

    সরানো হচ্ছে উড্ডয়নের অপেক্ষায় থাকা বিমানগুলো

    agun

    কার্গো সেকশনে এখনও দাউ দাউ করে জ্বলছে আগুন

    Biman

    শাহজালালে ভয়াবহ আগুন, সূত্রপাত যেখান থেকে

    কার্গো জাহাজে লাগা আগুন

    শাহজালাল বিমানবন্দরের অগ্নি নির্বাপণে যোগ দিয়েছে সেনা, নৌ ও বিমান বাহিনীর সদস্যরা

    বিমান বাহিনী প্রধান

    দক্ষিণ কোরিয়া ও চীন সফরে গেলেন বিমান বাহিনী প্রধান

    ঢাকাগামী ফ্লাইট

    ঢাকাগামী ফ্লাইট যাচ্ছে বিকল্প রুটে

    হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর

    সরানো হচ্ছে উড্ডয়নের অপেক্ষায় থাকা বিমানগুলো

    আসিফ মাহমুদ

    শাপলা চত্বরের শহীদদের নাম স্বর্ণাক্ষরে লিখে যেতে চাই: আসিফ মাহমুদ

    Biman Bondor

    শাহজালালের আগুন নিয়ন্ত্রণে মাঠে নেমেছে ২ বাহিনী

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    • Feed
    • Banglanews
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.