জুমবাংলা ডেস্ক : সরকারি চাকরিতে আবেদনের বয়সসীমা ৩৫ বছর ও নারীদের ক্ষেত্রে ৩৭-এর সুপারিশ করেছে পর্যালোচনা কমিটি। এর আগে সরকারি চাকরিতে প্রবেশ বিষয়ে প্রতিবেদন দিয়েছে গঠিত কমিটি। প্রতিবেদনে চাকরিতে বয়স বাড়ানোর পক্ষে সুপারিশ করা হয়।
কমিটির সদস্য সদ্য জ্বালানি ও খনিজসম্পদ বিভাগের সচিব হিসেবে পদোন্নতি পাওয়া (আগের অর্থ বিভাগের অতিরিক্ত সচিব) মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম গণমাধ্যমকে এ তথ্য জানান।
তবে অবসরের বয়সসীমা নিয়ে কোনো সুপারিশ করেনি কমিটি।
তিনি বলেন, কমিটির সুপারিশের প্রতিবেদন গত মঙ্গলবার প্রধান উপদেষ্টার দপ্তরে জমা দেওয়া হয়েছে। এ প্রতিবেদন নিয়ে উপদেষ্টা পরিষদের সভায় আলোচনা হবে। সেখান থেকে চাকরিতে প্রবেশের বয়স বাড়ানোর বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত আসবে।
এর আগে বয়সসীমা নির্ধারণে গঠিত কমিটির প্রধান সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা আব্দুল মূয়ীদ চৌধুরী বলেছিলেন, সরকারি চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা ৩৫-এর দাবি যৌক্তিক। তবে পর্যালোচনা কমিটি সার্বিক বিষয় বিবেচনা করে সিদ্ধান্ত নেবে বলেও জানিয়েছিলেন।
এর আগে গত ৩০ সেপ্টেম্বর সরকারি চাকরিতে আবেদনের বসয়সীমা নির্ধারণের সার্বিক বিষয় পর্যালোচনা করে সুপারিশ করতে একটি কমিটি গঠন করে সরকার। কমিটির প্রধান হিসেবে সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা আব্দুল মুয়ীদ চৌধুরী ও সদস্যসচিব হিসেবে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের জ্যেষ্ঠ সচিবকে রাখা হয়।
বিচার বিভাগের কাজের মাধ্যমেই নিরপেক্ষতা বোঝা যাবে : প্রধান বিচারপতি
পরবর্তী ৭ দিনের মধ্যে কমিটিকে সুপারিশসংবলিত প্রতিবেদনও দিতে বলা হয়। বর্তমানে সরকারি চাকরিতে প্রবেশের সাধারণ বয়স ৩০ বছর। তবে মুক্তিযোদ্ধার সন্তান কোটাধারীদের আবেদনের সর্বোচ্চ বয়সসীমা ৩২ বছর।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।